আজ যান্ত্রিক ত্রুটির কারনে ঢাকা সময় ২রা ডিসেম্বর ভোর ৫ টা থেকে সকাল ১০টা পর্যন্ত প্রায় পাঁচ ঘন্টার মতো সার্ভার অকেজো হয় পড়ে। এ সময়ে সচলায়তন এক্সেস করা সম্ভব হয়নি। এ কারনে উদ্ভুত সমস্যার জন্য আমরা আন্তরিকভাবে দুঃখিত।
পরীক্ষামূলকভাবে নোটিফিকেশন চালু করা হয়েছে। একটি পোস্টের নোটিফিকেশন পেতে চাইলে পোস্টের নীচে লিংক চেপে গ্রাহক হতে পারেন। নতুন মন্তব্য প্রকাশিত হলে দৈনিক মন্তব্যগুলোর একটা সংক্ষেপিত ভার্সন পাবেন। যেহেতু পরীক্ষামূলক, ভবিষ্যতে এর পরিবর্তন হতে পারে।
১। মন্তব্য লাফাং
একটা মন্তব্য প্রকাশের সময় আরেকটা মন্তব্যের জবাবে ক্লিক করলে প্রকাশিত হতে থাকা মন্তব্যটি পরেরটির জবাব হিসেবে যুক্ত হয় যায়। নতুন সার্ভারে মন্তব্য প্রকাশের গতির কারনে এই সমস্যাটি রিপ্রডিউস করা প্রায় অসম্ভব।
প্রিয় অতিথি লেখক ও পাঠক,
সচলায়তনে প্রতিদিন বিপুল সংখ্যক লেখা জমা পড়ে, যার মধ্য থেকে সচলের মডারেটররা কিছু পোস্ট প্রকাশ করেন। দুঃখজনক হলেও সত্য, অধিকাংশ পোস্ট মডারেটরদের বিবেচনায় সচলে প্রকাশের অনুপযোগী থেকে যায়।
আপডেট সমাপ্ত হয়েছে। ব্যাকআপ রেখে লেখা/মন্তব্য করতে পারেন। সমস্যা হলে contact এট সচলায়তন বরাবর ইমেইল করুন।
প্রশ্নটি উত্থাপিত হয়েছে সচলায়তনের ফেইসবুক গ্রুপে। জনৈক সচল জানান:
ব্যানারশিল্পীদের কাছ থেকে অপূর্ব সব ব্যানারে প্রতিদিন সজ্জিত থাকতে চায় সচলায়তন। সচলায়তনে যে কেউ ব্যানার পাঠাতে পারেন। টেক্সটে সচলায়তনের নাম আর শ্লোগান [চিত্ত যেথা ভয়শূন্য, উচ্চ যেথা শির] রাখতে হবে ব্যানারে, তবে শ্লোগানটা ঐচ্ছিক, আবশ্যিক নয়। আকার ৯৬৫x১৫০ পিক্সেল। ফাইল সাইজ ৫০ থেকে ১০০ কিলোবাইটের মধ্যে। ইমেইল করে দিন banner এট সচলায়তন ডট com বা contact এট সচলায়তন ডট com।
অতি সম্প্রতি ডেভলপমেন্ট রিসার্চ নেটওর্য়াক আয়োজিত এবং বাংলাদেশ বিজ্ঞান এবং আইসিটি মন্ত্রনালয় পরিচালিত জাতীয় ডিজিটাল ইনোভেশন এওয়ার্ড ২০১১ এর ইনিউজ এবং সোশ্যাল মিডিয়া ক্যাটেগরিতে সচলায়তন রানার আপ নির্বাচিত হয়েছে। এই অর্জনে সচলায়তনের লেখক, মন্তব্যকারী এবং পাঠকদের জানাই অশেষ ধন্যবাদ এবং শুভকামনা।
প্রিয় সচল, অতিথি ও পাঠকবৃন্দ,
আজ পঞ্চম বর্ষে পা রাখলো সচলায়তন। গত চার বছরে আপনাদের ক্রমাগত স্বতস্ফূর্ত অংশগ্রহণ সচলায়তনের কাঠামোকে সুপুষ্ট ও সংহত করেছে। অনাগত দিনেও সচলায়তন আপনাদের সমাগমে মুখরিত থাকুক।
কিছুদিন আগে সচল সাঈদ আহমেদ মুক্তিযোদ্ধা বানু বিবি সম্পর্কে আমাদের জানিয়েছিলেন। এই বৃদ্ধা আমাদের বাংলাদেশের জন্যে যুদ্ধ করেছেন, পাকিস্তানী সেনাবাহিনীর হাতে নির্যাতিত হয়েছেন, হারিয়েছেন তাঁর স্বামীকে। স্বাধীন দেশে স্বয়ং বঙ্গবন্ধু প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, তিনি বানু বিবিকে সহায়তা করবেন। বঙ্গবন্ধু তাঁর প্রতিশ্রুতি রক্ষার আগেই নিহত হন।