[justify](বেশ পুরোনো লেখা। হঠাৎ করেই কিছু হারিয়ে যাওয়া ছবি বাসার পুরোনো ডেস্কটপের হার্ডড্রাইভে খুঁজে পেয়ে সেগুলোকে আপলোড করলাম। সাথে লেখাটাকে একটু পরিবর্ধন করলাম আর নামটাও বদলে দিলাম)।
ওদের নাম দেলোয়ার হোসেন, মোহাম্মদ আবুল বাশার, মোহাম্মদ বাবুল মিয়া এবং মোহাম্মদ আমিন। ওরা পেশায় আদম। জ্বী ওদেরকে আমরা আদম বলেই জানি। আমরা যারা পেটের দায়ে দেশ-মাটি ছেড়ে বিদেশে কাজ করতে আসি, আমরা সবাই আদম। নিজেকে আদম পরিচয় দেওয়া অন্ততঃ আমার কাছে গর্বের। অনেকদিন আগে যায়যায়দিন পত্রিকায় একটা আর্টিক্যলে আদম সম্পর্কে বলতে গিয়ে লিখেছিলাম “আদি পিতা আদমের সাথে আমাদের পার্থক্য হচ্ছে যে ত ...ওদের নাম দেলোয়ার হো
(প্রায় দেড় বছর আগে যখন এই লেখাটা লিখি তখন সাইফুর রহমান জীবিত ছিলেন। আজ তিনি নেই কিন্তু তার ভালো-মন্দ সব কাজগুলো আমাদের মাঝে রেখে গেছেন। তার আত্মার চিরশান্তি কামনা করছি। RIP সাইফুর রহমান!)
এই লেখাটা অতি চিন্তাশীল এবং সিরিয়াস পাঠকদের জন্যে নয়। পড়তে চাইলে নিজ দায়িত্বে পড়বেন
দেখা হয়েছিলো তোমাতে আমাতে, মনে পড়ে, কোন শরতে?
আমায় কিন্তু সেই দেখা-দেখি দাগ কাটে প্রতি পরতে।
জীবন বহিয়া চলে,
অসীম কালের তলে।
হয়তো অনেক বাকি রয়ে গেছে, যা চেয়েছো তুমি আমাতে।
জেনেছিগো আমি কোনও কোনও অপ্রাপ্তি পারেনি তোমাকে থামাতে
আমায় চাওয়ার তরে।
অনেক বছর পরে
আজও ঘুরে ঘুরে শরৎ আসে যে, কিন্তু কি তুমি জানো?
প্রথম শারদ আবেশ এ প্রাণে তুমি শুধু বয়ে আনো।
[justify]ছোটবেলা থেকে ভূগোলের বই পড়ে জেনে আসছি পামির মালভূমির নাম যাকে কিনা বলা হয় পৃথিবীর ছাদ। খুব শখ ওইসব যায়গায় একটু যাওয়া, ঘুরে দেখা। যখন শখ খুবই তীব্র ছিলো তখন সংগতি ছিলো না। আর যখন কিছুটা সংগতি এসেছে তখন সময়ের নিদারুন অভাব। তাই বলে শখ কিন্তু একেবারে চলে যায়নি। হঠাৎ করেই আংশিক পুরন হলো কিছু শখ যা আগে থেকেই ছিলো। ২০০৭ সালে আফগানিস্তানে গিয়েছিলাম একটা স্বল্পকালীন কনসালট্যান্সির কাজ নিয়ে।
ইন্দোনেশিয়া আমার এখন পর্যন্ত দেখা সবচেয়ে বৈচিত্রপূর্ণ দেশ। ৩০ হাজারের উপর দ্বীপ নিয়ে দেশটি গঠিত। এতো বৈচিত্রময় দেশ আসলেই কল্পনা করা যায়না, যেমন সংস্কৃতিতে, তেমনই ভাষায়, পোষাকে, আচরণে, খাদ্যে; আর সবথেকে বেশি বৈচিত্র প্রকৃতিতে। এখকানে আছে সাগর, আছে পাহাড়, আছে বন-জঙ্গল; নেই শুধু মরূ। পশ্চিমা হালফ্যাশনের পোষাক যেমন ইন্দোনেশিয়ানরা পরে তেমনই কিছু কিছু এলাকায় এখনও পর্যন্ত মানুষ নিজস ...ইন্দোনেশি
৯০এর দশকের শেষভাগে একটা গার্মেন্টস ফ্যাক্টরিতে আগুন লেগে কিছু মানুষ মারা গিয়েছিলেন। সারাদেশে ওই ঘটনাটা বেশ আলোচিত হয়েছিলো এবং ব্যাপক প্রশ্ন উঠেছিলো যে কর্মীদের সেফটি-সিকিউরিটির জন্যে মালিকপক্ষ কি ভূমিকা রাখেন। আমার বিয়ের পরে জানতে পারলাম যে ওই অগ্নিকান্ডে নিহতদের একজন বেঁচে থাকলে আমার সম্মন্ধি হতেন, আমার স্ত্রীর আপন চাচাতো ভাই। বলে রাখি, আমার শ্বশুরকূলের ২/১ জন বাদ দিলে ব ...৯০এর দশকের শেষভাগে একট