[justify]
‘ওয়াচম্যান’ সিনেমাটার শুরুতেই বব ডিলানের একটা চমৎকার গান আছে। দ্যা টাইমস দে আর আ চেঞ্জিং। সব কিছু বদলায়, সব কিছুই বদলে যাচ্ছে, সব কিছুই বদলে যাবে। পৃথিবী ঘুরবেই।
[justify]
কায়েস চৌধুরীর মাথার ভেতরে চিন্তা চলছে ঝড়ের গতিতে। সম্মেলনকেন্দ্রের ভেতরের মৃদু শব্দে চলা এয়ার কন্ডিশনারটাও পারছে না তার কপালের ঘামের ফোঁটাগুলোকে থামিয়ে দিতে। কফির কাপে চুমুক দিচ্ছেন কায়েস চৌধুরী। তেতো কফি- অন্য সময় হলে ছুঁড়ে ফেলে দিতেন তিনি এটাকে- এই মুহুর্তে ভ্রুক্ষেপও করছেন না সেদিকে। ভয় পেয়েছেন, কায়েস চৌধুরী ভয় পেয়েছেন...
[justify]
ক।
[justify]
বাবার সামনে দাঁড়ালেই বুক কেঁপে উঠতো কেনো জানি, যে কারণে বাবার কাছে মুখ ফুটে মনের কথা বলা কখনোই হয়নি তার, যত আবদার ছিলো মায়ের কাছে। এর অন্যথা হয়নি কোনদিন।
[justify]
হাঁটু মুড়ে ডাগআউটের পাশেই মাঠে বসে ছিলাম আমি। টাইব্রেকারের শেষ কিকটা নিতে মাঝমাঠ থেকে শোয়েইনি যখন সামনে এগুলো, তার স্থির অথচ জোরালো পদক্ষেপগুলো দেখেই বুঝে গিয়েছিলাম যে সব শেষ, জার্মান স্নায়ূ আরো একবার বরফশীতল থেকে বিজয়ী হয়েই মাঠ ছাড়তে যাচ্ছে। তারপরেও একটা ক্ষীণ আশা ছিলো। যদি হয়, যদি হয়ে যায়...
[justify]
স্থান, কাল অভিন্ন। পাত্ররাই আলাদা কেবল।
মানে সেই ক্যাফেটরিয়ার নিষ্কর্মা কর্ণার, বাইরে সেই বেলা বারোটার ঝিম ধরা কর্কশ দুপুর। কেবল পাত্রের সংখ্যা একজন বেশি। আমাদের চারমূর্তির সাথে যোগ দিয়েছেন কবিরের এক কাজিন, আদনান ভাই।
[justify]
[justify]
১৬০ মিলিয়ন মানুষের সমবেত দীর্ঘশ্বাসের আওয়াজটা কত জোরালো হতে পারে ?? নীরব ঢাকা শহর বলছে খুব বেশি নয়। তবে মীরপুর শেরে বাংলা জাতীয় স্টেডিয়ামের চত্বরে এশিয়া কাপ বিজয়ী পাকিস্তান ক্রিকেট দলের উল্লাসের ধ্বনিকে সেটা ছাড়িয়ে গেছে। নিশ্চিতভাবেই।
[justify]
[justify]
পোর্ট অফ স্পেন ফিরে এলো মীরপুরে।
পাঁচ বছর আগের ২০০৭ এর ১৭ মার্চে বিশ্বকাপের প্রথম রাউন্ডেই প্রয়াত অলরাউন্ডার মানজারুল রানার মৃত্যুশোকে আচ্ছন্ন বাংলাদেশ বলেকয়ে করেছিলো ভারত বধ। মীরপুরের উইকেটে ভারতের ২৮৯ রানের সংগ্রহ বাংলাদেশ টপকে গেলো চার বল আর পাঁচ উইকেট ব্যব্হার না করেই।