ডিম সিদ্ধের চেয়ে সহজ বোধহয় আর কিছু হয় না। সিদ্ধ করা মানে পানি দিয়ে জ্বাল দেয়া। ব্যাস। তারপর আছে ডিমের পোচ, অমলেট, ডিম-ভাজা, স্ক্র্যাম্বলড এগ। এগুলো খুবই সোজা এবং দ্রুত ক্ষুধা মেটানোর জন্য যুৎসই খাবার। নাস্তায় খাওয়া যায় বা যেখানে পরিপূর্ণ রান্নার সুবন্দোবস্ত নাই সেখানে খাওয়ার জন্য ডিমের এসব পদগুলো প্রাণরক্ষাকারী। তারপরও আমি পোচ থেকেই শুরু করছি। মা-বোনের আদরে বড় হওয়া বাঙালি দুলালরা বাড়ির রান্নাঘরের সাথে কোনোই যোগাযোগ রাখেন না। সুতরাং কারো না কারো
ডিম সিদ্ধের চেয়ে সহজ বোধহয় আর কিছু হয় না। সিদ্ধ করা মানে পানি দিয়ে জ্বাল দেয়া। ব্যাস। তারপর আছে ডিমের পোচ, অমলেট, ডিম-ভাজা, স্ক্র্যাম্বলড এগ। এগুলো খুবই সোজা এবং দ্রুত ক্ষুধা মেটানোর জন্য যুৎসই খাবার। নাস্তায় খাওয়া যায় বা যেখানে পরিপূর্ণ রান্নার সুবন্দোবস্ত নাই সেখানে খাওয়ার জন্য ডিমের এসব পদগুলো প্রাণরক্ষাকারী। তারপরও আমি পোচ থেকেই শুরু করছি। মা-বোনের আদরে বড় হওয়া বাঙালি দুলালরা বাড়ির রান্নাঘরের সাথে কোনোই যোগাযোগ রাখেন না। সুতরাং কারো না কারো
যুক্তরাজ্যের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় ইউএফও নিয়ে চার বছর ধরে গবেষণা করার পর 2000 সালে তাদের সিদ্ধান্তে পৌঁছেছে। কিন্তু গোপনাীয় বিষয় হওয়ায় এতদিন তা জানা যায়নি। ফ্রিডম অব ইনফরমেশন আইনের অধীনে একজন বিশ্ববিদ্যালয় গবেষকের আবেদনের প্রেক্ষিতে তারা এই গবেষণার ফলাফল আজ (7 মে) জনসমক্ষে প্রকাশ করেছে। চার বছর গবেষণার পর তারা এই সিদ্ধান্তে পৌঁছেছে যে, ভিনগ্রহের বুদ্ধিমান প্রাণীর কোনো প্রমাণ মেলেনি। প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় বেশিরভাগ ইউএফও দেখার ঘটনাকে চিহ্নিত করে
যুক্তরাজ্যের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় ইউএফও নিয়ে চার বছর ধরে গবেষণা করার পর 2000 সালে তাদের সিদ্ধান্তে পৌঁছেছে। কিন্তু গোপনাীয় বিষয় হওয়ায় এতদিন তা জানা যায়নি। ফ্রিডম অব ইনফরমেশন আইনের অধীনে একজন বিশ্ববিদ্যালয় গবেষকের আবেদনের প্রেক্ষিতে তারা এই গবেষণার ফলাফল আজ (7 মে) জনসমক্ষে প্রকাশ করেছে। চার বছর গবেষণার পর তারা এই সিদ্ধান্তে পৌঁছেছে যে, ভিনগ্রহের বুদ্ধিমান প্রাণীর কোনো প্রমাণ মেলেনি। প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় বেশিরভাগ ইউএফও দেখার ঘটনাকে চিহ্নিত করে
ব্লেড ক্যাসেল
লেক ব্লেডের ঠিক উপরে খাড়া পাহাড়ে ঝুলে আছে যে দুর্গটি এটিই ব্লেড ক্যাসেল। লেক থেকে 100 মিটার উপরে এই দুর্গ। মধ্যযুগের রাজারাজড়ার দুর্গ বলতে যেরকম দুর্গম আর দুর্ভেদ্য প্রাসাদ আমরা মনে মনে কল্পনা করি ব্লেড ক্যাসেল সেরকমই। দুর্গের মাঝে আছে উঁচু টাওয়ার আর উন্মুক্ত প্রাঙ্গন যেখান থেকে নীচে লেকটির দিকে তাকালে অসামান্য সুন্দর প্রাকৃতিক দৃশ্যে বুকের সব খানা-খন্দ-নদী-লেক ভরে যায়। যদি একাদশ শতাব্দীতে তৈরি হয়েছিলো দুর্গটি তবে এখন আমরা যা দেখ
ব্লেড ক্যাসেল
লেক ব্লেডের ঠিক উপরে খাড়া পাহাড়ে ঝুলে আছে যে দুর্গটি এটিই ব্লেড ক্যাসেল। লেক থেকে 100 মিটার উপরে এই দুর্গ। মধ্যযুগের রাজারাজড়ার দুর্গ বলতে যেরকম দুর্গম আর দুর্ভেদ্য প্রাসাদ আমরা মনে মনে কল্পনা করি ব্লেড ক্যাসেল সেরকমই। দুর্গের মাঝে আছে উঁচু টাওয়ার আর উন্মুক্ত প্রাঙ্গন যেখান থেকে নীচে লেকটির দিকে তাকালে অসামান্য সুন্দর প্রাকৃতিক দৃশ্যে বুকের সব খানা-খন্দ-নদী-লেক ভরে যায়। যদি একাদশ শতাব্দীতে তৈরি হয়েছিলো দুর্গটি তবে এখন আমরা যা দেখ
স্লোভেনিয়া ভ্রমণের উপর লেখা একটি পোস্ট আড্ডাবাজকে উৎসর্গ করেছিলাম গতকাল। জবাবে তিনি লিখলেন, " ছবিগুলো সত্যি চমৎকার। মনে হয়, প্রকৃতির মাঝে হারিয়ে যাই। যাওয়ার সময় আব্দার করেছিলাম কিছু ফুলের চারা আনার জন্য। ব্লগে লাগাব। হয়তোবা আপনি গুণী মানুষ, তাই জানেন হয়তো ফুলের চারা এখানে টিকবে না যেখানে সহনশীলতার বড্ডো আকাল।" বড় ধন্দে ও দ্বিধায় পরে গেলাম। আড্ডাবাজ প্রথম বাংলা ব্লগারদের একজন। এ সাইটে এসে দেখেছি তখন তিনি সর্বোচ্চ ব্লগার ছিলেন এবং নিয়মিত লিখতেন। ত
স্লোভেনিয়া ভ্রমণের উপর লেখা একটি পোস্ট আড্ডাবাজকে উৎসর্গ করেছিলাম গতকাল। জবাবে তিনি লিখলেন, " ছবিগুলো সত্যি চমৎকার। মনে হয়, প্রকৃতির মাঝে হারিয়ে যাই। যাওয়ার সময় আব্দার করেছিলাম কিছু ফুলের চারা আনার জন্য। ব্লগে লাগাব। হয়তোবা আপনি গুণী মানুষ, তাই জানেন হয়তো ফুলের চারা এখানে টিকবে না যেখানে সহনশীলতার বড্ডো আকাল।" বড় ধন্দে ও দ্বিধায় পরে গেলাম। আড্ডাবাজ প্রথম বাংলা ব্লগারদের একজন। এ সাইটে এসে দেখেছি তখন তিনি সর্বোচ্চ ব্লগার ছিলেন এবং নিয়মিত লিখতেন। ত
টেলিফোন যন্ত্রের বিপ্লব হয়ে গেছে। এখন মানুষকে বিরক্ত করতে ঘর পর্যন্ত যেতে হয় না। মোবাইল ফোন বা ল্যান্ড লাইনে ফোন করেই মাথা টং করে দেয়া যায়। প্রায় সবারই অভিজ্ঞতা আছে আশা করি এইসব বিরক্তিকর ফোন কল নিয়ে। মূলত: সেলসপার্সনরা এসব কল করে নানা রকম পণ্য কেনার জন্য বায়ন্নাকা করেন। প্রাইজ, লটারির লোভ দিয়েও ফোন আসে প্রায়ই। কিভাবে সেসব ফোন কলারদের বিরুদ্ধে পছন্দমাফিক ব্যবস্থা নেয়া যায় সে সম্পর্কে পরের দফায় লিখবো। এবার শুরু করছি বিরক্তিকর ডাকাডাকির প্রাথমিক প
টেলিফোন যন্ত্রের বিপ্লব হয়ে গেছে। এখন মানুষকে বিরক্ত করতে ঘর পর্যন্ত যেতে হয় না। মোবাইল ফোন বা ল্যান্ড লাইনে ফোন করেই মাথা টং করে দেয়া যায়। প্রায় সবারই অভিজ্ঞতা আছে আশা করি এইসব বিরক্তিকর ফোন কল নিয়ে। মূলত: সেলসপার্সনরা এসব কল করে নানা রকম পণ্য কেনার জন্য বায়ন্নাকা করেন। প্রাইজ, লটারির লোভ দিয়েও ফোন আসে প্রায়ই। কিভাবে সেসব ফোন কলারদের বিরুদ্ধে পছন্দমাফিক ব্যবস্থা নেয়া যায় সে সম্পর্কে পরের দফায় লিখবো। এবার শুরু করছি বিরক্তিকর ডাকাডাকির প্রাথমিক প