এককালের মসজিদের শহর ঢাকা, মাঝে কিছুদিন রিকশার শহর হয়ে এখন সম্ভবত এপার্টমেন্ট বাড়ির শহর হতে চলেছে। আমাদের বাসাটাও সম্প্রতি ভেঙ্গে এপার্টমেন্ট হলো। একদিক দিয়ে সুবিধে, নতুন কাঠামো, বাড়তি আবাসান, আবার সবাই মিলে সমিতি করে দারোয়ান/তত্ত্বাবধায়ক রাখলে নিরাপত্তাও কিছুটা হলে পাওয়া যায়। তো মোটামুটি প্রতি এপার্টমেন্ট বাড়িতে নিচতলায় গ্যারেজ থাকে, আর থাকে একটা কমিউনিটি ঘর
ইউনিভার্সিটি অব নিউ মেক্সিকোর বাংলাদেশী ছাত্র এসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে, প্রতি বছর ২১শে ফেব্রুয়ারী উপলক্ষে আমরা ইউনিভার্সিটিতে একটা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান করে থাকি। এইবারের অনুষ্ঠানের একটা আয়োজন ছিল টক শো। তাতে সঞ্চালকের ভূমিকায় ছিলাম আমি সাফি, বিয়ের পক্ষে ছিল শাহেদ এবং বিবাহিতদের পক্ষে ছিলেন আবীর - যিনি বিয়ের পর থেকে এখন চরম বিয়ে বিরোধী। আলোচনার মূল বিষয় ঠিক করি - বিয়ে করা কী উচিত নাকি উচিত না?
মোটামুটি বলা যায় দুই নিঃশ্বাসে পড়ে শেষ করলাম জর্জ ওরওয়েলের এনিমেল ফার্ম বইখানা। এক কথায় অসাধারণ। মাত্র একশ পাতা। অর্থাৎ অফিস যাওয়া আসার পথে এক এক দুই ঘন্টার জ্যামকে আনন্দদায়ক করার জন্য যথেষ্ঠ। বইটি ব্রিটিশ কৃষক জোনসের 'ম্যানর ফার্ম' এর পশুপাখিদের জীবনের গল্প। এদের মাঝে
শুকরিয়া আদায় করিয়া এই লেখাটা শুরু করিলাম, কারণ এই দেশে 'আপত্তিকর' কোন কিছু আর মানিয়া নেওয়া হইবেনা। যদিও আপত্তিকর এর সংজ্ঞা এখনও জানা নাই। সরকার মহোদয় ফরমাইয়েছেন যে - 'আপত্তিকর' কোন কিছু দেখলেই ঠুশ করে নালিশ ঠুকে দেওয়া যাবে। নালিশ ঠুকার ঠিকানা, complainmoha@gmail.com । এই তড়িৎ ডাক(ইমেইল) ঠিকানাখানা লেখা আকারে(প্লে
বেশ ক'দিন ধরেই মনে হচ্ছে ছোট থাকতে থাকতেই ছোটবেলার কাহিনীগুলো লিখে রাখা দরকার। বয়স গোণা বাদ দিয়েছি সেই ২৫ বছর বয়সেই। এখন মেয়ের বড় হওয়া দেখি, আর নিজের বড় হওয়ার কথাগুলো মনে পরে। আর তাই বড় হওয়ার গল্পগুলো লিখে ফেলতে চাই বুড়ো হওয়ার আগেই।
"বিশ্বজিৎকে ছাত্রদল মেরেছে বস, খোঁজ নিয়ে দেখেন।"
"শুধু বিশ্বজিৎকে নিয়ে সবাই মাতছে কেন? ঐদিন তো আরো ৩জন মারা গেছে হরতালের সহিংসতায়। সুশীল/মানবতাবাদীরা শুধু বিশ্বজিৎকে নিয়ে পরে আছে কেন?"
"বিশ্বজিৎকে যারা মেরেছে তারা শিবির, ছাত্রলীগে ইনফিল্ট্রেট করেছে। ছাত্রলীগের বদনাম করতে।"
এক - তামিম ইকবাল, জুলাই ২০০৯
দুই - জাভেদ ওমর বেলিম গুল্লু, আগস্ট ২০০৩
তিন - হাবিবুল বাশার, নভেম্বর ২০০১
এমন অনেক ছবি আছে যা একবার দেখলে মনের মধ্যে তীব্র প্রভাব ফেলে। হতে পারে সেই ছবি আনন্দের, কষ্টের, ঘৃণার, আবেগের অথবা সহিংসতার। ছবি তোলার মুন্সীয়ানার চেয়ে ছবির বক্তব্যই এ ক্ষেত্রে মূখ্য। এমন ই কিছু ছবির তালিকা চাওয়া হয়েছিলো জনপ্রিয় ওয়েবসাইট রেডিটের ব্যবাহারকারীদের কাছে। আজকে সন্ধ্যায় সেই ছবিগুলোই দেখছিলাম (এই লেখার পরের পর্বে চেষ্টা করব সেখান থেকে কিছু ছবি সচলের পাঠকদের স
খেতে বসলে টিভি দেখা বা দৈনিক পত্রিকা/গল্পের বই পড়ার অভ্যেস আমার ছোট থেকেই। আমেরিকায় আসার পর থেকে টিভি দেখার স্থলে বই পড়ার হার বেড়েছে, কিন্তু অভ্যেস বদলানো হয়নি। কদিন আগেই বাসায় সেট টপ বক্সের সুবাদে বাংলা টিভি চ্যানেল দেখা যাচ্ছে, তাই একটু আগে, খাবার প্লেটে নিয়ে একুশে টিভি খুলে বসলাম। প্রথমেই সুবেশী সুন্দরী উপস্থাপিকা মিষ্টি হেসে আমায় সুপ্রভাত জানালো। আরো জানতে পারলাম অনুষ্ঠানটিতে জনৈক জ্যো