গত কয়েকবছর ধরে, বিশেষ করে যুদ্ধাপরাধের বিচার শুরু হওয়ার পর থেকে, অনেক মানুষের জীবনের একটি বড় সময় গেছে দেশের বাকি মানুষদের কিছু সহজ সত্য জানাতে। কি সহজ সত্য?
পিজির ডাক্তারের অনুমতি নিয়ে শাহবাগ থানায় গোলাম আজম মামলা দায়ের করতে এসেছেন। ওসি কিছুটা বিরক্ত। দুপুরের খাওয়ার পর তিনি পিস্তল পরিষ্কার করছিলেন। এই সময় তিনি উটকো ঝামেলা পছন্দ করেন না।
- আপনি কোন ধারায় মামলা করতে চান?
- আইসিটি আইনের ৫৭ ধারায়।
- আপনার বাড়ি মগবাজারে। আপনি ওখানে মামলা করেন।
- আমি তো এখন পিজিতে প্রিজন কেবিনে আছি। তার উপর অপরাধ সংঘটিত হয়েছে শাহবাগ থানা এলাকায়।
গোলাম আজমের মামলা তখন পূর্ণোদ্যমে চলছে। পিজিতো জাতীয় জাদুঘরের কাছেই। অনেকদিন কেবিনে শুয়ে বসে কাটাতে কাটাতে জাদুঘরের প্রভাবে তার মধ্যে শিল্পী সত্ত্বা সৃষ্টি হল। তো সে রংতুলি নিয়ে লেগে পড়ল। তার সৃজনশীলতার বিষয় একাত্তরের বধ্যভূমি। সেসময় তারা বিভিন্ন বধ্যভূমিতে মৃতদেহ ফেলার সময় স্তুপ হওয়ার বিভিন্ন প্যাটার্ন সৃষ্টি হত। সেটির নান্দনিক দিকটিই তার কাজের বিষয়। কিছুদিন পর ছবির হাটে গেল প্রদর্শনী করা নিয়ে কি
এই লেখাটি মূলত রাষ্ট্রবিজ্ঞানের ছাত্র-শিক্ষকদের প্রতি অনুরোধের ঢেঁকিতে পাড়া দেয়া। কিছুদিন আগে জামাল হাসান নামে একজন বাংলাদেশী-আমেরিকান রাষ্ট্রবিজ্ঞানীর কাছ থেকে আমি একটি ইমেইল পাই। তিনি এই মুহুর্তে কুয়েতে আমেরিকান আর্মীর হয়ে কাজ করছেন। আমার একটি লেখার সাথে প্রাসংগিক মনে হওয়ায় তিনি তার আশির দশকের শেষে লেখা [url=http://jhasan1971.wordpress
১. গোলাম আজমের যাবজ্জীবনের ঠিক পরের সপ্তাহের ঘটনা। উজ্জীবিত যুদ্ধাপরাধী গোলাম আজম ঠিক করল বোনাস জীবনকে নতুন করে সাজাবে। পিজির ডাক্তারকে অনুরোধ করে সে বসুন্ধরা গোল্ড জিমে ভর্তি হল। দুই মাসে উচ্চতা বাড়ল দুই ইঞ্চি, বুকের ছাতি তিন ইঞ্চি, কোমর কমল চার ইঞ্চি। ফুরফুরে মন তবুও কখনও কখনও খচ খচ করে। কি যেন নেই, কি যেন নেই! নার্স ইদানীং আড়চোখে তাকায় কিন্তু এখনও কাছে আসে না। ডাক্তার অবশ্য বলে দিল,
এয়ারপোর্ট থেকে পাওলো কোহেলোর একটি বই কিনতে কিনতে কি মনে করে মত পালটে এই বইটি কিনলাম। লেখক সিআইএ'র সর্বোচ্চ পদক পেয়েছেন তার অবদানের জন্য। বইটি পড়তে খারাপ লাগে না, রীতিমত রগরগে গোয়েন্দা কাহিনী। কিন্তু গুডর
জন্ম ১৯১৯, মৃত্যু ২০১৪, গায়ক, মানবাধিকার কর্মী।
(পিট সীগারের জন্য ভালবাসা)
ফুলগুলো সব গেলো কোথায়? অনেক দিন তো হয়ে গেলো,
ফুলগুলো কেনো দেখিনা আর? সময় তো কেটে গেলো।
কোথায় গেলো তারা?
ছিঁড়ে নিয়ে গেছে কি মেয়েরা?
কেনো তারা বুঝছে না?
কিছু কেনো শিখছে না?
তরুণীরা কোথায় চলে গেলো? অনেক দিন তো হয়ে গেলো,
শেষ নির্বাচনের রিপোর্ট এখনও ওয়েবসাইটে আসেনি। কাজেই ২০০৮ সাল পর্যন্ত তথ্য নিয়েই এই লেখা। আমি হিসেব করে দেখলাম স্বাধীনতার পর থেকে এখন পর্যন্ত আমরা কমপক্ষে বাইশটি বামপন্থী দল পেয়েছি। তাদের বেশির ভাগের মধ্যে একটি মিল আছে। সেটি হল প্রতি নির্বাচনেই তাদের ভোট মোট দেয়া ভোটের যে শতাংশ হয় সেটি সাধারণত: একটি ভগ্নাংশ। খুব কমই দেখা যায় এটি এক শতাংশের বেশি। দেশ তো স্বাধীন হয়েছে কয়েক দশক হয়ে গেল। দলগুলোও তো কম প
[i]এই লেখাটির একটি ভীষণ অস্বস্তিকর ব্যাপার আছে। বাংলাদেশের ইতিহাসে মনে হয় আমার মত এত কম সময়ে এত বেশি পরিমাণ মেধাস্বত্ব লংঘন আর কেউ করতে পারেনি। তবে আমি কথা দিচ্ছি এটি নিতান্তই সাময়িক। শুধুমাত্র ইতিহাস সংরক্ষণের উদ্দেশ্যেই এটি করা হয়েছে। এখানে আমার খুঁজে পাওয়া গানগুলি দিয়ে দিলাম। এই গানগুলির স্বত্ত্ব তাদের, যারা তৈরি করেছেন। আমি কিন্তু আমার সাউন্ডক্লাউড অ্যাকাউন্টে কোন অনুমতি ব্যতিরেকেই আপলোড করেছ
বন্ধু মোস্তাফিজ আমাকে আহমদ ছফার এই লেখার খোঁজ দিয়েছে। দুর্দান্ত লেখা! ছফা বঙ্গবন্ধুর শাসনামলের বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা করেছেন। প্রত্যেকটি দিক নিয়ে মনে হয় আলাদা আলাদা লেখা দেয়া যাবে। এই মুহুর্তে আমার মনে ধরেছে নিচের অংশটুকু।