চিন্তা আমরা সবাই করি। কিন্তু সবাইকে আমরা চিন্তাবিদ বলি না। বরং যারা কোনো বিষয়ের আগাপাশতলা ভেবে ঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারে তাদের কারো কারো কাছে আমরা পরামর্শের জন্য যাই। গিয়ে সাহায্য চেয়ে বলি, "আমার মাথা কাজ করছে না। আমি আর চিন্তা করতে পারছি না। তুমি ভেবে বলো কোনটা করা ঠিক হবে?"। সবাই মাথা ঠান্ডা রেখে বিপদের সময় চিন্তাও করতে পারে না। অনেকের চিন্তা ও সিদ্ধান্তে আবেগ বেশি প্রভাব ফেলে। দুশ্চিন্তার কথা এখানে আসছে না সঙ্গত কারণেই। কিন্তু সবাই চিন্তা করতে
জায়গা যত সুন্দর হোক, যদি বাহারি সাজ-পোষাকের মানুষের ঢল না থাকে তবে মনে হয় ঠিক জায়গায় আসিনি।মনে হতে পারে, এটা নিশ্চয়ই বেড়ানোর জন্য জনপ্রিয় জায়গা না। বোর্নমাউথে যখন গেলাম তখন সামার ঠিক আসেনি। যদিও একদিনও বৃষ্টি হয়নি কিন্তু ঠান্ডা বাতাস ছিল। সমুদ্র সৈকতে মানুষ ছিল হাতে গোণা। আর পানি নিশ্চয়ই খুব ঠান্ডা ছিল, যেকারণে কাউকে সমুদ্র-স্নান করতে দেখলাম না। গত কয়েকদিন ধরে ইংল্যান্ডে প্রচন্ড গরম। পত্রিকাতে বোর্নমাউথ সি-বিচের ছবি দিয়েছে। লোকে গিজগিজ করছে। বেশ
জায়গা যত সুন্দর হোক, যদি বাহারি সাজ-পোষাকের মানুষের ঢল না থাকে তবে মনে হয় ঠিক জায়গায় আসিনি।মনে হতে পারে, এটা নিশ্চয়ই বেড়ানোর জন্য জনপ্রিয় জায়গা না। বোর্নমাউথে যখন গেলাম তখন সামার ঠিক আসেনি। যদিও একদিনও বৃষ্টি হয়নি কিন্তু ঠান্ডা বাতাস ছিল। সমুদ্র সৈকতে মানুষ ছিল হাতে গোণা। আর পানি নিশ্চয়ই খুব ঠান্ডা ছিল, যেকারণে কাউকে সমুদ্র-স্নান করতে দেখলাম না। গত কয়েকদিন ধরে ইংল্যান্ডে প্রচন্ড গরম। পত্রিকাতে বোর্নমাউথ সি-বিচের ছবি দিয়েছে। লোকে গিজগিজ করছে। বেশ
আপনার মন কি আপনার দখলে? প্রশ্ন পড়ে মনে হতে পারে, "এটা একটা স্টুপিড প্রশ্ন"। কিন্তুআসলে প্রশ্নটি মোটেই স্টুপিড না। অনেক মানুষ আছে যাদের কাজ দেখে বুঝা যায় যে তাদের মনের কলকাঠি অন্য কারো নিয়ন্ত্রণে।তারা এলোমেলো পা ফেলে ঘুরে বেড়ায়। এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায়। একজন মানুষের কাছ থেকে কোনো একটা কথা শুনে, আরেকজনের কাছ থেকে আরেকটা আইডিয়া নেয়। ধার করা মতামত আর ভাবনা নিয়ে তারা জীবন চালায়। আসলে তারা যা করছে তা হলো, নিজের দৃষ্টিভঙ্গি ঠিক করার দায়িত্ব দিচ্ছে অন
আপনার মন কি আপনার দখলে? প্রশ্ন পড়ে মনে হতে পারে, "এটা একটা স্টুপিড প্রশ্ন"। কিন্তুআসলে প্রশ্নটি মোটেই স্টুপিড না। অনেক মানুষ আছে যাদের কাজ দেখে বুঝা যায় যে তাদের মনের কলকাঠি অন্য কারো নিয়ন্ত্রণে।তারা এলোমেলো পা ফেলে ঘুরে বেড়ায়। এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায়। একজন মানুষের কাছ থেকে কোনো একটা কথা শুনে, আরেকজনের কাছ থেকে আরেকটা আইডিয়া নেয়। ধার করা মতামত আর ভাবনা নিয়ে তারা জীবন চালায়। আসলে তারা যা করছে তা হলো, নিজের দৃষ্টিভঙ্গি ঠিক করার দায়িত্ব দিচ্ছে অন
বাংলাদেশের সংবিধানেই স্বীকার করা আছে জনগণ সব ক্ষমতার উৎস। মাওবাদীরা বলতেন বন্দুকের নলই ক্ষমতার উৎস। শফিক রেহমান অবশ্য এক্ষেত্রে 'চামড়ার নল'-কে সবচে গুরুত্বপূর্ণ মনে করেন। জনগণ যে ভোটের দেশে ক্ষমতার মূল বিন্দু তা বাংলাদেশের প্রধান রাজনৈতিক দলগুলো সবসময় জোর গলায় বলেন। কিন্তু দেশ পরিচালনায় তার কোনো প্রতিফলন ঘটে না।
দারিদ্র দূর করতে সম্পদের বন্টন করতে হয়। কিন্তু বাংলাদেশে, আরো অনেক উন্নয়নশীল দেশের মত, সম্পদের বন্টন অসম। ভীষণ অসম। জনসংখ্যার খুব
বাংলাদেশের সংবিধানেই স্বীকার করা আছে জনগণ সব ক্ষমতার উৎস। মাওবাদীরা বলতেন বন্দুকের নলই ক্ষমতার উৎস। শফিক রেহমান অবশ্য এক্ষেত্রে 'চামড়ার নল'-কে সবচে গুরুত্বপূর্ণ মনে করেন। জনগণ যে ভোটের দেশে ক্ষমতার মূল বিন্দু তা বাংলাদেশের প্রধান রাজনৈতিক দলগুলো সবসময় জোর গলায় বলেন। কিন্তু দেশ পরিচালনায় তার কোনো প্রতিফলন ঘটে না।
দারিদ্র দূর করতে সম্পদের বন্টন করতে হয়। কিন্তু বাংলাদেশে, আরো অনেক উন্নয়নশীল দেশের মত, সম্পদের বন্টন অসম। ভীষণ অসম। জনসংখ্যার খুব
আমাদের রসময় ব্লগার হিমু দীর্ঘদিন ধরে নিখোঁজ। আগেই ঘোষণা দিয়েছিলেন তিনি টিভি নাটকে মন দিয়েছেন। হিমু কেন ব্লগানো বাদ দিয়ে টিভি লিখতে চান, তাই ছিল জপ্রকুউ-8 এর প্রশ্ন। সরাসরি হাতাহাতি ও ঢিল ছোঁড়াছুঁড়িতে ব্লগারুরা এত দক্ষ হয়ে উঠেছেন যে নেপথ্যে থেকে কূটকচালের শিল্পিত রূপে তাদের আস্থা নেই। সুতরাং হিমু বিষয়ক কচলাকচলিতে তারা মুখ খোলেননি।
তবে স্বল্পভাষীনি মাশীদ তার মান রেখেছেন। যুৎসই জবাব দিয়ে তিনি সেরা কূটকের সম্মান ছিনিয়ে নিয়েছেন। কালপুরুষের সাথে
আমাদের রসময় ব্লগার হিমু দীর্ঘদিন ধরে নিখোঁজ। আগেই ঘোষণা দিয়েছিলেন তিনি টিভি নাটকে মন দিয়েছেন। হিমু কেন ব্লগানো বাদ দিয়ে টিভি লিখতে চান, তাই ছিল জপ্রকুউ-8 এর প্রশ্ন। সরাসরি হাতাহাতি ও ঢিল ছোঁড়াছুঁড়িতে ব্লগারুরা এত দক্ষ হয়ে উঠেছেন যে নেপথ্যে থেকে কূটকচালের শিল্পিত রূপে তাদের আস্থা নেই। সুতরাং হিমু বিষয়ক কচলাকচলিতে তারা মুখ খোলেননি।
তবে স্বল্পভাষীনি মাশীদ তার মান রেখেছেন। যুৎসই জবাব দিয়ে তিনি সেরা কূটকের সম্মান ছিনিয়ে নিয়েছেন। কালপুরুষের সাথে
ব্লগের অবস্থা দেখলে মনে হয়, অনেকেই খুঁজে পান না কী বিষয় নিয়ে লিখতে হবে। ফলে, পায়ে পাড়া দিয়ে ঝগড়া বাঁধানোর একটা প্রবণতা দেখা যায় তাদের মধ্যে। এতে ব্লগে ঢুকলে হেন-তেন অনেক যাচ্ছে তাই ধরনের পোস্ট দেখে প্রায়ই মন খারাপ হয়ে যায়।
খেয়াল করুন আমি ঝগড়া বলছি, বিতর্ক বলছি না। বিতর্ক খুবই সুস্থ একটি জিনিস। যারা ডিবেটিং সোসাইটির সদস্য ছিলেন বা স্কুল/কলেজ পর্যায়ে বিতর্কে অংশ নিয়েছেন তারা বুঝতে পারবেন একজন তার্কিককে বিতর্কের প্রতিপাদ্য বিষয় (দ্্বন্দ্বসূত্