যান্ত্রিক সীমাবদ্ধতায় এই পর্বটি একাধিক খন্ডে দিতে
হয়েছে। এটি আগের অংশের সরাসরি ক্রমধারা।
(এখানে ক্লিক করে আগের অংশটুকু পড়তে পারবেন।)
যান্ত্রিক সীমাবদ্ধতায় এই পর্বটি একাধিক খন্ডে দিতে
হয়েছে। এটি আগের অংশের সরাসরি ক্রমধারা।
(এখানে ক্লিক করে আগের অংশটুকু পড়তে পারবেন।)
[ এই পর্বে ২৩২ পৃষ্ঠাসংখ্যা সংবলিত বইটির ৫৩ থেকে ৭০ পৃষ্ঠা পর্যন্ত উল্লেখযোগ্য অংশ আলোচিত হল। আসন্ন পর্বসমূহে বইটির পরবর্তী অংশ ক্রমান্বয়ে আলোচিত হবে। মন্তব্য অংশে সকল পাঠকের সক্রিয় সহযোগিতা একান্ত কাম্য। ]
[ এই পর্বে ২৩২ পৃষ্ঠাসংখ্যা সংবলিত বইটির ২৩ থেকে ৫২ পৃষ্ঠা পর্যন্ত উল্লেখযোগ্য অংশ আলোচিত হল। আসন্ন পর্বসমূহে বইটির পরবর্তী অংশ ক্রমান্বয়ে আলোচিত হবে। মন্তব্য অংশে সকল পাঠকের সক্রিয় সহযোগিতা একান্ত কাম্য। ]
[ নিন্দুকেরা খালি হরতালে ভাঙচুরের আর মনির পুড়ানো’র ছিদ্রান্বেষণ করে। হরতাল জিনিসটা আসলে খারাপ না। বইটা কেনা হয়েছে ৯ তারিখে, হাতে পেয়েছি ১২ তারিখে, পড়ে ফেলেছি ১৫ তারিখে অথচ কাজের চাপে (নাকি আলসেমি’র?) বহুদিন ধরেই এই পোস্ট লিখি লিখি করেও লিখে ফেলার সময় পাচ্ছিলাম না।
হরতালের সুবাদে পেয়ে গেলাম যখন কি আর করা। ‘হেইল হিটলার’ বলে কী-বোর্ডে ঝাঁপিয়ে পড়লুম। আপনারাও ‘হাত মে বিড়ি, মুখ মে পান/লড়কে লেঙ্গে পাকিস্তান’ বলে পড়ে ফেলুন। আজ সময় না পেলে কালকেও হরতাল আছে, তখনও ‘জয় পাকিস্তান’ বলে পড়ে ফেলতে পারবেন। মেহেরজানের গুণমুগ্ধ পাঠিকারা পাশে একটা ‘ম্যারী মি, আফ্রিদি’ প্ল্যাকার্ড রাখতে পারেন। কোনটাই পছন্দ না হলে একবাটি মুড়ি নেন। তারপর? তারপর আবার কি? মুড়ি খান! ]
[ শোকাবহ ১৫ আগস্ট তারিখটি আরও একবার চলে গেল। দিকে দিকে আজ বারো হাত কাঁকুড়ের তের হাত বিচির মতন বেখাপ্পা নকশার ডিজিটাল ব্যানারে ছেয়ে গেছে রাস্তা আর ভবনগুলো। সেইসঙ্গে ডেকচী ভরা তেহারি-খিচুরি-বিরিয়ানীর মচ্ছব চলেছে কোথাও কোথাও। হতে পারে, আপত্তি নেই। কিন্তু আপত্তি তখনই আসে যখন উপলক্ষ্য ছাড়িয়ে যায় লক্ষ্য কে। সেই বিরক্তি বোধ থেকেই আপাত বিচ্ছিন্ন কিছু চিন্তামালা ভাগ করে নিতে চাই সবার সাথে। ]
[ সম্প্রতি জারীকৃত জাতীয় সম্প্রচার নীতিমালা প্রকাশিত হবার আগে থেকেই সম্প্রচার জগতের মাফিয়াবৃন্দ এবং টকশোজীবী (ভদ্র ভাষায় টকমারানী) সুশীলেরা “হা-রে-রে-রে-রে-রে আমায় ছেড়ে দে রে দে রে” বলে যেভাবে ঝাঁপিয়ে পড়েছেন তা চিন্তার দাবি রাখে। সম্প্রচার নীতিমালা জনগনের জন্য উন্মুক্ত করে দেয়া হলেও আলস্যপ্রিয় জনতার মঙ্গলার্থেই এটির পূর্ণাঙ্গ বিশ্লেষণ আশু প্রয়োজন। তা নইলে মিডিয়া সমর্থিত প্রবল প্রোপ্যাগান্ডার তোড়ে সত্য হারিয়ে যাবার অথবা বদলে যাবার আশংকা থাকে। এই প্রেক্ষিতে এটি একটি অসমাপ্ত (বিস্তৃত অর্থে চলমান) আলোচনা প্রচেষ্টা। মন্তব্য অংশে প্রয়োজনীয় সংযোজন/বিয়োজন/পরামর্শ/সমালোচনা লেখকের একান্ত কাম্য। ]
ছবিব্লগ দিয়ে শিক্ষা হয়ে গেছে। এবারে ক্যাপশন ব্লগ, সাথে ছবি ফ্রি
ছোটখাট সাইজের ছবি ব্লগ, সাথে যথারীতি ক্যাপশন ফ্রি
বিশাল সাইজের ছবি ব্লগ, সাথে ক্যাপশন ফ্রি