তোপখানা রোডের মোড় থেকে বিজয় নগরের দিকে একটু এগোলেই হাতের বাঁয়েই ছিলো বাইসেন্টেনিয়ান হল। আমেরিকান কালচারাল সেন্টারের একটি অডিটোরিয়াম। সত্তরের দশকের শেষ দিককার কথা। এই বাইসেন্টিনিয়ান হলের খুব কাছেই ছিলো ‘ফ্ল্যামিঙ্গো’ নামের ক্যাফে টাইপের ছোট্ট একটি রেস্টুরেন্ট। বন্ধু শার্লিকে(এখন আমার স্ত্রী)নিয়ে ওই ক্যাফেতে যেতাম চটপটি খেতে। ফ্ল্যামিঙ্গোর চটপটি তখন মোটামুটি বিখ্যাত। (সেই কৈশোরে ওই ক্যাফের টম্যাটো ক
লোটাস তো নয় মনিব কোনো
ক্রিকেটাররা দাস না,
ওরে বাছা তোরা কেউই
পাকিস্তানে যাস না ।
অইটা একটা মৃত্যুপুরী
অইটা কোনো দেশ না,
লোটাস মোটেও নয়কো প্রভু
তার ইচ্ছেটাই শেষ না।
একটা সাকিব জন্ম নেয় না
মোটেও শত বর্ষে,
নরক জেনেও ঝাঁপ দিবি ক্যান
লোটার পরামর্শে!
সাকিব-তামিম তৈরি থাকিস
প্রতিরোধের জন্য,
সোনামানিক তোদের পেয়ে
দেশের মানুষ ধন্য।
ষোলো কোটির সমর্থন কি
শুনতে তোরা পাস না?
কী বিপদেই না ফেলেছিলেন আমাকে মুহম্মদ জাফর ইকবাল!
ঢাকা আমার ঢাকা
স্বপ্ন এবং ভালোবাসার রঙ তুলিতে আঁকা।
ঢাকা আমার ঢাকা
ঐতিহ্যের চারশো বছর স্মৃতির সুবাস মাখা।
ঢাকা আমার ঢাকা
হঠাৎ করেই থমকে যাবে ইতিহাসের চাকা?
ঢাকা আমার ঢাকা
ক্যান যাবে না এই ঢাকাকে ‘এক শহরে’ রাখা?
ঢাকা আমার ঢাকা
এক শহরে দুইটা মেয়র!! বোকার স্বর্গে থাকা!?
ঢাকা আমার ঢাকা
দ্বিখণ্ডিত করছে তোমায় গোবর্ধনের কাকা!
ওরে গোবর্ধন
চোখ খুলে দ্যাখ কান পেতে শোন--ক্ষুব্ধ জনগণ।
প্রিয় বন্ধু মিশুক মুনীর নেই! নেই বন্ধু তারেক মাসুদও! সড়ক দুর্ঘটনা কেড়ে নিয়েছে অসামান্য মেধাবী দুজনকেই। আমার প্রজন্মের এই দুজন মানুষ তাদের মেধা আর যোগ্যতায় চলচ্চিত্র এবং ইলেক্ট্রনিক জার্নালিজমে যুক্ত করেছিল নতুন নতুন মাত্রা। দেশ আর দেশের মানুষকে অনেক দিয়েছে তারা। আরো অনেক দেবার ছিলো তাদের। কিন্তু বাংলাদেশের সড়কপথে ওঁত পেতে থাকা ঘাতক কেড়ে নিয়েছে তাদের দুজনকেই, অকালে।
অভিনেতা পীযূষ বন্দ্যোপাধ্যায় আমার খুব প্রিয় একজন মানুষ। অফুরান প্রাণশক্তিতে উদ্দাম, বিপুল হাস্যকৌতুকে উচ্ছল, কথার পিঠে তাৎক্ষণিক কথা বসানোর ক্ষেত্রে বিস্ময়কর পারংগমতায় উজ্জ্বল, সংগীত প্রতিভায় অনন্য, স্মৃতিশক্তিতে অসাধারণ, মুহুর্মুহু প্রেমে পড়ার ক্ষেত্রে অননুকরণীয় প্রেমিক এবং ভোজন ও আড্ডায় অক্লান্ত পীযূষ বন্দ্যোপাধ্যায়কে আমি বলি কাকা। আমার এই কাকা সম্বোধনটায় কোনো আত্মীয়তার কোনো সূত্র নেই। বাংলাদেশে বেশ কিছু কাকা আছে আমার। পীযূষ তাদের অন্যতম।
কতো স্মৃতি এই কাকার সাথে!
অভিনেতা পীযূষ বন্দ্যোপাধ্যায় আমার খুব প্রিয় একজন মানুষ। অফুরান প্রাণশক্তিতে উদ্দাম, বিপুল হাস্যকৌতুকে উচ্ছল, কথার পিঠে তাৎক্ষণিক কথা বসানোর ক্ষেত্রে বিস্ময়কর পারংগমতায় উজ্জ্বল, সংগীত প্রতিভায় অনন্য, স্মৃতিশক্তিতে অসাধারণ, মুহুর্মুহু প্রেমে পড়ার ক্ষেত্রে অননুকরণীয় প্রেমিক এবং ভোজন ও আড্ডায় অক্লান্ত পীযূষ বন্দ্যোপাধ্যায়কে আমি বলি কাকা। আমার এই কাকা সম্বোধনটায় কোনো আত্মীয়তার কোনো সূত্র নেই
এইমাত্র খবর পেলাম সচলবন্ধু সুজন চৌধুরী এবং সুমন চৌধুরীর বাবা, আমাদের প্রিয় ও শ্রদ্ধেয় খালেদ চৌধুরী (যিনি প্রভু নামে বিখ্যাত) মৃত্যুবরণ করেছেন! তাঁর সঙ্গে কতো স্মৃতি কতো কথা!! এই কানাডা থেকেও কতো কথা যে বলেছি টেলিফোনে! প্রভু, আপনার এই প্রস্থান আমাকে শোকার্ত করেছে। প্রভু শান্তি শান্তি......
শিশুসাহিত্যিক আলী ইমাম সত্যজিৎভক্ত। যেমন তেমন ভক্ত নয়। ভয়াবহ ভক্ত। সত্যজিৎভক্ত আমিও। তবে আলী ইমামের মতো না। স্কুল জীবনে পথের পাঁচালি দেখে আলী ইমাম কাঁদে। অপুর জন্যে কাঁদে। দূর্গার জন্যে কাঁদে। পথের পাঁচালি দেখে আমারো মন খারাপ হয়। অপুর জন্যে। দূর্গার জন্যে। কিন্ত