কাউয়ায় করে কা কা
তার'ই ডাকে
দুরে থাকে
যাবতীয় পাখিরা,
আর বাদ-বাকিরা
নিমিষেই তল্লাট
হয়ে যায় প্রায় ফাঁকা।
কাউয়ায়- চিতকারে
বেবাকের নিদ কাড়ে।
অঘুমের কষ্ট!
শান্তি বি-নষ্ট!!
কাকে তবু চিল্লায়
বারি মেরে ঠিল্লায়।
খালি ঘট বাজে ভালো
সঙ্গীরা দেয় তাল' ও -
তাই কাক তারস্বরে
করে রোজ কাকা কাকা,
কা - কা - করে টরে
কাউয়ার টিকে থাকা।
১. 'পাশের বাড়ির মাইয়া'
ছাদে উইঠা টাংকি মারে
পাশের বাড়ির মাইয়া
বারান্দাতে বইসা আমি
থাকি কেবল চাইয়া।
তুমি আমার প্রথম সকাল.....
গানটা উঠে গাইয়া
খোসা ফিকে আমার দিকে
চিনা বাদাম খাইয়া।
হঠাত আমার ভাইয়া
পিছন থিক্যা আইয়া
ধমক মারে - পড়তে বসো
নিজের ঘরে যাইয়া!
খেদায় দিয়া আমারে হায়
ভাইয়া থাকে চাইয়া
খিল খিলায়া হাইসা উঠে
পাশের বাড়ির মাইয়া।
২. 'ধরা খাওয়া'
দেখা-টেখা হয় প্রায়ই ,কথা হয়না...
আমি তখনও স্কুলে পড়ি, কোন ক্লাশে সঠিক মনে নেই। দিনটি ছিল সিলেটের প্রধান কবি- দিলওয়ার এর জন্মদিন। কবির ভার্থখলার বাড়িতে জমাটি আড্ডা হচ্ছে। সিলেটের গণসঙ্গীত শিল্পী ভবতোষ চৌধুরী গান ধরেছেন আর সবাই যে যার মতো করে গলা মেলাচ্ছে । সিলেটের সাহিত্য-সংস্কৃতি কর্মীদের অনেকেই সেখানে উপস্থিত। এর মধ্যে লুঙ্গি- পাঞ্জাবী পরা, ধুলোমাখা পা নিয়ে ছিপছিপে গড়নের লম্বা এক লোক ঢুকলো বৈঠকখানায়। আমি...
প্যাঁচাল: ভ্রাতা নাজমুল আলবাব একটা ছড়ার কথা বলছিলো, কিন্তু খুঁইজা- টুইজা বাইর করতে বেশ দেরী হইয়া গেলো। সেই কোন জমানার কথা! যারা পড়বেন - মাত্রা-টাত্রা নিয়া মাথা ঘামাইয়েন না। ছড়ারে সর্বদা ছকে বানতে ইচ্ছা করে না আমার।
--------------------------------
অনেকেই পেতে চায়
সুন্দরী শর্মীকে
শর্মী ভালোবাসে
সাদা-মাটা বেকার এক
নাটকের কর্মীকে।
শর্মীর বাবা তা
কখনোই চান না
মাঝে মাঝে শর্মীর
পায় তাই কান্না।...
ব্রাক্ষণবাড়িয়ায় বাশিরা খাতুনকে দোররা মারা হয়েছে !
খবরটা পড়ে মনে হলো - বেশ আগে লেখা এই ছড়াটা আজকে পোস্ট যায়।
ফতোয়া
'মুসলমানের দেশে -
এই রকমের বেলাহাজি
হইলো শুরু শেষে!
পোলাডারে দোররা মারো
মাইয়াডারে পাথর !'
ফতোয়া দান করে হুজুর
মাখেন খুশবু আতর।
মেশকেআম্বর গায়ে মেখে
কব্জি করেন মালিশ
ভাবে খালি আসামীদ্বয়-
যাদের জন্য শালিস।
ভালোবাসায় দোষটা কী যে
ওরা দুজন বোঝে নি যে -
গাঢ় প্রেম...
আমি আউলা ঝাউলা টাইপ লিরিক লেখি হঠাত হঠাত। সেইগুলি কবিতার মতো পড়ি একলা একাই। তেমন কাউরে দেইনা এখন আর। কখনো সখনো আমার বোনদের পইড়্যা শুনাই। খুব ঘনিষ্ট যারা গানবাজনা নিয়া আছে, তারা মাঝে মধ্যে লিরিক চায়। আমি নিজেরে ধন্য মনে করি। 'সুজন বুঝিয়া তোরা প্রেম করিস' এর মতো 'গায়ক বুঝিয়া তুই গান দিস' নীতি অবলম্বন করি।
কিন্তু এক সময় এই রকম কঞ্জুস ছিলাম না আমি। তখন কলেজে ঢুকছি সবে, চারিদিকে ব্যান...
জন্মদিনটি সবাই আনন্দে কাটাতে চায়, চায় বিপদমুক্ত থাকতে। কিন্তু রনি তার জন্মদিনেই ডাকাতি করতে বেরিয়েছিল এবং যেই সেই ডাকাতি নয়, ডাকাতির ইতিহাসে বড় বড় অক্ষরে লেখা আছে - এমন ডাকাতি।