গত বছর বিবিসি বাংলা বিভাগ শ্রোতা জরিপে নির্বাচন করেছিল সর্বকালের সেরা বিশ বাঙালি। এবার ঠিক একইভাবে শ্রোতা জরিপের উপর ভিত্তি করে তারা নির্বাচন করছেন সেরা বিশ বাংলা গান। এ পর্যন্ত জরিপের ফলাফলে 3য় থেকে বিশতম পর্যন্ত গানের তালিকা পাওয়া গেছে। 3য় স্থানে রয়েছে আবদুল গাফফার চৌধুরির লেখা এবং আলতাফ মাহমুদের সুরে 'আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি' গানটি। 4র্থ স্থানে আছে মান্নাদের গাওয়া জনপ্রিয় গান 'কফি হাউজের সেই আড্ডাটি'। গানটির গীতিকার গৌরি
গত বছর বিবিসি বাংলা বিভাগ শ্রোতা জরিপে নির্বাচন করেছিল সর্বকালের সেরা বিশ বাঙালি। এবার ঠিক একইভাবে শ্রোতা জরিপের উপর ভিত্তি করে তারা নির্বাচন করছেন সেরা বিশ বাংলা গান। এ পর্যন্ত জরিপের ফলাফলে 3য় থেকে বিশতম পর্যন্ত গানের তালিকা পাওয়া গেছে। 3য় স্থানে রয়েছে আবদুল গাফফার চৌধুরির লেখা এবং আলতাফ মাহমুদের সুরে 'আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি' গানটি। 4র্থ স্থানে আছে মান্নাদের গাওয়া জনপ্রিয় গান 'কফি হাউজের সেই আড্ডাটি'। গানটির গীতিকার গৌরি
1.
ব্রিটেনে নাগরিক না হলেও ভোট দেয়া যায়। কমনওয়েলথভুক্ত দেশের নাগরিকরা এখানে ভোটার হতে পারে। গতবার পার্লামেন্ট ইলেকশনে ভোট দিয়েছি। আমার প্রার্থী জিতেনি। এবার কাউনিসল নির্বাচন 4 মে। দেখা যাক কি দাঁড়ায়।
2.
তবে আমার চেয়ে সমস্যায় আছে লেবার পার্টি। বিভিন্ন জায়গায় তারা বিভিন্ন ঝামেলায় পড়েছে। বাঙালি অধু্যষিত টাওয়ার হ্যামলেটসে তারা আছে গভীর সংকটে। এখান থেকে এমপি হয়েছেন জর্জ গ্যালওয়ে। তার পার্টি রেসপেক্ট প্রচুর বাঙালি প্রার্থী মনোনয়ন দিয়েছে। লিব
1.
ব্রিটেনে নাগরিক না হলেও ভোট দেয়া যায়। কমনওয়েলথভুক্ত দেশের নাগরিকরা এখানে ভোটার হতে পারে। গতবার পার্লামেন্ট ইলেকশনে ভোট দিয়েছি। আমার প্রার্থী জিতেনি। এবার কাউনিসল নির্বাচন 4 মে। দেখা যাক কি দাঁড়ায়।
2.
তবে আমার চেয়ে সমস্যায় আছে লেবার পার্টি। বিভিন্ন জায়গায় তারা বিভিন্ন ঝামেলায় পড়েছে। বাঙালি অধু্যষিত টাওয়ার হ্যামলেটসে তারা আছে গভীর সংকটে। এখান থেকে এমপি হয়েছেন জর্জ গ্যালওয়ে। তার পার্টি রেসপেক্ট প্রচুর বাঙালি প্রার্থী মনোনয়ন দিয়েছে। লিব
আপনারা যদি প্রমাণ করতে পারেন যে আমি ভুল বলছি তবে সবচে বেশি খুশি হবো আমি। আমার ধারণা বাঙালির উদ্ভাবনী শক্তি খুবই কম। বড় বড় জিনিস আবিষ্কার করার কথা বাদ দিলাম। ছোটো খাটো আবিষ্কারেও আমাদের খ্যাতি নেই। ধরা যাক টম্যাটোর কথা। অনেকে যাকে বলেন বিলাতি বেগুন।
সম্প্রতি মার্কস এ্যান্ড স্পেনসার তাদের দোকানে এনেছে নতুন প্রজাতির টম্যাটো। ডোরা কাটা এই টম্যাটোর নাম রাখা হয়েছে 'টাইগার টম' বা টাইগার টম্যাটো। চেরি ফলের আকারের এই টম্যাটোগুলো নাকি সাধারণ টম্যাটোর ত
আপনারা যদি প্রমাণ করতে পারেন যে আমি ভুল বলছি তবে সবচে বেশি খুশি হবো আমি। আমার ধারণা বাঙালির উদ্ভাবনী শক্তি খুবই কম। বড় বড় জিনিস আবিষ্কার করার কথা বাদ দিলাম। ছোটো খাটো আবিষ্কারেও আমাদের খ্যাতি নেই। ধরা যাক টম্যাটোর কথা। অনেকে যাকে বলেন বিলাতি বেগুন।
সম্প্রতি মার্কস এ্যান্ড স্পেনসার তাদের দোকানে এনেছে নতুন প্রজাতির টম্যাটো। ডোরা কাটা এই টম্যাটোর নাম রাখা হয়েছে 'টাইগার টম' বা টাইগার টম্যাটো। চেরি ফলের আকারের এই টম্যাটোগুলো নাকি সাধারণ টম্যাটোর ত
পান্না-সবুজ পানি, ছোট্ট দ্বীপে ভিউকার্ড-ছবির চার্চ, পাথুরে পাহাড়ের শীর্ষে ঝুলে থাকা মধ্যযুগীয় দুর্গ এবং জুলিয়ান আল্পস পবর্তমালার কিছু সর্বোচ্চ শৃঙ্গ-এসব মিলিয়ে ব্লেড হচ্ছে স্লোভেনিয়ার সবচে জনপ্রিয় পর্যটন স্থান। ব্লেডের নাম শুনেছিলাম আগেই, আর স্লোভেনিয়ান এ্যাম্বেসিতে লেক ব্লেডের ছবিওলা গাইডবুক দেখেই সিদ্ধান্ত নিয়ে নিয়েছিলাম যে রাজধানী লুবিয়ানার বাইরে যদি একটি জায়গায়ও যাই সেটি হবে ব্লেড। আরেকটি বড় কারণ ছিল এর। এরকমই আরেকটি জায়গায় গিয়েছিলাম আমি। সে
পান্না-সবুজ পানি, ছোট্ট দ্বীপে ভিউকার্ড-ছবির চার্চ, পাথুরে পাহাড়ের শীর্ষে ঝুলে থাকা মধ্যযুগীয় দুর্গ এবং জুলিয়ান আল্পস পবর্তমালার কিছু সর্বোচ্চ শৃঙ্গ-এসব মিলিয়ে ব্লেড হচ্ছে স্লোভেনিয়ার সবচে জনপ্রিয় পর্যটন স্থান। ব্লেডের নাম শুনেছিলাম আগেই, আর স্লোভেনিয়ান এ্যাম্বেসিতে লেক ব্লেডের ছবিওলা গাইডবুক দেখেই সিদ্ধান্ত নিয়ে নিয়েছিলাম যে রাজধানী লুবিয়ানার বাইরে যদি একটি জায়গায়ও যাই সেটি হবে ব্লেড। আরেকটি বড় কারণ ছিল এর। এরকমই আরেকটি জায়গায় গিয়েছিলাম আমি। সে
ড্রাগন সেতঃু
লুবিয়ানা ক্যাসেল ছাড়া লুবিয়ানা শহরের আরেকটি ল্যান্ডমার্ক হচ্ছে ড্রাগন ব্রিজ। সেতুটির চার কোণায় চারটি ড্রাগন যেন শহরটিকে পাহারা দিচ্ছে। আর্ট নভো স্টাইলের এই সেতুটি নির্মাণ করা হয় 1901 সালে। ঠিক এইখানে আগে ছিল কাঠের একটি সেতু। যার নাম ছিল 'কসাইদের সেতু'। এখন আর সেতুতে মাংস কেনা-বেচা হয় না। টাউন হলের খুব কাছেই এই সেতুটি।
নতুন করে বানানোর পর সেতুটির নাম রাখা হয়েছিল সম্রাট ফ্র্যাঞ্জ জোসেফের নামে, কারণ টাকা এসেছিল ভিয়েনা থেকে। কিন্তু
ড্রাগন সেতঃু
লুবিয়ানা ক্যাসেল ছাড়া লুবিয়ানা শহরের আরেকটি ল্যান্ডমার্ক হচ্ছে ড্রাগন ব্রিজ। সেতুটির চার কোণায় চারটি ড্রাগন যেন শহরটিকে পাহারা দিচ্ছে। আর্ট নভো স্টাইলের এই সেতুটি নির্মাণ করা হয় 1901 সালে। ঠিক এইখানে আগে ছিল কাঠের একটি সেতু। যার নাম ছিল 'কসাইদের সেতু'। এখন আর সেতুতে মাংস কেনা-বেচা হয় না। টাউন হলের খুব কাছেই এই সেতুটি।
নতুন করে বানানোর পর সেতুটির নাম রাখা হয়েছিল সম্রাট ফ্র্যাঞ্জ জোসেফের নামে, কারণ টাকা এসেছিল ভিয়েনা থেকে। কিন্তু