ইউরোপের সবচে উঁচু শৃঙ্গটি সুইজারল্যান্ডে। টপ অব ইউরোপ নামেই পরিচিত জাংফ্রো শৃঙ্গ। সেখানে যেতে হয় ইন্টারলেকেন থেকেই(ছবি-3)। আরো দুটি পর্যটকপ্রিয় জায়গায় যাওয়া যায় ইন্টারলেকেন থেকে। পূর্বদিকে হচ্ছে ফার্স্ট; মালভূমি মতন জায়গা, সেখান থেকে সুইজারল্যান্ডের পাহাড়গুলোর দৃশ্য দেখা যায় সবচে ভালো। একেবারে পশ্চিমদিকে রয়েছে শিল্টহর্ন; ঘুরন্ত রেস্টুরেন্ট আছে যেখানে। জেমস্ বন্ডের ছবির অভিনয় দিয়েই এই ঘুরন্ত রেস্টুরেন্ট উদ্বোধন হয়েছিল। সুতরাং টু্যরিস্টদের কাছে শি
ইউরোপের সবচে উঁচু শৃঙ্গটি সুইজারল্যান্ডে। টপ অব ইউরোপ নামেই পরিচিত জাংফ্রো শৃঙ্গ। সেখানে যেতে হয় ইন্টারলেকেন থেকেই(ছবি-3)। আরো দুটি পর্যটকপ্রিয় জায়গায় যাওয়া যায় ইন্টারলেকেন থেকে। পূর্বদিকে হচ্ছে ফার্স্ট; মালভূমি মতন জায়গা, সেখান থেকে সুইজারল্যান্ডের পাহাড়গুলোর দৃশ্য দেখা যায় সবচে ভালো। একেবারে পশ্চিমদিকে রয়েছে শিল্টহর্ন; ঘুরন্ত রেস্টুরেন্ট আছে যেখানে। জেমস্ বন্ডের ছবির অভিনয় দিয়েই এই ঘুরন্ত রেস্টুরেন্ট উদ্বোধন হয়েছিল। সুতরাং টু্যরিস্টদের কাছে শি
[ব্লগের ধুন্ধুমার আলোচনা-সমালোচনায় ফিরে এসেছে দুই কল্পিত সত্ত্বা: ছাগুরাম ও ঈশ্বর। ছাগুরাম ব্লগের সৃষ্টি, সরস বিষয় এবং এ নিয়ে অনেকেই লিখছেন মজার মজার সব লেখা। একদল আরেকদলকে ছাগুরাম উপাধি দিচ্ছেন। আর ফিরে এসেছে ইশ্বরালোচনা। আস্তিক্য আর নাস্তিক্যের পরিধি। কে কোথায় কাকে পায়। ব্লগে এগুলো কেন যেন ফিরে ফিরে আসে। চক্রাকারে। তেমন তুমুল বিতর্ক হয় না। তবে বিতর্ক করতে যাতে সুবিধা হয় সেজন্য অনেক আগে ধর্মের পরিভাষা নামে নীচের লেখাটা দিয়েছিলাম। যাতে বিতার্কিক
[ব্লগের ধুন্ধুমার আলোচনা-সমালোচনায় ফিরে এসেছে দুই কল্পিত সত্ত্বা: ছাগুরাম ও ঈশ্বর। ছাগুরাম ব্লগের সৃষ্টি, সরস বিষয় এবং এ নিয়ে অনেকেই লিখছেন মজার মজার সব লেখা। একদল আরেকদলকে ছাগুরাম উপাধি দিচ্ছেন। আর ফিরে এসেছে ইশ্বরালোচনা। আস্তিক্য আর নাস্তিক্যের পরিধি। কে কোথায় কাকে পায়। ব্লগে এগুলো কেন যেন ফিরে ফিরে আসে। চক্রাকারে। তেমন তুমুল বিতর্ক হয় না। তবে বিতর্ক করতে যাতে সুবিধা হয় সেজন্য অনেক আগে ধর্মের পরিভাষা নামে নীচের লেখাটা দিয়েছিলাম। যাতে বিতার্কিক
সৈয়দ শামসুল হকের শ্রেষ্ঠ কবিতা আর আহসান হাবীবের শ্রেষ্ঠ কবিতা এই দু'টির মধ্যে একটি আমাকে বেছে নিতে হলো। আমি আহসান হাবীবেরটাই নিলাম। সৈয়দ হক পড়ে পড়েই তো বড় হয়েছি। কিন্তু আহসান হাবীব? রাত্রিশেষ কাব্যগ্রন্থ ছাড়া দুয়েকটার বেশি তার কবিতা পড়েছি বলে মনে পড়ে না। বেশি বেশি আবৃত্তি করতে হতো বলে বেশি মনে আছে 'আমি কোন আগন্তুক নই'।কার্তিকের ধানের মঞ্জরী সাক্ষীসাক্ষী তার চিরল পাতার টলমলে শিশিরসাক্ষী জ্যোৎস্নার চাদরে ঢাকা নিশিন্দার ছায়াঅকাল বার্ধক্যে নত কদম আল
সৈয়দ শামসুল হকের শ্রেষ্ঠ কবিতা আর আহসান হাবীবের শ্রেষ্ঠ কবিতা এই দু'টির মধ্যে একটি আমাকে বেছে নিতে হলো। আমি আহসান হাবীবেরটাই নিলাম। সৈয়দ হক পড়ে পড়েই তো বড় হয়েছি। কিন্তু আহসান হাবীব? রাত্রিশেষ কাব্যগ্রন্থ ছাড়া দুয়েকটার বেশি তার কবিতা পড়েছি বলে মনে পড়ে না। বেশি বেশি আবৃত্তি করতে হতো বলে বেশি মনে আছে 'আমি কোন আগন্তুক নই'।কার্তিকের ধানের মঞ্জরী সাক্ষীসাক্ষী তার চিরল পাতার টলমলে শিশিরসাক্ষী জ্যোৎস্নার চাদরে ঢাকা নিশিন্দার ছায়াঅকাল বার্ধক্যে নত কদম আল
লন্ডনে অনেকগুলো বাংলা চ্যানেল দেখা যায়। কিন্তু বাসায় ক্যাবল লাইন নিলে ইংরেজি কোন চ্যানেলই আর দেখা হবে না এ যুক্তিতে আমি ক্যাবল কানেকশন নেইনি। টেরেস্টেরিয়াল যে পাঁচটা টিভি চ্যানেল আছে তাদের অনুষ্ঠানই দেখি আমি। যে দেশে থাকলাম সে দেশের সংস্কৃতি ও ইতিহাস জানার আগ্রহেই মূলত: এটি করি। দেশ সম্পর্কে তো জানিই। অনেকে আমার এ ধরনের চাওয়াকে খারাপ চোখেই দেখেন। ভাবেন দেশপ্রেমের অভাব। এবার দেশের সংকটময় মুহুর্তেবাংলাদেশের সংবাদ জানার জন্য খুবই উদগ্রীব হয়ে উঠলাম।
লন্ডনে অনেকগুলো বাংলা চ্যানেল দেখা যায়। কিন্তু বাসায় ক্যাবল লাইন নিলে ইংরেজি কোন চ্যানেলই আর দেখা হবে না এ যুক্তিতে আমি ক্যাবল কানেকশন নেইনি। টেরেস্টেরিয়াল যে পাঁচটা টিভি চ্যানেল আছে তাদের অনুষ্ঠানই দেখি আমি। যে দেশে থাকলাম সে দেশের সংস্কৃতি ও ইতিহাস জানার আগ্রহেই মূলত: এটি করি। দেশ সম্পর্কে তো জানিই। অনেকে আমার এ ধরনের চাওয়াকে খারাপ চোখেই দেখেন। ভাবেন দেশপ্রেমের অভাব। এবার দেশের সংকটময় মুহুর্তেবাংলাদেশের সংবাদ জানার জন্য খুবই উদগ্রীব হয়ে উঠলাম।
নির্দলীয়, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জন্যই অপেক্ষাা করছিল জাতি। ক্ষমতাসীন দলগুলো নির্বাচনে অনৈতিক প্রভাব খাটায় বলেই সংবিধানে এই তত্ত্বাবধায়ক সরকারের ধারণার অনত্দর্ভুক্তি। কিন্তু 14 দল যখন রাজপথে বিজয়ের গান গাচ্ছে তখন দলীয় রাষ্ট্রপতি একই সাথে তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রধানও হয়ে গেলেন। সংবিধানের ধারাগুলো সম্পর্কে দলগুলো ও তাদের আইনজীবিরা নিজস্ব ব্যাখ্যা দিলেন, দিচ্ছেন। তবু রাষ্ট্রপতির এই হঠাৎ অবস্থান বদলকে শুভ লক্ষণ মনে করছেন না অনেকে। তবে এরকমই নাকি হওয়ার ক
নির্দলীয়, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জন্যই অপেক্ষাা করছিল জাতি। ক্ষমতাসীন দলগুলো নির্বাচনে অনৈতিক প্রভাব খাটায় বলেই সংবিধানে এই তত্ত্বাবধায়ক সরকারের ধারণার অনত্দর্ভুক্তি। কিন্তু 14 দল যখন রাজপথে বিজয়ের গান গাচ্ছে তখন দলীয় রাষ্ট্রপতি একই সাথে তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রধানও হয়ে গেলেন। সংবিধানের ধারাগুলো সম্পর্কে দলগুলো ও তাদের আইনজীবিরা নিজস্ব ব্যাখ্যা দিলেন, দিচ্ছেন। তবু রাষ্ট্রপতির এই হঠাৎ অবস্থান বদলকে শুভ লক্ষণ মনে করছেন না অনেকে। তবে এরকমই নাকি হওয়ার ক