ব্লগে ব্লগে তাহাদের বহু আনাগোনা,
ভদ্র ভাষায় চলে রম্য রচনা।
সময়েতে শুরু হয় রহস্যের আলাপ
চাঁদ-তারা অঙ্কিত বিবিধ প্রলাপ।
হয়তো আমরা ভাবি
উত্তর কী দিমু...?
আর ছাগু ধরে ছেঁচে দেয় সচলের হিমু।
দিনটা যেন
কেমন কেমন
ঝাপসা কাচের চশমা যেমন।
গাছগুলো
সব কুয়াশামোড়া,
ধোয়ায় ভরা বোতলে পোরা।
ভিজছে মানুষ
ভিজছে বাড়ি
ভিজছে নিযুত-হাযার গাড়ি,
আলুথালু বেশে সানশেডে কাক
বৃষ্টি-দিনের ছবি হয়ে থাক।
ফেইসবুক ব্যান কোরে করে কোতোয়ালি,
মামাদের আজি হাটে ভাঙিলো যে হাঁড়ি।
ঘটা করি বলে, দিবো বাকস্বাধীনতা,
আদতে পুড়িলো বসি অঙ্গীকারের খ্যাঁতা।
বড় বড় বাণী ছেলো, তেজদীপ্ত ভারি...
দ্যাকো, নৌকার পালে উড়ে জামাতের দাড়ি।।
গল্প লেখার মত কোনো গল্প তো আর
নেই আমাদের।
কিন্তু যদি, গল্প বলার মত কোনো গল্প হতো?
ছোটবেলায় দেখা হতো? রোজ বিকেলে
খেলতে যেতাম, নিতাম আড়ি, ভাব নিতাম?
তখন নাহয় বলার মত
অনেক রকম গল্প হত, এখন তো নেই।
গল্প বলার মত কোনো গল্প তো নেই।
শীতের দেশে বসন্তকাল আবছা চোখে পড়ে,
চির-বর্ষার দ্বীপে এখন অঝোরে জল ঝরে।
নতুন-পুরোন গল্প ভাসে বাতাসে বাতাসে
এর মাঝেতে দুই আনাড়ি গান বাঁধিতে বসে।
এক জনেতে ব্যবসায়ী, তার বন্ধুটি বৈজ্ঞানিক
অল্পবিদ্যা ভয়ংকরী, সাহস আছে খানিক।
কথার পরে কথা বসায়, গান হল কি মোটে?
কথার সাথে জুড়তে গেলে সুর যদি না জোটে?
হারমোনিয়াম ঝেড়ে-ঝুড়ে সুর যদি হয় বার,
হিন্দি-উর্দু-আংরেজি তান করে হাহাকার।
...