শোহেইল মতাহির চৌধুরী এর ব্লগ

(ভূমিকাঃ ব্লগ/ওয়েবলগ লেখাটা ডাইরি লেখারই একটা রূপ। বস্নগের সংজ্ঞা ও ব্যাকরণ অনত্দত: তাই বলে। ডাইরি বলতে আমার চোখে প্রায়ই ভাসে গোলাপী রংয়ের সুন্দর বাঁধানো কিশোরীরে ব্যক্তিগত রোজনামচার বই। যার সাথে ছোট্ট তালা-চাবি থাকে। লেখাগুলো যাতে অন্যে পড়তে না পারে। ব্লগের ক্ষেত্রে তো আর তালাচাবির প্রশ্ন ওঠে না। সারা পৃথিবীর সবার জন্য উন্মুক্ত। তবে আসল মানুষটিকে আমরা হয়তো চিনি না। একটা নিক দেয়া আছে। সেটাই হয়তো তালাচাবির কাজ করে। কিন্তু রোজনামচা লেখার মত ঘটনাবহ

ফরম্যাট করার সুবিধা কি যুক্ত হয়েছে? ইমরান হাসানের ব্লগ তাই দেখায়। কিন্তু কীভাবে তা করা যায়?
একটু চেষ্টা করলাম।
নতুন কোনো চাবি দেয়া হয়নি।
কন্ট্রোল ও বি বা আই বা ইউ চেপেও কিছু হচ্ছে নাতো।
কতর্ৃপক্ষ আমাদেরকে রহস্যে রেখেছ...হা হা হা... মুখফোড় আর মগাদিশু চৌরাসিয়াকে দরকার।

ফরম্যাট করার সুবিধা কি যুক্ত হয়েছে? ইমরান হাসানের ব্লগ তাই দেখায়। কিন্তু কীভাবে তা করা যায়?
একটু চেষ্টা করলাম।
নতুন কোনো চাবি দেয়া হয়নি।
কন্ট্রোল ও বি বা আই বা ইউ চেপেও কিছু হচ্ছে নাতো।
কতর্ৃপক্ষ আমাদেরকে রহস্যে রেখেছ...হা হা হা... মুখফোড় আর মগাদিশু চৌরাসিয়াকে দরকার।

জীবনের বিভিন্ন পর্যায়ে নতুন নতুন বন্ধু আমরা পাই। স্কুলে, কলেজে, বিশ্ববিদ্যালয়ে, কর্মক্ষেত্রে। প্রতিবারই মনে হয় আগের বন্ধুগুলো গেছে যাক, এই নতুন বন্ধুগুলোকে আর হারাতে দেব না। কিন্তু নানা ব্যসত্দতায়, কিংবা অলসতায় নতুন পাওয়া বন্ধুগুলোর সাথেও একসময় বাঁধন আলগা হয়ে আসে। অনেকেই তাদের হারিয়ে যায়। প্রিয় প্রিয় বন্ধুদের সাথে যোগাযোগটা হারিয়ে ফেলি। একসময় যাদের ছাড়া জীবনের একটি ঘন্টাও কল্পনা করা যেত না সেইসব বন্ধুরা আড়ালে চলে যায়, হারিয়ে যায়।

বিশ্ববিদ্

জীবনের বিভিন্ন পর্যায়ে নতুন নতুন বন্ধু আমরা পাই। স্কুলে, কলেজে, বিশ্ববিদ্যালয়ে, কর্মক্ষেত্রে। প্রতিবারই মনে হয় আগের বন্ধুগুলো গেছে যাক, এই নতুন বন্ধুগুলোকে আর হারাতে দেব না। কিন্তু নানা ব্যসত্দতায়, কিংবা অলসতায় নতুন পাওয়া বন্ধুগুলোর সাথেও একসময় বাঁধন আলগা হয়ে আসে। অনেকেই তাদের হারিয়ে যায়। প্রিয় প্রিয় বন্ধুদের সাথে যোগাযোগটা হারিয়ে ফেলি। একসময় যাদের ছাড়া জীবনের একটি ঘন্টাও কল্পনা করা যেত না সেইসব বন্ধুরা আড়ালে চলে যায়, হারিয়ে যায়।

বিশ্ববিদ্

আবিষ্কার আবিষ্কার খেলাটা আমাদের শিখিয়েছিলেন ওয়াহিদুল হক। ছায়ানটে গান শিখতে আমি যেতাম না। সে অর্থে আমার ওসত্দাদ তিনি নন। তবে বিচিত্র কর্মশালায় ঢুঁ মারার স্বভাবের কারণে তিনি আমার শিক্ষক তো অবশ্যই। প্রিয় একজন শিক্ষক। মাঝে মাঝে তিনি কি জিনিস আবিষ্কার হয়নি কিন্তু আবিষ্কার হলে আমরা ব্যক্তিগতভাবে প্রীত হতাম এরকম ভাবনায় ডুব দিতে বলতেন। তা ডুব দিয়ে নানাজনে নানা মানিক্য তুলে আনতো। সেসব নিয়ে আলোচনা হতো। মনে আছে আমি একবার বলেছিলাম তার ছাড়া বিদু্যতের কথা। ঘর

আবিষ্কার আবিষ্কার খেলাটা আমাদের শিখিয়েছিলেন ওয়াহিদুল হক। ছায়ানটে গান শিখতে আমি যেতাম না। সে অর্থে আমার ওসত্দাদ তিনি নন। তবে বিচিত্র কর্মশালায় ঢুঁ মারার স্বভাবের কারণে তিনি আমার শিক্ষক তো অবশ্যই। প্রিয় একজন শিক্ষক। মাঝে মাঝে তিনি কি জিনিস আবিষ্কার হয়নি কিন্তু আবিষ্কার হলে আমরা ব্যক্তিগতভাবে প্রীত হতাম এরকম ভাবনায় ডুব দিতে বলতেন। তা ডুব দিয়ে নানাজনে নানা মানিক্য তুলে আনতো। সেসব নিয়ে আলোচনা হতো। মনে আছে আমি একবার বলেছিলাম তার ছাড়া বিদু্যতের কথা। ঘর

অবসর থেকে ফিরে এসে ফ্রানস ফুটবল টিমের নেতৃত্ব নিয়েছিলেন কাঁধে। বিশ্বে তার চেয়ে বেশি পরিচিত কোনো ফরাসী এখন নেই। ফ্রানেসর অধিবাসীরা তাই জিদানকে দেখেন দেশের এক নক্ষত্র হিসেবে।
বয়স হয়েছে। ফুটবল খেলার প্রচন্ড পরিশ্রম এখন শরীরে কুলোয় না। তারপরও ভাঙাচোরা ফ্রানস দলকে ফাইনালে তুলে এনেছেন কৃতিত্বের সাথে। ঝলসে উঠেছিলেন শেষ খেলায়। ফাইনালেও পেনালিট থেকে করেন দলের প্রয়োজনীয় গোলটি।

তারপর ইতালির গোলে যখন খেলা গড়ালো অতিরিক্ত সময়ে, তাও অর্ধেক সময় পার হয়ে

অবসর থেকে ফিরে এসে ফ্রানস ফুটবল টিমের নেতৃত্ব নিয়েছিলেন কাঁধে। বিশ্বে তার চেয়ে বেশি পরিচিত কোনো ফরাসী এখন নেই। ফ্রানেসর অধিবাসীরা তাই জিদানকে দেখেন দেশের এক নক্ষত্র হিসেবে।
বয়স হয়েছে। ফুটবল খেলার প্রচন্ড পরিশ্রম এখন শরীরে কুলোয় না। তারপরও ভাঙাচোরা ফ্রানস দলকে ফাইনালে তুলে এনেছেন কৃতিত্বের সাথে। ঝলসে উঠেছিলেন শেষ খেলায়। ফাইনালেও পেনালিট থেকে করেন দলের প্রয়োজনীয় গোলটি।

তারপর ইতালির গোলে যখন খেলা গড়ালো অতিরিক্ত সময়ে, তাও অর্ধেক সময় পার হয়ে

"জাহেলিয়া চলছে এখন বিশ্বে। মূলত: নবী মুহাম্মদের পর ধীরে ধীরে অজ্ঞানতার অন্ধকারের দিকে যাচ্ছে পৃথিবী। একজন মুসলিমের দায়িত্ব হচ্ছে এই অন্ধকারমুখী পৃথিবীকে ভেঙে বের হয়ে আসা, তারপর একে ধ্বংস করে দেয়া, আর সেই ধ্বংসস্তুপের উপর প্রতিষ্ঠা করা পরিপূর্ণ ইসলামিক রাস্ট্র"। কথাগুলো আমার নয়। মনে হতে পারে ওসামা-বিন-লাদেনের। কিন্তু কথাগুলো আসলে সাইয়্যেদ কুতুবের (1906-1966)।

মুসলিম ব্রাদারহুডের অন্যতম থিওরিস্ট সাইয়্যেদ কুতুব 1960 এ তার লেখা বইগুলোর মাধ্যমে