ত্রিমাত্রিক কবি এর ব্লগ
শিওরলি ইউ আর জোকিং, মিস্টার ফেইনম্যান!
লিখেছেন ত্রিমাত্রিক কবি (তারিখ: বুধ, ১৮/০৭/২০১২ - ৭:০৮অপরাহ্ন)ক্যাটেগরি:
সচলের জন্মদিনে কানাডায় অগ্ন্যুৎসব
লিখেছেন ত্রিমাত্রিক কবি (তারিখ: মঙ্গল, ০৩/০৭/২০১২ - ১১:০৬পূর্বাহ্ন)ক্যাটেগরি:
আমার কবি হয়ে ওঠা
লিখেছেন ত্রিমাত্রিক কবি (তারিখ: বুধ, ২৭/০৬/২০১২ - ৫:৪৬অপরাহ্ন)ক্যাটেগরি:
আমি যে কবি হব সেটা আমি টের পেয়েছিলাম একেবারে ন্যাদাবেলায়। তখনও মুখের কথা ফুটেছে, কি ফোটেনি, তখন থেকেই নাকি আমার সব কিছুতে এক অদ্ভুত ছন্দ। একবার কান্নার সুর উঠলে, সেই সুরে শুধু বাড়ির মানুষ না, একেবারে পাড়া-প্রতিবেশী সহ সবাইকে মাতিয়ে তুলতাম। সে নাকি এক এলাহি কাণ্ড। এরকম কথা ছোট বেলা থেকেই শুনে শুনে বড় হওয়া। তাই যখন স্কুলেই ভর্তি হয়েছি কি হইনি, হলেও বড়জোর কেজি ক্লাস বা এক-ক্লাসে পড়ি, তখন এক
বৃষ্টিপিশাচ
লিখেছেন ত্রিমাত্রিক কবি (তারিখ: মঙ্গল, ২২/০৫/২০১২ - ২:২১অপরাহ্ন)ক্যাটেগরি:
[justify]
এক।
সারাদিন প্রচন্ড গরম। একেবারে বাজে রকমের ভ্যাপসা গরম। একটা গাছের পাতাও নড়ে না এরকম সময়ে। প্রচন্ড গরমের বিরুদ্ধে গাছপালাও মনে হয় অহিংস আন্দোলনের উদ্দেশ্যে একেবারে মৌনতা পালন করে। অবশ্য এই দু'হাজার বারো সালে ঢাকা শহরে গাছ আছেই বা কোথায়। এই জায়গাটায় অবশ্য এখনও গাছাপালা আছে বেশ কিছু। ঢাকা শহরের প্রচণ্ড ব্যাস্ততার মধ্যেও এই জায়গাটা একটু অন্যরকম, বিশেষ করে ছুটির দিনে। ইন্দিরা রোড। রাস্তার একপাশে খামারবাড়ি, আরেকপাশে তেজগাঁও কলেজ। ছুটির দিনে কলেজ বন্ধ থাকলে রাস্তাটা বেশ লাগে। যদিও একটু ভেতরে ঢুকলেই চাপা গলি আর ভাঙ্গা রাস্তায় জমে থাকা কাঁদাজলের জঞ্জাল, হার্ডওয়ারের দোকান। তারপরেও এই রাস্তাটা সবকিছু থেকে একটু আলাদা।
নববর্ষ শুভ হোক আমাদের সীমান্তেও - আবারও ভারত বনধ ১৪-১৫ এপ্রিল
লিখেছেন ত্রিমাত্রিক কবি (তারিখ: শুক্র, ১৩/০৪/২০১২ - ৭:২৫অপরাহ্ন)ক্যাটেগরি:
একদিকে আমাদের চামড়া মোটা, আমাদের ভেতরে খুব সহজে কিছু ঢোকে না। আবার ঢুকলেও কীভাবে যেন আমরা খুব দ্রুত ভুলে যাই, আমরা খুব দ্রুত ভুলে যেতে ভালবাসি। আমাদের চাই প্রতিদিন ব্র্যান্ড নিউ খবর, তাও ছাপার অক্ষরে হালকা বা ঝাপসা খবরে আমাদের চলে না, আমাদের চাই একেবারে ভিডিও। সেই কবেকার কথা! জানুয়ারীর প্রথম দিকের কথা! তিনমাস হয়ে গেল। এত আগের কথা কি আমাদের মনে আছে? মনে থাকে?
ক্যান্সার
লিখেছেন ত্রিমাত্রিক কবি (তারিখ: শুক্র, ২৩/০৩/২০১২ - ১২:৪৬পূর্বাহ্ন)ক্যাটেগরি:
ঠিক আধাঘণ্টা আগে বাড়ি ফিরলাম,
সারাদিন কড়া রোদের নীচে দাঁড়িয়ে থাকার পর,
ঘরে ঢুকতেই টুপ করে ঝড়ে যায় রৌদ্রের গন্ধ।
ইতিহাস হয়ে যায়, তীব্র সূর্যালোক।
আমি ইতিহাস পড়ি না, বুঝি না, পাত্তা দেই না,
রৌদ্রের গন্ধরা কোথায় মিলিয়ে যায়! মুহূর্তে, ইতিহাস হয়।
রাস্তার মোড়ে দেখা ক্ষণিকের রূপসীরা -
তাদের সমস্ত চর্চিত সুতীব্র রূপ নিয়ে চোখের পলকে উধাও হয়,
বুকের ভেতর চকিত তীব্র তোলপাড়,
চাইলে আমি
লিখেছেন ত্রিমাত্রিক কবি (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৯/০২/২০১২ - ৯:২১অপরাহ্ন)ক্যাটেগরি:
আজ আমার মন খারাপের রাত,
কল্পনাতে চাইলে আমি আলতো করেই
রাখতে পারি তোমার হাতে হাত।
ফেরা - ০৮
লিখেছেন ত্রিমাত্রিক কবি (তারিখ: সোম, ০৬/০২/২০১২ - ৭:৩৭অপরাহ্ন)ক্যাটেগরি:
[এইটা একটা ফাঁকিবাজি পর্ব]
১২
আবারও আগুন (চলছে)
আর কথা খুঁজে পায় না। চুপ হয়ে যায় দু'জনেই, বেশ কিছুক্ষণের জন্যে। বেশ অস্বস্তিকর নীরবতা বেশ কিছুক্ষণ। এদিকে মনে মনে অস্থির হয়ে উঠছে হেলাল। একবার ঘড়ির দিকে তাকায়। বেশী সময় আর হাতে নেই। আরও ছোটখাট কিছু কাজ এখনও বাকি রয়ে গেছে।
ওয়াইড অ্যাঙ্গেল আর আমার ত্যানা প্যাঁচানি
লিখেছেন ত্রিমাত্রিক কবি (তারিখ: শনি, ০৭/০১/২০১২ - ১০:১৭অপরাহ্ন)ক্যাটেগরি:
- ৮১টি মন্তব্য
- বিস্তারিত...
- ৭১৮বার পঠিত
ফেরা - ০৭
লিখেছেন ত্রিমাত্রিক কবি (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৫/০১/২০১২ - ১০:২৬অপরাহ্ন)ক্যাটেগরি:
১১
আগুন
মাথার ভেতরে এক অদ্ভুত শূন্যতা অনুভব করে। চট করে কিছু মনে পড়ে না। কোথায় আছে কেন আছে বুঝে উঠতে বেশ সময় লাগে। চোখের পাতা খুলতেও কষ্ট হচ্ছে ওর। নিজের শরীরের ওজনও যেন অনুভব করতে পারছে। ধীরে ধীরে সব মনে পড়ে আবার। চোখ খোলে। কিন্তু কিচ্ছু দেখতে পায় না। শুধু নিকষ কাল, একেবারে অন্ধকার, আলোর ছিটেফোটাও নেই কোথাও। প্রচণ্ড ভয়ে আত্না শুকিয়ে আসে। ওরা কি ওকে অন্ধ করে দিয়েছে তাহলে?
- ৪৮টি মন্তব্য
- বিস্তারিত...
- ৫১২বার পঠিত