তানভীর আহমেদ।
২৭ মে ভাষণ প্রদানকালে বৃটেনের রাণী
তানভীর আহমেদ।
সদ্য বিদায়ী যুক্তরাজ্যের হাই কমিশনার মিজারুল কায়েস যিনি বর্তমানে ব্রাজিলের হাই কমিশনার হিসেবে নিযুক্ত রয়েছেন, তিনি আমার দেখা সবচেয়ে বিজ্ঞ ও মেধাবী কুটনীতিকদের একজন। লণ্ডন, ইউএসএ ও দিল্লির মতো গুরুত্বপূর্ণ দপ্তরে এধরণের হাই কমিশনার নিয়োগ দেয়াই কাম্য। কিন্তু তিনি ছিলেন অতি চতুর। উনি যেসকল অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হয়ে যেতেন সেই সব অনুষ্ঠানে ওনার সাক্ষাতকার নিতে গেলে কোন প্রকার পূর্বানুমতি নিতে হতো
সচল মাহবুব লীলেন ব্যক্তিগত কাজে লণ্ডনে ঘুরাঘুরি করছেন এই মর্মে খবর মিলেছে। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত তিনি ব্রিটিশ মিউজিয়াম দেখিয়া মুগ্ধ হৈতেছেন। আগামীকাল বৃহস্পতিবার ২৩ মে, লণ্ডনে তিনি এক বিরাট আড্ডায় মিলিত হৈ্বার ব্যাপারে সম্মত আছেন। আড্ডা বিরাট হবার পেছনে তাহার ভক্ত, শুভাকাঙ্খী এবং শুভানুধ্যায়ীদের উপস্থিতি কাম্য। পূর্ব লণ্ডনের
তানভীর আহমেদ
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ডিরেক্টর জেনারেল সাঈদা মুনা তাসমিন প্যারিস ট্যুরে গিয়ে ডাকাতির শিকার হয়েছেন, ডাকাতরা তার ক্রেডিট কার্ড ও নগদ অর্থ ছিনিয়ে নিয়েছে। তিনি এবং তার সহকর্মিরা যে হোটেলে থাকতেন সে হোটেলের টেলিফোন সংযোগও বিচ্ছিন্ন করেছে দুর্বত্তরা। এ অবস্থায় মুনার দেশে ফেরা নিয়ে তিনি খুব শংকিত, বিষয়টি তিনি ফ্রান্সের বাংলাদেশ দূতাবাসে অবহিত করলেও কোনো সাড়া পাননি তাই তিনি নিরুপায় হয়ে আমাকে ইমেইল করলেন যেন তাকে আমি আর্থিকভাবে সহায়তা করি। ওয়ান ইলেভেন পরবর্তী সময়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে মুনা তাসমিন লণ্ডন হাইকমিশনে পলিটিক্যাল কাউন্সেলর হিসাবে কর্মরত ছিলেন। সে সময়ে বেশ কিছুদিন তিনি প্রেস মিনিস্টারের বাড়তি দায়িত্ব পালন করেছেন, সে সুবাদে মিডিয়াকর্মীদের সাথে তার যোগাযোগ খুবই ঘনিষ্ট।
- তানভীর আহমদে
হেফাজতের বাংলাদেশ
৬ এপ্রিল হেফাজতে ইসলামের ঢাকা অভিমুখে লংমার্চকে কেন্দ্র করে দেশ জুড়ে উত্তেজনা আর রাজনীতিতে নতুন উত্তাপে সবার মনে উৎকন্ঠা বিরাজ করছে, কোন দিকে যাচ্ছে বাংলাদেশ? কিন্তু কেন এই লংমার্চ, কি তাদের দাবী? হেফাজতে ইসলাম লংমার্চকে ঘিরে তাদের ১৩ দফা দাবিনামা পেশ করেছে, দাবীগুলো যুক্তির আলোকে ব্যাখ্যা করলে এগুলোযে অন্তঃসারশূণ্য সেটি স্পষ্ট হয়ে উঠবে, আর গনতান্ত্রিক দেশে দাবী আদায়ের জন্য প্রস্তাব উত্থাপন করার আগেই ঢাকা অভিমূখে লংমার্চ করে দেশ জুড়ে উত্তেজনা ছড়ানোর যে কোন প্রয়োজন ছিলোনা সেটি বিশ্লেষণ করার চেষ্টা করবো এই আলোচনায়।
- তানভীর আহমেদ।
তানভীর আহমেদ
পদ্মা সেতুর অর্থায়ন নিয়ে সরকারের দ্বারে দ্বারে ভিক্ষা করা দেখে মনে হচ্ছে বাংলাদেশকে মালয়শিয়া , চীন , কোরিয়া কিংবা ইংল্যান্ড পেয়ে বসেছে। বিশ্ব ব্যাংকের দাদাগিরি, শর্ত আরোপ, তথাকথিত প্রমাণহীন দূর্নীতির অভিযোগ ও সেতুর অর্থায়ন প্রত্যাহারের ঘোষণার পরও পদ্মা সেতু নির্মাণে মালয়শিয়ার প্রস্তাব মেনে নিলে মোটা দাগে আসলে ক্ষতিটা হচ্ছে বাংলাদেশের।