[justify][i](আমার আম্মার মুক্তিযুদ্ধে সাক্রিয় অংশগ্রহন সম্পর্কে সচলায়তনের অনেক পাঠকই জেনেছেন। এবছর নারী দিবসে মহান মুক্তিযুদ্ধে অসামান্য অবদানের জন্যে তাকে সন্মাননা দেওয়া হয়েছে, তা’ও লিখেছিলাম। আমার পিতাও ৭১এ মুক্তিযুদ্ধ করেছিলেন। তাকে নিয়ে আমি কোথাও লিখিনি। আজ এই মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসে এসে মনে হলো দু’টো কথা তাকে নিয়ে লিখি। তিনি পুরোনো দিনের মানুষ এবং এই ব্লগ কোনওদিনই পড়বেন না। তবুও একজন ভাগ
[justify](অনেক চেষ্টা করেও অনেকগুলো ছবিতেই আমার ফালুসুলভ হাসিমাখা বদনখানি প্রদর্শণ ঠেকাতে পারলাম না। এজন্যে সবার ক্ষমাপ্রার্থনা করছি)
গত শুক্রবারটা ছিলো বেশ উদ্বেগের। গোটা ইসলামাবাদ জুড়ে বিক্ষোভের ঝড় রেমন্ড ডেভিসকে মুক্তি দেওয়া নিয়ে। বৃহষ্পতিবারেই আমরা সিদ্ধান্ত নিয়ে নিলাম যে শুক্রবার আমরা অফিসে আসবো না। যে যার বাসায় বসে কাজ করবো। যাইহোক কোনওরকম সহিংসতা ছাড়াই শুক্রবার দিনটা কাটলো।
আমার আম্মার সম্পর্কে আগে সচলায়তনে একটা লেখা পোষ্ট করেছিলাম। আমার আম্মার গল্পঃ এ মাদার এ ওয়ারিয়র। খুলনায় এই মুহুর্তে অনেকগুলো জাতীয় পর্যায়ের সংগঠন মিলে ৫জন কৃতি নারীকে এবং একজন পুরুষকে আন্তর্জাতিক নারী দিবসের ১০০ বছরপূর্তীতে সন্মাননায় ভূষিত করছে। গতকালই তারা আম্মাকে এই সন্মাননার কথা জানিয়েছেন। এরা হচ্ছেন-
[justify](বিচারপতি হামদূর রহমান কমিশনের রিপোর্টের আংশিক অনুবাদ এবং প্রাসঙ্গিক কিছু তথ্যানুসন্ধান)।
১৭৫০ খ্রীষ্টসালের বসন্তের শুরুর একটা দিন। গ্রামটা পশ্চিম আফ্রিকার দেশ গাম্বিয়ার উপকূল থেকে আরও চার দিনের উজানে, নাম জাফুরে। এমন একটা দিনে মা বিন্তা কিন্তে আর বাবা ওমোরোর ঘর আলো করে একটা শিশু ভূমিষ্ঠ হলো। ঠিক মায়ের মতোই কুচকুচে কালো, বলিষ্ঠ তরুনী মা বিন্তার জরায়ু থেকে তারই রক্তে মাখা শিশুটা ঠিক যেনো এক ঝটকায় পিছলে বেরিয়ে আসলো। গলার রগ ছেঁড়া চিৎকারে কেঁদে উঠে সে দুনিয়াকে জানান দিলো ওর আগমনবার্তা। দুই ধাই, নিও বোতো বুড়ি আর বাচ্চার দাদি ইয়াইসা উৎসুক চোখে যেইনা দেখলো যে ওটা একটা ছেলেশিশু, আনন্দে উৎফুল্ল হয়ে দুজনেই হেসে উঠলো। পূর্বপুরুষদের বিশ্বাস মতে সংসারের প্রথম শিশু ছেলে হলে সে শুধু তার মা-বাবার জন্যেই না, গোটা পরিবারের জন্যে আল্লাহর অসীম করুনা বয়ে আনে এবং এই শিশুর কারণে কিন্তের নাম আভিজাত্যের সারিতে স্থান পাবে।
আমাদের কৈশোরে বিচিত্রায় একটা কভারস্টোরী করেছিলো অঙ্গুলিশিল্পের মহানায়ক ফখরুল ইসলাম ওরফে ফেকু ওস্তাদের উপর। হ্যাঁ, তিনি অঙ্গুলিশিল্পের একজন কিংবদন্তী; যাকে আমরা বলে থাকি পকেটমারের সর্দার। আমি এই ৪০ বছরের জীবনে আর কখোনো দেখিনি বা শুনিনি যে কোন জাতীয় বা আন্তর্জাতিক পত্রিকায় একজন পকেটমারের উপর কভারস্টোরী করেছে। তার এবং আমার বাড়ি খুলনা শহরের একই পাড়ায়। খুলনায় তার নাম ফকু কিন্তু বাংলাদেশের অন্যত্র, ইনডি
[justify](এই যাত্রায় আমার সাথে কোনও ক্যামেরা ছিলোনা। সঙ্গী বন্ধু ইমানুয়েলের একটা ধ্বজভঙ্গ ক্যানন ছিলো যাতে কিনা প্রায় চার্জার লাগিয়ে ছবি তুলতে হতো, ব্যাটারির এমন টেম্পারমেন্ট। তাই ফেরার পথে একটা নাইকন ৩০০০ ডিএসএলআর কিনে নিয়েছিলাম আমস্টার্ডামের শিপল এয়ারপোর্ট থেকে।)
একটু-আধটু ভ্রমণ পিয়াসি যারা তারা হয়তো নামেই মারীকে চিনবেন। মারী গ্রীষ্মনিবাস হিসেবে বিশ্বখ্যাত। ৭,৫০০ ফিট আলটিচ্যুডে মারীর অবস্থান। মারী পাকিস্তানের পাঞ্জাব প্রদেশের রাওয়ালপিন্ডি জেলার একটা মহকুমা। সরকারীভাবে মহকুমাটার নাম মারী তহশিল। কিন্তু মানুষের মুখ থেকে তহশীল ঝরে পড়ে গেছে অনেক আগেই। তাই মারী হচ্ছে কেবলই মারী। অদ্ভুত সৌন্দর্যের এক তীর্থভূমি। গত উইকএন্ডে ঘুরে আসলাম ...