আফগানিস্তানে অল্প কিছুদিন থাকলেও মনের ভিতরে একটা অপ্রাপ্তি ছিলো বামিয়ানে বিশ্বের সবথেকে বড় বুদ্ধমুর্তি না দেখা। তালিবানরা ক্ষমতা দখলের পরে বুদ্ধমুর্তিটার ব্যাপক ক্ষতিসাধন করেছিলো। আসল কথা আমার বামিয়ানে যাওয়ার সূযোগ হয়নি, তাই দেখাও হয়নি।
আমার আম্মা খুরশিদ জাহান একজন মুক্তিযোদ্ধা। ৯ নম্বর সেক্টরের সুন্দরবন সাবসেক্টরে তিনি যুদ্ধ করেছেন যেখানে আমার পিতা সাব-সেক্টর উপাধিনায়ক ছিলেন। যুদ্ধের সময় শিশুকে (আমাকে) বুকে নিয়েই তিনি যুদ্ধ করেছেন।
আমরা জানিনা কিভাবে প্রশিকা তার সন্ধান পেয়েছে, অনন্যা পত্রিকা তার সন্ধান পেয়েছে, দ্য নিউ এজ তার সন্ধান পেয়েছে। আম্মা সংগত কারণে মুক্তিযোদ্ধা পরিচয় ফলাও করে বলে বেড়ায় না। হয়ত ...
(একটাই দুঃখ, সাথে একটা ভালো ক্যামেরা ছিলোনা। সেই ২০০৫ সালে কেনা একটা Samsung i5 অটো দিয়েই ছবি তুলেছি। ক্যামেরাটা তার উপর নষ্ট ছিলো, ভালো ছবি উঠছিলোনা। আফসোস।)
২ ডিসেম্বর আমার বন্ধু জ্যান গ্রারাপের জন্মদিন। জ্যান সম্পর্কে যদি দু-এক কথায় কিছু বলতে হয় তা হলো সে একজন প্রকৃত মানবতাবাদী। জাতিতে ড্যানিশ, পেশায় ফটোসাংবাদিক, কাজ করে নেদারল্যান্ডের ‘নূর ইমেজেস’ নামের একটা ফটো্গ্রাফি প্রতিষ্ঠানে এবং নিউইয়র্ক টাইমসসহ বেশ কিছু পত্রিকার জন্যেও জ্যান কাজ করে। তার সাথে আমার পরিচয় সে যখন সোমালিয়ায় রিফিউজি এবং ক্লাইমেট মাইগ্র্যান্টদের নিয়ে ফট ...
দেশে ফেরার ঠিক আগের সপ্তাহটা ভালোই কাটলো নাইরোবিতে। একটা আন্তর্জাতিক সংস্থার কনফারেন্স ছিলো নাইরোবিতে। ওখানে এসেছিলেন দুজন বাংলাদেশি, যাদের একজন আবার আমার সাবেক সহকর্মী এবং বন্ধু। রোজ সন্ধার পর আমি আর বন্ধু বেরিয়ে পড়তাম। তিনি নাইরোবিতে এর আগে অনেকবার আসলেও শহরটা আমার মতো চেনেনা। তাই আমিই হতাম গাইড। ইনডিয়ান রেষ্টুরেন্ট, কাবাবের দোকান, শপিং মলগুলো, এইসব ঘুরে ঘুরে বেড়াতাম সন ...দেশে ফেরার ঠিক আগের সপ
[img=small][/img]
সম্প্রতি আমেরিকার ইউএসএ-পোষ্টেজ.কম হিন্দু দেব-দেবী-ধর্মগুরুদের ছবিসম্বলিত ৭টা স্মারক ডাকটিকেট বাজারে ছেড়েছে। এগুলো ৪৪ সেন্ট মূল্যমানের তবে স্যুভেনির হিসেবে অনেক বেশি দামে (১৮.৯৯ ডলার) বিক্রি হচ্ছে। এখানে সবগুলো টিকেট দেখা যাবে। ইউএসএ-পোষ্টেজ.কম ওয়েবসাইটে এই ডাকটিকেট ছাড়া নিয়ে লিখেছে,
(১০ বছর আগে চেষ্টা করেছিলাম এই কবিতাটা লিখতে, লিখেছিলামও। তবে এটা কবিতা হয়েছে কিনা তা নিয়ে যথেষ্ঠ সংশয়। একময় গান লিখতাম, এখনও বন্ধুদের পিড়াপিড়িতে লিখতে হয়। তবে কবিতার ব্যাপারে আমি সবসময় ভীতু। ফেসবুকে কবিতাটা পোষ্ট করেছিলাম অনেকদিন আগে। আজ এখানে দেওয়ার লোভটাও সামলাতে পারলাম না। এটা সচলে আমার দ্বিতীয় কবিতা। সমালোচনা কাম্য।)
যতোই মাখো-না শরীর পললে মেঘলা রঙের শাড়ি
রাত প্রায় সোয়া ১১টা। বসে আছি ল্যাপটপে, কিছু জরুরী কাজ নিয়ে। হঠাৎ ফোন আসলো। কলার আমার স্নেহাষ্পদ সাবেক টিম মেম্বার বর্তমানে এনজিও সিকিউরিটি এ্যানালিষ্ট হিসেবে অন্যত্র কাজ করে। ও বললো যে ফ্রানসকে ছাড়িয়ে আনতে হিমান এন্ড হিব ষ্টেটের প্রেসিডেন্ট সেই দূর্গম এলাকায় গেছেন। আনন্দ সংবাদ। ১০ মিনিট পরে আবার ওর ফোন। ২ মিনিট আগে ফ্রানস মুক্ত হয়েছে। বুক ভরে স্বাস নিলাম। মনে হলো আমি নিজেই এ ...রাত প্রায় সোয়া ১১টা
গতকাল (১৪ অক্টো ০৯) রাতে বসে বসে সচলায়তনে বিচরণসহ অন্যান্য কিছু কাজের ও আকাজের ওয়েবসাইটে ঘোরাঘুরি করছিলাম। হঠাৎ রাত ৯ টার দিকে শুনি খুব কাছে কোথাও মুহুর্মুহু গুলির শব্দ। তারপর শব্দ পেলাম আমার বাসার ভিতরের ৬ জন হাউজ গার্ড আর গেটের বাইরে অবস্থানরত ৬ জন স্পেশাল প্রোটেকশন ইউনিটের কমান্ডোর একে ৪৭ কাক করার শব্দ। আমি একটা সলিড প্রোটেকশনের আড়ালে দাড়িয়ে বাইরে কি হচ্ছে তা দেখার চেষ্টা ...গতকাল (১৪ অক্টো ০৯