মা-বাবারা ছিলো ধর্মপ্রাণ মুসলিম। অর্থনৈতিক কারণে তারা তাদের ধর্মের ও সংস্কৃতির দেশ ছেড়ে এসেছে ব্রিটেনে। নির্বিঘ্নে পালন করেছে তাদের ধর্ম ও যাপন করেছে তাদের স্বপ্নের জীবন। যে স্বচ্ছল ও দারিদ্রতামুক্ত জীবন ছিল তাদের স্বপ্ন। যার আশায় তারা ছেড়ে এসেছিল দরিদ্রঅথচ প্রিয় জন্মভূমি। ব্রিটেন থেকে তারা যা চেয়েছিল তার চেয়ে তারা বেশি পেয়েছে বলেই মনে করে। তাদের ছেলেমেয়েরা জন্মেছে এই দেশে ব্রিটিশ হয়েই। কিন্তু ধর্ম-কর্মে তারা মা-বাবার চেয়ে অনেক গোঁড়া। তাদের ধারণ
ফরম্যাটিং নিয়া একটা টেস্ট করছিলো নোটিশবোর্ড।
খুশি হয়ে অভিনন্দন জানিয়ে একটা পোস্টও দিয়েছিলাম। মাহবুব মুর্শেদ সুমন আরেক কাঠি সরেস। সে ভেতরের কলকব্জা ফাঁস করে পোস্টও দিলো। কর্তৃপক্ষ হতবাক। তবে জানালেন টেস্ট শেষ হলেই চলে আসবে বোতামগুলো। যেগুলো টিপলেই লেখা রঙিন হবে, গাঢ় হবে, বাঁকা হবে, লিংক দেয়া যাবে।
কিন্তু নোটিশবোর্ড সেই যে গেলো আর ফিরে এলো না। টেস্ট কোথায় চলছে কি চলছে জানি না।
যে যার মত রং লাগাচ্ছে, ছোট বড় করছে। নোটিশবোর্ড সেই গেল আওয়
ফরম্যাটিং নিয়া একটা টেস্ট করছিলো নোটিশবোর্ড।
খুশি হয়ে অভিনন্দন জানিয়ে একটা পোস্টও দিয়েছিলাম। মাহবুব মুর্শেদ সুমন আরেক কাঠি সরেস। সে ভেতরের কলকব্জা ফাঁস করে পোস্টও দিলো। কর্তৃপক্ষ হতবাক। তবে জানালেন টেস্ট শেষ হলেই চলে আসবে বোতামগুলো। যেগুলো টিপলেই লেখা রঙিন হবে, গাঢ় হবে, বাঁকা হবে, লিংক দেয়া যাবে।
কিন্তু নোটিশবোর্ড সেই যে গেলো আর ফিরে এলো না। টেস্ট কোথায় চলছে কি চলছে জানি না।
যে যার মত রং লাগাচ্ছে, ছোট বড় করছে। নোটিশবোর্ড সেই গেল আওয়
রবীন্দ্রনাথ যখন বিশ্ববিদ্যালয় খুলে বসেননি তখনও সার্টিফিকেট দিতেন। নিজস্ব প্যাডে শ্রী রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর স্বাক্ষরসহ। তখন ইংরেজ আমল। বাঙালির হাতে বাংলা ব্যাকরণ ধরিয়ে দেয়ার পর ইংরেজশাসক তখন কলেজ খুলে বাঙালিকে বাংলা শেখাচ্ছে। কলেজে বাংলা জানা অধ্যাপক দরকার। ইংরেজ প্রিন্সিপাল 'যাত্রা-নাটকের' ইংলিশ ভঙ্গির বাংলা ভাষায়, 'টুমি বানগালা জানে তো' বলে প্রার্থীদের ইন্টারভিউ নিয়ে নিয়োগ দিচ্ছেন। বঙ্কিমও তেমন ইন্টারভিউ দিয়েছিলেন আর এই প্রক্রিয়ার নাম দিয়েছিলেন আপদ
রবীন্দ্রনাথ যখন বিশ্ববিদ্যালয় খুলে বসেননি তখনও সার্টিফিকেট দিতেন। নিজস্ব প্যাডে শ্রী রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর স্বাক্ষরসহ। তখন ইংরেজ আমল। বাঙালির হাতে বাংলা ব্যাকরণ ধরিয়ে দেয়ার পর ইংরেজশাসক তখন কলেজ খুলে বাঙালিকে বাংলা শেখাচ্ছে। কলেজে বাংলা জানা অধ্যাপক দরকার। ইংরেজ প্রিন্সিপাল 'যাত্রা-নাটকের' ইংলিশ ভঙ্গির বাংলা ভাষায়, 'টুমি বানগালা জানে তো' বলে প্রার্থীদের ইন্টারভিউ নিয়ে নিয়োগ দিচ্ছেন। বঙ্কিমও তেমন ইন্টারভিউ দিয়েছিলেন আর এই প্রক্রিয়ার নাম দিয়েছিলেন আপদ
আরো একটা আতংকের দিন কাটলো লন্ডনে। 7 জুলাইয়ের বোমাবাজির পর ব্রিটেন বড় একটা ধাক্কা খেয়েছিলো। কারণ বোমাবাজির সাথে জড়িতরা বাইরে থেকে আসেনি। মিডিয়ার ভাষায় তারা ছিল home grown।
এবার পন্ড হলো অনেক বেশি বড় ষড়যন্ত্র। ব্রিটেনে 9/11 ঘটনার পরিকল্পনা তারা নিয়েছিলো। অন্তত: 10টি বিমানকে আকাশে উড়িয়ে দেয়ার জন্য তরল বোমা ব্যবহারের সবকিছু ঠিকঠাক করে ফেলেছিল তারা। যাত্রীদের ভাগ্য ভালো যে ষড়যন্ত্রটি সফল হয়নি। ধরা পড়েছে 21 জনের একটি দল। বেশিরভাগ লন্ডনের ওয়ালথামস
আরো একটা আতংকের দিন কাটলো লন্ডনে। 7 জুলাইয়ের বোমাবাজির পর ব্রিটেন বড় একটা ধাক্কা খেয়েছিলো। কারণ বোমাবাজির সাথে জড়িতরা বাইরে থেকে আসেনি। মিডিয়ার ভাষায় তারা ছিল home grown।
এবার পন্ড হলো অনেক বেশি বড় ষড়যন্ত্র। ব্রিটেনে 9/11 ঘটনার পরিকল্পনা তারা নিয়েছিলো। অন্তত: 10টি বিমানকে আকাশে উড়িয়ে দেয়ার জন্য তরল বোমা ব্যবহারের সবকিছু ঠিকঠাক করে ফেলেছিল তারা। যাত্রীদের ভাগ্য ভালো যে ষড়যন্ত্রটি সফল হয়নি। ধরা পড়েছে 21 জনের একটি দল। বেশিরভাগ লন্ডনের ওয়ালথামস
ভুলটা আমি করেছি মাত্র গতকাল। এতদিন সবকিছু ঠিকঠাক ছিল। দাওয়াত খেতে গেছি এক বন্ধুর বাসায়। ভরপেট খেয়ে হাত ধুতে বাথরম্নমে যাবো, দেখি কিউ। রান্নাঘরে বেসিনেই হাত থেকে না খাওয়া খাদ্যাংশগুলোকে ছাড়ালাম। পেটে যেহেতু যেতে পারেনি সুতরাং এসব খাদ্য এখন অভিধান অনুযায়ী উচ্ছিষ্ট। কাজ শেষে ফিরছি, চোখে পড়লো ওজনের স্কেল। ভুলটা সেখানেই। শিশু যেমন কোল দেখলেই চড়ে বসে আমিও ওতে উঠে দাঁড়ালাম। ওজনের কাঁটা নাচতে নাচতে যেখানে এসে থামলো তা দেখে চোখ একেবারে বাঙ্গি ফটাশ। পঁচাশ
ভুলটা আমি করেছি মাত্র গতকাল। এতদিন সবকিছু ঠিকঠাক ছিল। দাওয়াত খেতে গেছি এক বন্ধুর বাসায়। ভরপেট খেয়ে হাত ধুতে বাথরম্নমে যাবো, দেখি কিউ। রান্নাঘরে বেসিনেই হাত থেকে না খাওয়া খাদ্যাংশগুলোকে ছাড়ালাম। পেটে যেহেতু যেতে পারেনি সুতরাং এসব খাদ্য এখন অভিধান অনুযায়ী উচ্ছিষ্ট। কাজ শেষে ফিরছি, চোখে পড়লো ওজনের স্কেল। ভুলটা সেখানেই। শিশু যেমন কোল দেখলেই চড়ে বসে আমিও ওতে উঠে দাঁড়ালাম। ওজনের কাঁটা নাচতে নাচতে যেখানে এসে থামলো তা দেখে চোখ একেবারে বাঙ্গি ফটাশ। পঁচাশ
শিশিরদাকে অনেক শব্দ খরচ করতে হয়েছে একথা বুঝাতে যে তিনি মূলত: ক্যারিকেচার অাঁকেন । তিনি ঠিক প্রচলিত অর্থের কাটর্ুনিস্ট নন। খুব কম লোককেই হয়তো তিনি বুঝাতে পেরেছেন। সে হতেই পারে। চিত্র শিল্পের বিষয়ে আমাদের দৌড় বেশি না। ছবি আঁকা নিয়ে আমাদের রাষ্ট্রধর্মের নিষেধ আছে। ছবি নিয়ে আর্ট কলেজে পড়াকে এখনও অনেকে পড়ালেখা মনে করেন না। এক উচ্চ শিক্ষিত ভদ্রলোকের একমাত্র কন্যা অংক কষার চেয়ে ছবি আঁকতে বেশি পছন্দ করতো বলে তিনি তাকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নিয়ে গিয়েছিলেন পীর