[justify]কস্য মিদং কার্যঞ্চাগে অনেকের কাছেই পরিচিত একটি গৎ বিশেষকরে জমি কেনাবেচার বিষয়ে ধারনা থাকলে এই গৎ তো আপনার পরিচিত হতেই হবে। তেমনই ইরেকটি ইংরেজি গৎ হচ্ছে টু হুম ইট মে কনসার্ন। পরের ইংরেজিটা প্রায় সবার পরিচিত হলেও প্রথম গৎটির পাঠোদ্ধার বড়োই কঠিন বিষয়। সম্প্রতি একজন তরুন আইনজীবিকে জিজ্ঞেস করেও সদুত্তর পাইনি। তারপরও এটি বহুযুগের পুরোনো একটি গৎ এবং অতিশীঘ্র এর অবলুপ্তির কোনও সম্ভাবনা বা কারনে দ
আমি আলীগড় বিশ্ববিদ্যালয়ে ভাষাভিত্তিক সমস্যাগুলো নিয়ে পড়াশোনা করেছি এবং ৪৯’এ যখন ঢাকায় এলাম, দেখতে পেলাম ভাষার ব্যাপারটা এখানেও ঠিকঠাক মতো চলছেনা। সবাই সবার মাতৃভাষাকে ভালোবাসে, ঠিক যেমন আমি আমারটিকে ভালোবাসি। এবং ঠিক একারনেই আমি বাঙালীদের মাতৃভাষার আন্দোলনকে সমর্থন দিয়েছি।
ব্র্যাক সম্পর্কে আমার একান্তই ব্যাক্তিগত অভিজ্ঞতালব্ধ কিছু নেতিবাচক মন্তব্য দিয়ে শুরুটা করি যা কোনওভাবেই ব্র্যাকের মানবতাবাদী কর্মকাণ্ডকে হেয় প্রতিপন্ন করার উদ্দেশ্যে উদ্দিষ্ট নয়-
[justify]আমার প্রিয় একজন ড্যান বন্ধু পল হেগেন থিস্টেড একজন পেশায় একজন উন্নয়নকর্মী। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে পল সোমালিয়ায় প্রবীন এবং ধর্মীয় নেতৃবৃন্দকে মবিলাইজ করার মাধ্যমে শান্তি প্রতিষ্ঠার কাজে বিশেষ সাফল্য অর্জন করেছিলো। দেড বছর একই সংস্থায় কাজ করেছি। তারপর আমি যখন সোমালিয়া ছেড়ে চলে আসার সিদ্ধান্ত নিলাম, তখন পল আমার জায়গায় আসার চেষ্টা করছিলো এবং সম্ভাবনাও ছিলো। কিন্তু পরে পল সোমালিয়ার গ্যালকাইও শহরে
প্রায় দুই শত বৎসর আগে, দুটি দৃশ্যত স্বাধীন ঘটনা পশ্চিমা সমৃদ্ধির ভিত্তি স্থাপন করে; ১৭৭৬ সালে অ্যাডাম স্মিথের লেখা দ্য ওয়েলথ অব নেশন্স-এর প্রকাশনা, এবং শিল্প বিপ্লবের সূত্রপাত। বস্তুত, আকস্মিকভাবে দুটি ঘটনা পরষ্পরের সাথে আন্তঃসংযুক্ত ছিলো। প্রথম ছিল একটি বুদ্ধিবৃত্তিক অর্জন, আধুনিক পুঁজিবাদের সংজ্ঞায়ন। শিল্প বিপ্লবের মাধ্যমে আগ্রাসী উদ্যোক্তাযুগের সুচনা হয় যার বৈধতা কেবলমাত্র স্মিথই দেননি
ক্রুসেড যুগে ইংল্যাণ্ডের রাজা রিচার্ড বলেছিলেন,
একজন রাজা কখোনো ভূল করেনা, কারো কাছ থেকে প্রতিদান প্রত্যাশা করেনা, এবং কারোর দয়া ভিক্ষা করেনা।
[justify]আজকের গল্প রাজা রিচার্ডকে নিয়ে নয়, অন্য কাউকে নিয়ে। ধরে নেই তার নাম খবির মিয়া। বয়স হবে সত্তুরের কিছু কম বা কিছু বেশি। পেশায় রিক্সাচালক।
১৯৮৩ সালে শিল্পী ফকির আলমগীর আমার অটোগ্রাফের খাতায় লিখে দিয়েছিলেন,
ইতিহাস বাউলের মতো ক্ষমাশীল নয়।
খাতাটা হারিয়ে গেছে, অটোগ্রাফ শিকারের নেশাও ফুরিয়ে গেছে। কিন্তু সেদিনের সেই কথাটা আজও হঠাৎ হঠাৎ করেই মনে জেগে ওঠে। এটাই আসলেই বাস্তবতা।
আমরা আর গাড়ি চালাবো না। ইলিয়াস কাঞ্চন, তারানা হালিম, আর যে শালারা অনশন করিছে, সবগুলোরে ধইরে স্টিয়ারিং-এ বসায়ে দিলি ঠিক হবেনে।
আগে জানতাম কুকুর লেজ নাড়ে কিন্তু এখন দেখছি লেজ কুকুরকে নাড়ে