শিশিরদাকে অনেক শব্দ খরচ করতে হয়েছে একথা বুঝাতে যে তিনি মূলত: ক্যারিকেচার অাঁকেন । তিনি ঠিক প্রচলিত অর্থের কাটর্ুনিস্ট নন। খুব কম লোককেই হয়তো তিনি বুঝাতে পেরেছেন। সে হতেই পারে। চিত্র শিল্পের বিষয়ে আমাদের দৌড় বেশি না। ছবি আঁকা নিয়ে আমাদের রাষ্ট্রধর্মের নিষেধ আছে। ছবি নিয়ে আর্ট কলেজে পড়াকে এখনও অনেকে পড়ালেখা মনে করেন না। এক উচ্চ শিক্ষিত ভদ্রলোকের একমাত্র কন্যা অংক কষার চেয়ে ছবি আঁকতে বেশি পছন্দ করতো বলে তিনি তাকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নিয়ে গিয়েছিলেন পীর
জন্মদিনে বেড়াতে গিয়েছিলাম ক্যামব্রিজ। আলাদা পোস্টে তা বলেছি। এবারে বাড়তি পাওনা ছিলো সাদিকের আয়োজনে জন্মদিনের শুভেচ্ছা।
এবছরের কেকটাও ছিল ভিন্ন। সাদা, বরফ ঢাকা বরফ ঢাকা। কাটার পর মনে হলো একটা ছবি তুলে রাখি। আপনাদেরকে কেকটা না খাওয়াতে পারি, ছবিটাও যদি অন্তত: দেখেন। পার্টিতে সামিল করলাম আর কি।
অনেকগুলো গিফট পেয়েছি এবার। আর বেশ কয়েকটা চমৎকার কার্ড।
জন্মদিনের কার্ড ব্যবসার উপর অনেক আগে একটা এ্যাসাইনমেন্ট করেছিলাম। কার্ডগুলোতে সুন্দর
জন্মদিনে বেড়াতে গিয়েছিলাম ক্যামব্রিজ। আলাদা পোস্টে তা বলেছি। এবারে বাড়তি পাওনা ছিলো সাদিকের আয়োজনে জন্মদিনের শুভেচ্ছা।
এবছরের কেকটাও ছিল ভিন্ন। সাদা, বরফ ঢাকা বরফ ঢাকা। কাটার পর মনে হলো একটা ছবি তুলে রাখি। আপনাদেরকে কেকটা না খাওয়াতে পারি, ছবিটাও যদি অন্তত: দেখেন। পার্টিতে সামিল করলাম আর কি।
অনেকগুলো গিফট পেয়েছি এবার। আর বেশ কয়েকটা চমৎকার কার্ড।
জন্মদিনের কার্ড ব্যবসার উপর অনেক আগে একটা এ্যাসাইনমেন্ট করেছিলাম। কার্ডগুলোতে সুন্দর
লন্ডনে আগের সপ্তাটায় গরম ছিল গনগনে। 37 ডিগ্রি সেলসিয়াস উঠেছিল তাপমাত্রা। এরকম গরমে আমি ঘরের বাইরে পা ফেলি না। ঘাম না হলেও এই গরমে শরীর একেবারে পানিশূন্য হয়ে যায়। টবের ফুল পানি না দিলে যেমন নেতিয়ে পড়ে মানুষের অবস্থাও হয় সেরকম। কিন্তু বাংলাদেশ থেকে আসা অতিথি বলে কথা। নিয়ে গেলাম সমুদ্র দর্শনে। লন্ডনের কাছেই সাউথএন্ড অন দ্য সি। ব্রাইটন, বোর্নমাউথ বা পুলের মত জাঁকজমক এখানে নেই। তবে গর্ব করার মত আছে অনেক কিছুই।
সৈকত তেমন আহামরি কিছু না। সমুদ্র সৈ
লন্ডনে আগের সপ্তাটায় গরম ছিল গনগনে। 37 ডিগ্রি সেলসিয়াস উঠেছিল তাপমাত্রা। এরকম গরমে আমি ঘরের বাইরে পা ফেলি না। ঘাম না হলেও এই গরমে শরীর একেবারে পানিশূন্য হয়ে যায়। টবের ফুল পানি না দিলে যেমন নেতিয়ে পড়ে মানুষের অবস্থাও হয় সেরকম। কিন্তু বাংলাদেশ থেকে আসা অতিথি বলে কথা। নিয়ে গেলাম সমুদ্র দর্শনে। লন্ডনের কাছেই সাউথএন্ড অন দ্য সি। ব্রাইটন, বোর্নমাউথ বা পুলের মত জাঁকজমক এখানে নেই। তবে গর্ব করার মত আছে অনেক কিছুই।
সৈকত তেমন আহামরি কিছু না। সমুদ্র সৈ
বাবুর শাহ ইংরেজিতেই বলেছিল দেশে কোনো জঙ্গি সংগঠন নাই। এখন দেখি সকাল বিকাল জঙ্গি সংগঠনের নেতারা ধরা পড়ে। গতকাল পত্রিকায় দেখলাম নতুন এক জঙ্গি নেতা ধরা পড়েছেন। তার দলের নাম তানজিম। দলের নাম দেখে ভাবলাম বেচারা নিশ্চয়ই নতুন হালাল সাবান কোম্পানির মালিক হওয়ার পারমিটের জন্য আবেদন করেছিলেন। সাংবাদিকরা কোম্পানির নাম আরবি দেখে একেবারে জঙ্গি লেবেল সেঁটে দিয়েছে। অর্থমন্ত্রীর মানা আছে। সাংবাদিক আর সংবাদপত্র আজগুবি গল্প ছাপে; সুতরাং তানজিম সম্পর্কে আগ্রহে আমার
বাবুর শাহ ইংরেজিতেই বলেছিল দেশে কোনো জঙ্গি সংগঠন নাই। এখন দেখি সকাল বিকাল জঙ্গি সংগঠনের নেতারা ধরা পড়ে। গতকাল পত্রিকায় দেখলাম নতুন এক জঙ্গি নেতা ধরা পড়েছেন। তার দলের নাম তানজিম। দলের নাম দেখে ভাবলাম বেচারা নিশ্চয়ই নতুন হালাল সাবান কোম্পানির মালিক হওয়ার পারমিটের জন্য আবেদন করেছিলেন। সাংবাদিকরা কোম্পানির নাম আরবি দেখে একেবারে জঙ্গি লেবেল সেঁটে দিয়েছে। অর্থমন্ত্রীর মানা আছে। সাংবাদিক আর সংবাদপত্র আজগুবি গল্প ছাপে; সুতরাং তানজিম সম্পর্কে আগ্রহে আমার
লন্ডনে আসলে কেউ নিশ্চয়ই গাছ দেখতে বোটানিক্যাল গার্ডেনে যায় না। লন্ডনকে এতটা প্রকৃতিমুখী শহর কেউ ভাবেও না। কিন্তু লন্ডন শহরের একপ্রানত্দে আছে বিস্ময়কর এক উদ্যান। এর নাম কিউ গার্ডেন। পুরো নাম রয়্যাল বোটানিক গার্ডেনস, কিউ। তিনশ একরের এই উদ্ভিদতাত্তিক উদ্যান ঘুরতে ঘন্টা তিনেক সময় লাগার কথা। এক মাথা থেকে আরেক মাথায় হেঁটে যেতে সময় লাগে 45 মিনিটের মত। ঢুকার ফি'টা একটু বেশি 11 পাউন্ড। আর হাঁটতে যদি অনিচ্ছা থাকে তবে কিউ এঙ্পেস্নারার নামের গাড়ি দিয়ে বানান
লন্ডনে আসলে কেউ নিশ্চয়ই গাছ দেখতে বোটানিক্যাল গার্ডেনে যায় না। লন্ডনকে এতটা প্রকৃতিমুখী শহর কেউ ভাবেও না। কিন্তু লন্ডন শহরের একপ্রানত্দে আছে বিস্ময়কর এক উদ্যান। এর নাম কিউ গার্ডেন। পুরো নাম রয়্যাল বোটানিক গার্ডেনস, কিউ। তিনশ একরের এই উদ্ভিদতাত্তিক উদ্যান ঘুরতে ঘন্টা তিনেক সময় লাগার কথা। এক মাথা থেকে আরেক মাথায় হেঁটে যেতে সময় লাগে 45 মিনিটের মত। ঢুকার ফি'টা একটু বেশি 11 পাউন্ড। আর হাঁটতে যদি অনিচ্ছা থাকে তবে কিউ এঙ্পেস্নারার নামের গাড়ি দিয়ে বানান
মিলেনিয়াম উপলক্ষে লন্ডন দুটি বড় প্রজেক্ট নিয়েছিল। একটি চরম ফ্লপ হয়েছে; মিলেনিয়াম ডোম। অপরটি সুপার-ডুপার হিট। মিলেনিয়াম হুইল নামেই যাত্রা শুরু করেছিলো সেটি। এখন জনপ্রিয় লন্ডন আই নামে। চোখের চেয়ে সাইকেলের চাকার সাথেই তুলনা করা যায় বেশি একে। রীতিমত স্পোকযুক্ত চাকা। তবে চাকার প্রান্তে 32টি ক্যাপসুল (স্বচ্ছ ডিম বলাটাই ভালো) লাগানো আছে। মোটমাট 30 জন লোক এঁটে যাবে এমন বড় ডিমগুলো। সুতরাং ডিমের ভেতর বসে বা দাঁড়িয়ে আকাশ থেকে লন্ডন শহর দেখা যায়।
গতিট