শিশুশিক্ষার কালে আমরা প্রথম যে আদর্শ শিক্ষা পাই তা হলো,"সদা সত্য কথা বলিবে"। কিন্তু যত বড় হতে থাকি তত আমরা বুঝতে পারি যে সত্য বড় কঠিন। সত্য স্বীকার করা কঠিন। সব পরিস্থিতিতে সত্য বলাটা নিরাপদও নয়। এমনকি খোদ গৌতম বুদ্ধও বলেছেন, "কদাপি অপ্রিয় সত্য বলিও না"। সত্য বলার শিক্ষা দিলেও আমাদের পৃথিবীটা মিথ্যার কারখানা। নানা রকম মিথ্যার বাজার পৃথিবী জুড়ে। মিথ্যাকে চেনাটাও সহজ নয়। মিথ্যা ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে নানা রূপে। মিশে আছে সত্য বা অর্ধ-সত্যের সাথে। তার মা
ব্লগের এই অবস্থা কেন?
কিছুই পড়তে পারছি না।
লিখতে পারছি না।
ব্লগের এই অবস্থা কেন?
কিছুই পড়তে পারছি না।
লিখতে পারছি না।
টু্যরিস্ট স্পটগুলোতে বিশেষ ধরনের কিছু পর্যটকদের বিনোদন দিতে থাকে নানারকম জুয়ার ব্যবস্থা। সবসময় তা যে লাসভেগাসের মত ক্যাসিনো পর্যায়ের হয় তা না। অনেক সময় খুব অল্প টাকায় খেলা যায় সেরকম ব্যবস্থাই থাকে। জুয়ার চেয়ে সহজ বিনোদনই থাকে লক্ষ। ঢাকা শহরে মিনি বাজার বা বিভিন্ন প্রদর্শনী বা মেলাতে যেমন বিভিন্ন খেলা সাথে থাকে বড় পুরষ্কারের লোভ। ইউকে-র সব সৈকত-শহরগুলোতে একেবারে সমুদ্র সৈকতে এরকম আয়োজন দেখা যায়। বোর্নমাউথও ব্যতিক্রম না। অস্থায়ী তাঁবুরমত একটা ঘরের
টু্যরিস্ট স্পটগুলোতে বিশেষ ধরনের কিছু পর্যটকদের বিনোদন দিতে থাকে নানারকম জুয়ার ব্যবস্থা। সবসময় তা যে লাসভেগাসের মত ক্যাসিনো পর্যায়ের হয় তা না। অনেক সময় খুব অল্প টাকায় খেলা যায় সেরকম ব্যবস্থাই থাকে। জুয়ার চেয়ে সহজ বিনোদনই থাকে লক্ষ। ঢাকা শহরে মিনি বাজার বা বিভিন্ন প্রদর্শনী বা মেলাতে যেমন বিভিন্ন খেলা সাথে থাকে বড় পুরষ্কারের লোভ। ইউকে-র সব সৈকত-শহরগুলোতে একেবারে সমুদ্র সৈকতে এরকম আয়োজন দেখা যায়। বোর্নমাউথও ব্যতিক্রম না। অস্থায়ী তাঁবুরমত একটা ঘরের
পুলের বন্দরটার খুব ঠিক উল্টোদিকে ইংলিশ চ্যানেলের এক দ্বীপ হচ্ছে ব্রাউনসি আইল্যান্ড। নতুন জায়গা শুধু দেখার নয় কিছুটা অন্যরকম অভিজ্ঞতা নেয়ার জন্য আমরা হলুদ রংয়ের এক বোটে চড়লাম। উদ্দেশ্য বন্দরের সামনের দ্বীপটার চারপাশ ঘুরে আসা। বোট যে চোখে পড়ার মত ক্যাটক্যাটে হলুদ তা না। ওদের টিকেট কাটার ঘরটাও হলুদ। তবে অন্যগুলোর চেয়ে আলাদা হওয়ায় সহজেই চোখে পড়ে। এরকম বোটকে আমাদের দেশে লঞ্চ বলে। তো লঞ্চে চড়ে বসলাম টিকেট কেটে। নীচের তলাটা ক্যাফের মত। সার ধরে টেবিল আর
পুলের বন্দরটার খুব ঠিক উল্টোদিকে ইংলিশ চ্যানেলের এক দ্বীপ হচ্ছে ব্রাউনসি আইল্যান্ড। নতুন জায়গা শুধু দেখার নয় কিছুটা অন্যরকম অভিজ্ঞতা নেয়ার জন্য আমরা হলুদ রংয়ের এক বোটে চড়লাম। উদ্দেশ্য বন্দরের সামনের দ্বীপটার চারপাশ ঘুরে আসা। বোট যে চোখে পড়ার মত ক্যাটক্যাটে হলুদ তা না। ওদের টিকেট কাটার ঘরটাও হলুদ। তবে অন্যগুলোর চেয়ে আলাদা হওয়ায় সহজেই চোখে পড়ে। এরকম বোটকে আমাদের দেশে লঞ্চ বলে। তো লঞ্চে চড়ে বসলাম টিকেট কেটে। নীচের তলাটা ক্যাফের মত। সার ধরে টেবিল আর
চোখের সামনে একটি সমাজ গড়ে উঠছে। একে বলা যায় ব্লগ সমাজ। পৃথিবীজুড়ে ইন্টারনেটে অনেক ব্লগ সাইট আছে। সবক'টিতে সমাজ গড়ে উঠায় ভঙ্গি নিশ্চয়ই এক নয়। বাঁধ ভাঙার আওয়াজে আমরা চোখের সামনে একটি সমাজ গড়ে উঠতে দেখছি। এর কিছু বৈশিষ্ট্য ও প্রবণতাকে ধরে রাখতেই এই লেখা। নিশ্চয়ই এরকম ওয়েব বা ইন্টারনেট ভিত্তিক সমাজ নিয়েও সমাজ বিজ্ঞান একসময় প্রচন্ড আগ্রহী হয়ে উঠবে। সেক্ষেত্রে এই লেখাটি হয়তো একটি পাইওনিয়ার লেখা হিসেবে বিবেচিত হবে।
(তবে এটি পূর্ণাঙ্গ লেখা নয়। এতে
চোখের সামনে একটি সমাজ গড়ে উঠছে। একে বলা যায় ব্লগ সমাজ। পৃথিবীজুড়ে ইন্টারনেটে অনেক ব্লগ সাইট আছে। সবক'টিতে সমাজ গড়ে উঠায় ভঙ্গি নিশ্চয়ই এক নয়। বাঁধ ভাঙার আওয়াজে আমরা চোখের সামনে একটি সমাজ গড়ে উঠতে দেখছি। এর কিছু বৈশিষ্ট্য ও প্রবণতাকে ধরে রাখতেই এই লেখা। নিশ্চয়ই এরকম ওয়েব বা ইন্টারনেট ভিত্তিক সমাজ নিয়েও সমাজ বিজ্ঞান একসময় প্রচন্ড আগ্রহী হয়ে উঠবে। সেক্ষেত্রে এই লেখাটি হয়তো একটি পাইওনিয়ার লেখা হিসেবে বিবেচিত হবে।
(তবে এটি পূর্ণাঙ্গ লেখা নয়। এতে
সাগরের গভীরে বাস করা প্রাণীদের নিয়ে মানুষের অনেক কৌতুহল। অনেক দেশে তাই বড় বড় এ্যাকুরিয়াম তৈরি করা হয়। যা এরকম প্রাণীদের চিড়িয়াখানা হিসেবে কাজ করে। বোর্নমাউথে তেমনি একটা এ্যাকুরিয়াম আছে যার নাম ওসেনারিয়াম। খুব বড় এ্যাকুরিয়াম না এটা। তবে বিভিন্ন ধরনের সামুদ্রিক প্রাণী রাখা আছে। অল্প পরিসরের আয়োজনেই ইউরোপ, আফ্রিকা ইত্যাদি বিভিন্ন ভাগ করে সাজানো হয়েছে এ্যাকুরিয়ামগুলো। একটা বড় এ্যাকুরিয়াম আছে গঙ্গাজলের মাছদের জন্য। তাতে আমাদের পুঁটি, খলসে ও এই আকারে