মিলেনিয়াম উপলক্ষে লন্ডন দুটি বড় প্রজেক্ট নিয়েছিল। একটি চরম ফ্লপ হয়েছে; মিলেনিয়াম ডোম। অপরটি সুপার-ডুপার হিট। মিলেনিয়াম হুইল নামেই যাত্রা শুরু করেছিলো সেটি। এখন জনপ্রিয় লন্ডন আই নামে। চোখের চেয়ে সাইকেলের চাকার সাথেই তুলনা করা যায় বেশি একে। রীতিমত স্পোকযুক্ত চাকা। তবে চাকার প্রান্তে 32টি ক্যাপসুল (স্বচ্ছ ডিম বলাটাই ভালো) লাগানো আছে। মোটমাট 30 জন লোক এঁটে যাবে এমন বড় ডিমগুলো। সুতরাং ডিমের ভেতর বসে বা দাঁড়িয়ে আকাশ থেকে লন্ডন শহর দেখা যায়।
গতিট
লেবানন নিয়ে একদা খুনী, ধর্ষক ও নির্যাতনকারীদের আহাজারির ভন্ডামি দেখে আপনার যে কষ্ট হচ্ছে তা যেকোনো বিবেকবান বাঙালিই বুঝতে পারবে অরূপ। আলবদরের হাতে খুন হয়ে যাওয়া বুদ্ধিজীবির সন্তানই শুধু বুঝতে পারবে নিজামীর গাড়িতে বাংলাদেশের পতাকা উড়তে দেখলে বুকের কোথায় লাগে। যারা লুঙ্গি খুলে লিঙ্গ দেখে ধর্মের পরীক্ষা নিয়ে থাকে তাদের মুখে ধর্ম ও মানবতার কথা শুনলে শরীর রি রি করে ওঠে, তাও ঠিক অরূপ।
ভন্ডদের মুখ থেকে উঠে আসা শুভ্রবাণীতে কে বিশ্বাস করে? পৃথিবীজু
লেবানন নিয়ে একদা খুনী, ধর্ষক ও নির্যাতনকারীদের আহাজারির ভন্ডামি দেখে আপনার যে কষ্ট হচ্ছে তা যেকোনো বিবেকবান বাঙালিই বুঝতে পারবে অরূপ। আলবদরের হাতে খুন হয়ে যাওয়া বুদ্ধিজীবির সন্তানই শুধু বুঝতে পারবে নিজামীর গাড়িতে বাংলাদেশের পতাকা উড়তে দেখলে বুকের কোথায় লাগে। যারা লুঙ্গি খুলে লিঙ্গ দেখে ধর্মের পরীক্ষা নিয়ে থাকে তাদের মুখে ধর্ম ও মানবতার কথা শুনলে শরীর রি রি করে ওঠে, তাও ঠিক অরূপ।
ভন্ডদের মুখ থেকে উঠে আসা শুভ্রবাণীতে কে বিশ্বাস করে? পৃথিবীজু
লন্ডন থেকে ঘন্টা দেড়েক দূরের শহর ক্যামব্রিজ। যাবো যাবো করে এতদিন যাওয়া হয়নি। বাসায় আড্ডার ছাল-বাকল তুলে ফেলার পর মনে হলো আজকে একটা নতুন জায়গায় ঘুরে আসা যায়। রওয়ানা দিলাম ক্যামব্রিজ। ইউনিভার্সিটি অব ক্যামব্রিজের কারণেই শহরটি বিখ্যাত । পুরনো কলেজ ভবনগুলো ছাড়া দেখার তেমন কিছু নেই। ভেবেছিলাম নেমেই সিটি টু্যরের বাসে ঘন্টাখানেক ঘুরলেই সিলেবাস কাভার হয়ে যাবে। কিন্তু কোথাও একটা দুর্ঘটনা হওয়ায় টু্যর বাস পাওয়া গেলো। সুতরাং রেলওয়ে স্টেশন থেকেই চড়ে বসলাম সা
লন্ডন থেকে ঘন্টা দেড়েক দূরের শহর ক্যামব্রিজ। যাবো যাবো করে এতদিন যাওয়া হয়নি। বাসায় আড্ডার ছাল-বাকল তুলে ফেলার পর মনে হলো আজকে একটা নতুন জায়গায় ঘুরে আসা যায়। রওয়ানা দিলাম ক্যামব্রিজ। ইউনিভার্সিটি অব ক্যামব্রিজের কারণেই শহরটি বিখ্যাত । পুরনো কলেজ ভবনগুলো ছাড়া দেখার তেমন কিছু নেই। ভেবেছিলাম নেমেই সিটি টু্যরের বাসে ঘন্টাখানেক ঘুরলেই সিলেবাস কাভার হয়ে যাবে। কিন্তু কোথাও একটা দুর্ঘটনা হওয়ায় টু্যর বাস পাওয়া গেলো। সুতরাং রেলওয়ে স্টেশন থেকেই চড়ে বসলাম সা
ভূমিকা: টেকস্টবুক বোর্ডের কল্যাণে পাঠ্যবইগুলোই প্রথম আমাদের মগজে নানা থিওরি চালানের চেষ্টা করে। সেসব থিওরি সম্পর্কে আম-পাবি্লকের মনোভাব যে ইয়ার-দোস্তসুলভ না, তা পাড়া হাঁকিয়ে বলার কিছু নেই। মুরুবি্বরা নবীশ শিক্ষার্থীর থিওরি-প্রীতিকে অংকুরেই ডলা দিয়ে দেন। 'বুঝলে বাছা, জীবন মোটেও সবুজ-সাথীর তত্ত্বকথার জায়গা নয়। জীবন বড় প্র্যাকটিক্যাল'। মানলাম তাদের কথা, যে পাঠ্যবইয়ের তত্ত্বকথায় জীবন চলে না। কিন্তু প্র্যাকটিক্যাল জীবনকে বুঝতেও যে থিওরি প্রয়োজন, সেকথ
ভূমিকা: টেকস্টবুক বোর্ডের কল্যাণে পাঠ্যবইগুলোই প্রথম আমাদের মগজে নানা থিওরি চালানের চেষ্টা করে। সেসব থিওরি সম্পর্কে আম-পাবি্লকের মনোভাব যে ইয়ার-দোস্তসুলভ না, তা পাড়া হাঁকিয়ে বলার কিছু নেই। মুরুবি্বরা নবীশ শিক্ষার্থীর থিওরি-প্রীতিকে অংকুরেই ডলা দিয়ে দেন। 'বুঝলে বাছা, জীবন মোটেও সবুজ-সাথীর তত্ত্বকথার জায়গা নয়। জীবন বড় প্র্যাকটিক্যাল'। মানলাম তাদের কথা, যে পাঠ্যবইয়ের তত্ত্বকথায় জীবন চলে না। কিন্তু প্র্যাকটিক্যাল জীবনকে বুঝতেও যে থিওরি প্রয়োজন, সেকথ
'কেউ কথা রাখে না' কোনো সুনীলিয় দু:খবিলাস না। একথা মনে করার কোনো কারণও নেই যে এই দীর্ঘশ্বাস শুধু প্রস্থানরত প্রেমিক/প্রেমিকাকে স্মরণ করেই। সুনীলের দীর্ঘশ্বাসটা বাঙালি তরুণ/তরুণীর বুকের ভেতর এসে লাগে, 'তেত্রিশ বছর কাটলো, কেউ কথা রাখেনি, ... কেউ কথা রাখে না।' অত:পর তোজাম্মেল হক বকুল ব্যাখ্যা সহ বুঝিয়ে দেন যে কথা রাখেনি সে অতি অবশ্যই জোৎস্না। তার কথায় সারাদেশের মানুষ যে সায় দিয়েছে তার প্রমাণ হচ্ছে গানটি সুপার-ডুপার হিট। আপনারা ভুলে গেলেও আমি ভুলিনি
'কেউ কথা রাখে না' কোনো সুনীলিয় দু:খবিলাস না। একথা মনে করার কোনো কারণও নেই যে এই দীর্ঘশ্বাস শুধু প্রস্থানরত প্রেমিক/প্রেমিকাকে স্মরণ করেই। সুনীলের দীর্ঘশ্বাসটা বাঙালি তরুণ/তরুণীর বুকের ভেতর এসে লাগে, 'তেত্রিশ বছর কাটলো, কেউ কথা রাখেনি, ... কেউ কথা রাখে না।' অত:পর তোজাম্মেল হক বকুল ব্যাখ্যা সহ বুঝিয়ে দেন যে কথা রাখেনি সে অতি অবশ্যই জোৎস্না। তার কথায় সারাদেশের মানুষ যে সায় দিয়েছে তার প্রমাণ হচ্ছে গানটি সুপার-ডুপার হিট। আপনারা ভুলে গেলেও আমি ভুলিনি
(ভূমিকাঃ ব্লগ/ওয়েবলগ লেখাটা ডাইরি লেখারই একটা রূপ। বস্নগের সংজ্ঞা ও ব্যাকরণ অনত্দত: তাই বলে। ডাইরি বলতে আমার চোখে প্রায়ই ভাসে গোলাপী রংয়ের সুন্দর বাঁধানো কিশোরীরে ব্যক্তিগত রোজনামচার বই। যার সাথে ছোট্ট তালা-চাবি থাকে। লেখাগুলো যাতে অন্যে পড়তে না পারে। ব্লগের ক্ষেত্রে তো আর তালাচাবির প্রশ্ন ওঠে না। সারা পৃথিবীর সবার জন্য উন্মুক্ত। তবে আসল মানুষটিকে আমরা হয়তো চিনি না। একটা নিক দেয়া আছে। সেটাই হয়তো তালাচাবির কাজ করে। কিন্তু রোজনামচা লেখার মত ঘটনাবহ