ইহুদি, খ্রিস্টান ও মুসলিমদের ধর্মগ্রন্থে মানুষ ও ঈশ্বরের সম্পর্কের এক পৌরাণিক ব্যাখ্যা আমরা পাই। মূল গল্প ওল্ড টেস্টামেন্টের। আরব অঞ্চলের ধর্মগুলো সে গল্প নিজেদের মত করে পরে অদল-বদল করে নিয়েছে। সেই গল্পকথার সূত্র ধরে আমরা জানি, স্বর্গোদ্যানে মহাসুখে বিচরণরত আদমকে বেআদব শয়তান কেবলি ফুঁসলাত। আদম সেই ধান্দায় পড়ে জ্ঞানবৃৰের ফল খায়। তারপর এই অপরাধে স্বর্গ থেকে আদম ও হাওয়ার পপাৎ ধরনীতল। ধর্মগ্রন্থে বিজ্ঞানের জন্য নাকি অনেক ইশারা আছে কিন্তু কিভাবে আদম
ঝির ঝির করে যেরকম ধারায় বৃষ্টি পড়ছিল তার জন্য রেইনকোটই যথেষ্ট। কিন্তুদুজনের ভাগে ফোল্ডিং ছাতাটার যে অর্ধেকটা পড়ছিল তাতে কারো মাথাই রক্ষা হচ্ছিল না। ইন্টারলেক ইস্ট স্টেশন থেকে বেরিয়েই ছাতার খোঁজে আশেপাশের দোকানগুলোতে ঢুঁ মারছিলাম। যদিও জিনিভা বা বার্নে রোববারে দোকানগুলো বন্ধ দেখে এসেছি, পর্যটকদের বাজার বলেই কিনা এখানে রাত সাড়ে নয়টা পর্যন্ত দোকান খোলা। তাতে অবশ্য আমাদের ছাতা কেনার কোনো সহজ সমাধান হচ্ছিল না। লন্ডনে 5 পাউন্ডে যে ছাতা পাওয়া যায় এখানে
ঝির ঝির করে যেরকম ধারায় বৃষ্টি পড়ছিল তার জন্য রেইনকোটই যথেষ্ট। কিন্তুদুজনের ভাগে ফোল্ডিং ছাতাটার যে অর্ধেকটা পড়ছিল তাতে কারো মাথাই রক্ষা হচ্ছিল না। ইন্টারলেক ইস্ট স্টেশন থেকে বেরিয়েই ছাতার খোঁজে আশেপাশের দোকানগুলোতে ঢুঁ মারছিলাম। যদিও জিনিভা বা বার্নে রোববারে দোকানগুলো বন্ধ দেখে এসেছি, পর্যটকদের বাজার বলেই কিনা এখানে রাত সাড়ে নয়টা পর্যন্ত দোকান খোলা। তাতে অবশ্য আমাদের ছাতা কেনার কোনো সহজ সমাধান হচ্ছিল না। লন্ডনে 5 পাউন্ডে যে ছাতা পাওয়া যায় এখানে
বাঙালির ব্যবসাবুদ্ধি চিরকালই মেলা আর ফেরি করা পর্যন্ত সীমাবদ্ধ। কেনা-বেচার কষাকষিতে আর বেশি সুবিধা করতে পারলো না জাতিটা। খোদ কোলকাতায় বাঙালি নারীর কাছে শাড়ি বেচছে মাড়োয়ারিরা। ওদের বাণিজ্য-বুদ্ধির ভোজবাজিতে বাঙালি ব্যবসায়ীরা কবেই পাত্তাড়ি গুটিয়েছে। সেই গাধা-উটের যুগ থেকে কাবুলিরা পাহাড়-মরুভূমি ডিঙিয়ে এদেশে এসে নাকি লবণ-মরিচ বেচতো, সুদের ব্যবসা বা ব্যাংকিংটাও চালাতো। এবার বুঝুন তাহলে বাঙালির ব্যবসা-বুদ্ধির দুর্ভিক্ষ কেমন ঐতিহাসিক। তবে আমি ভাবছিলাম
বাঙালির ব্যবসাবুদ্ধি চিরকালই মেলা আর ফেরি করা পর্যন্ত সীমাবদ্ধ। কেনা-বেচার কষাকষিতে আর বেশি সুবিধা করতে পারলো না জাতিটা। খোদ কোলকাতায় বাঙালি নারীর কাছে শাড়ি বেচছে মাড়োয়ারিরা। ওদের বাণিজ্য-বুদ্ধির ভোজবাজিতে বাঙালি ব্যবসায়ীরা কবেই পাত্তাড়ি গুটিয়েছে। সেই গাধা-উটের যুগ থেকে কাবুলিরা পাহাড়-মরুভূমি ডিঙিয়ে এদেশে এসে নাকি লবণ-মরিচ বেচতো, সুদের ব্যবসা বা ব্যাংকিংটাও চালাতো। এবার বুঝুন তাহলে বাঙালির ব্যবসা-বুদ্ধির দুর্ভিক্ষ কেমন ঐতিহাসিক। তবে আমি ভাবছিলাম
চারুশিল্পীদের দক্ষতার মধ্যে মূর্তি বানানোটাই সবচে বেশি শ্রদ্ধা টানে সম্ভবত:। ভাষ্কর্য দেখলে আমিও মোহে পড়ি এবং ভাষ্কর দেখলে বিস্ময়ে খুঁটিয়ে দেখি, মানুষ তো? - ঈশ্বর বা শয়তানের বংশধর না তো? তবে কাজের জিনিসগুলোকে শিল্প করে তোলার বিষয়টি আমার কাছে প্রাধান্য পায় সবসময়। এসবের মধ্যে চেয়ার-টেবিল, হাড়ি-পাতিল তো আছেই, সবচে উপরে আছে স্থাপত্য। সুন্দর স্থাপত্য ভালবাসেন না এমন মানুষ কমই দেখেছি। নগর, আর নগরের ঐতিহাসিক স্থাপত্য দেখতেই অনেক মানুষ ভিনদেশে ভ্রমণ করে
চারুশিল্পীদের দক্ষতার মধ্যে মূর্তি বানানোটাই সবচে বেশি শ্রদ্ধা টানে সম্ভবত:। ভাষ্কর্য দেখলে আমিও মোহে পড়ি এবং ভাষ্কর দেখলে বিস্ময়ে খুঁটিয়ে দেখি, মানুষ তো? - ঈশ্বর বা শয়তানের বংশধর না তো? তবে কাজের জিনিসগুলোকে শিল্প করে তোলার বিষয়টি আমার কাছে প্রাধান্য পায় সবসময়। এসবের মধ্যে চেয়ার-টেবিল, হাড়ি-পাতিল তো আছেই, সবচে উপরে আছে স্থাপত্য। সুন্দর স্থাপত্য ভালবাসেন না এমন মানুষ কমই দেখেছি। নগর, আর নগরের ঐতিহাসিক স্থাপত্য দেখতেই অনেক মানুষ ভিনদেশে ভ্রমণ করে
কাকে বলে শ্যালে? - চাঁড়ালের মত এমন প্রশ্ন করে বোকা বনতে আমার আপত্তি ছিল না। কিন্তু আঙুল তুলে কাঠের বাড়িগুলো দেখানো ছাড়া বেশি কিছু জানাতে পারেন এমন লোকের সাথে আমার দেখা হয়নি। সুতরাং আমিও আপনাদেরকে বলি ছবিগুলো দেখুন। খুব একটা অচেনা ঠেকছে না বোধহয়। কারুকাজ করা কাঠের তৈরি বাড়ি। আমাদের কুঁড়েঘর বা দোচালা টিনের চালগুলো যেমন অনেকটা নেমে এসে নীচের ঘরটাকে ঢাকা দিয়ে থাকে, এও অনেকটা এমনি। তবে বরফের দেশের ঘর বলে চালগুলো তৈরি টালি দিয়ে (বাংলাদেশ থেকেও টালি রফ
কাকে বলে শ্যালে? - চাঁড়ালের মত এমন প্রশ্ন করে বোকা বনতে আমার আপত্তি ছিল না। কিন্তু আঙুল তুলে কাঠের বাড়িগুলো দেখানো ছাড়া বেশি কিছু জানাতে পারেন এমন লোকের সাথে আমার দেখা হয়নি। সুতরাং আমিও আপনাদেরকে বলি ছবিগুলো দেখুন। খুব একটা অচেনা ঠেকছে না বোধহয়। কারুকাজ করা কাঠের তৈরি বাড়ি। আমাদের কুঁড়েঘর বা দোচালা টিনের চালগুলো যেমন অনেকটা নেমে এসে নীচের ঘরটাকে ঢাকা দিয়ে থাকে, এও অনেকটা এমনি। তবে বরফের দেশের ঘর বলে চালগুলো তৈরি টালি দিয়ে (বাংলাদেশ থেকেও টালি রফ
গ্রাম নিয়ে আমাদের রোমান্টিকতা আছে। ফলে শহর সম্পর্কে আছে একধরনের নেতিবাচক মনোভাব। শহরের মানুষদের একঘেঁেয়, অমানবিক, অবন্ধুসুলভ একটি ছবি আমরা তৈরি করি আমাদের বর্ণনায়। গ্রামের সোনার ছেলেটি শিক্ষার আলো পেয়ে শহরে এসে নাকি ভুলে যায় অতীত। হয়ে পড়ে বিচ্ছিন্ন দ্্বীপ। তার মায়া-মমতায় ভাটা পড়ে, ক্রমশ: সে হয়ে উঠে যান্ত্রিক। এরকম একটা উপগল্প আমরা পাবো নিজেদের অভিজ্ঞতায়, গল্পে-উপন্যাসে এমনকি বিভিন্ন ফিচার ফিল্মে। কতটা এর সত্য? লন্ডনের মত কসমোপলিটান শহরের দোতলা ব