সুমন চৌধুরী এর ব্লগ

তারপর মোটামুটি মিনিট ত্রিশেক পরে একটা অসমাপ্ত বাজার। সেই বাজারের কোন এক দোকানে বসে চা খাওয়া গেল। তারপর ধীরেসুস্থে নড়েচড়ে রওনা দিলাম গেস্টহাউসের দিকে। গেস্ট হাউসের বারান্দায় উঠে দেখি কেউ নেই আশে পাশে। পাটাতন থেকে নেমে বেশ খান...

হার্ডব্রেকে চোখ খুলে দেখি একটা কাটা পাহাড়ের নিচে বাস থেমে আছে। কাঠবডি বাস থেকে লোক নামাও একটা ঝক্কি। সব একসাথে নামতে চায়। যাই হোক। কোন একসময় নামতে পারলাম। তারপর কোথায় যাবো? আমি আর সেলিমভাই অতীতে কখনো এই মুল্লুকে আসি নাই। জয় যেদি...

চে

নব্বই এর শুরুতে তুমুল মুর্তি ভাঙাভাঙির পরে লেনিনের ঠাঁই পাকাপাকি হলো শুধু পাঠাগারে। বহু পাঠাগার থেকে তাঁকে কেজি দরেও বিদায় করা হলো। বেড়াল তাত্ত্বিকদের কল্যাণে মাও হারিয়েছেন আরো কিছু আগে। ব...

আমার জীবনে কোন নাটক নেই। কোন ড্রামা নেই। নিজ থেকে বড়ই গাছে না চড়লে গায়ে কাঁটাও বেঁধে না। আমার ঈশ্বরও নেই যে সালিশ বসাবো। পুরুন্দর ভাটকে স্মরণ করে তাই মাল খাই আর স্মৃতি চিবাই চুপচাপ। পুরুন্দর ভাট নামে কোন এক স্বল্প পরিচিত শক্তিমা...

গতকাল দুপুরে হিমু মিয়া ফোন করে তেহারি খাওয়ার সম্ভাবনা যাচাই করছিল। এমনিতে ভুড়ি আর গোমাংসের মূল্য, দুটোর বেখাপ্পা উর্ধ্বগতিতে কিছুকাল (অনুর্ধ্ব দু হপ্তা) গোমাংস ভক্ষণে বিরত ছিলাম। তবে বলে কিনা ব...

ডিসক্লেইমার : সচলায়তনে দৃষ্টি আকর্ষণী পোস্ট জাতীয় জিনিস আমি অপছন্দ করি। কিন্তু ক্রিটিক্যাল চিপায় পড়লে আসলে প্রিন্সিপল দূর্বল হইয়া পড়তারে। তারপরেও অন্তত নৈতিক অবস্থান থিকা আমি কৈতারি সঙ্কটোত্তীর্ণ হৈলেই বর্তমান পোস্ট ডিলিট ...

তারপর সমাবেশ শেষ হতে থাকে। আমাদের ঝরে পড়ার দিন আসে। অনবরত তাড়া খেয়ে সরে যেতে থাকি আপাত অপ্রত্যক্ষে। সেঁটে যাই বা যেতে চাই পুরনো দেয়াল কিংবা তালের গুড়িতে। আমাদের মধ্যে চিৎহয়ে পড়ে থাকি আমি। কাগজে আঁকিবুকি চলতেই থাকে। কেউ কেউ নড়ে...

নাম তাঁর আন্তোনিও আচিলা। ভক্স ওয়াগনের কারখানায় কামলা দিতে গিয়া পরিচয়। বাড়ি নাইজেরিয়া। গায়ে যথারীতি অসুরের মতো শক্তি। প্রায়ই ভারী কাজ করতে একজায়গায় দুতিনজনকে লাগানো হয়। সবকয়টা ফোরম্যান তালে থাকে যাতে কালা আদমীদের দিয়ে ভারী ক...

অনেক মারমারকাটকাট হলো। আঁচড়েকামড়েদুমড়েমুচড়ে শেষতক তাঁকে আর ভাসানো যায় না, ফিরতি স্রোতে চলে আসেন সোজা অন্দরমহলে। অনেক অনেক কাল আগে, সেই একশ সাতচল্লিশ বছর আগে বৈশাখের ২৫, জোড়াসাঁকোর ঠাকুরবাড়িতে...