অক্টোবর স্তন ক্যান্সার সচেতনতার মাস। গত কয়েকদিন ধরে বিভিন্ন জায়গায় দেখলাম "সূত্র: ইন্টারনেট" থেকে যে যা পারছে তুলে দিচ্ছে, এবং স্তন ক্যান্সার নিয়ে বাংলায় একটি অশ্লীল সুড়সুড়িপূর্ণ নিম্নরুচির বিজ্ঞাপনও দেখলাম (সেই বিজ্ঞাপনটি নিয়ে বেশি কথা বলতে চাই না, স্তন ক্যান্সারের মত একটি অত্যন্ত দুঃখজনক বিষয় নিয়ে কেউ এরকম ইতরামি করতে পারে সেটা বিশ্বাস করতে খুবই কষ্ট হচ্ছিলো।) এবং অনেক জায়গায় দেখলাম নিজে নিজে স
যোগ্যতা...
==============
রেজা সাহেব আজ খুব খুশি।
একটি প্রথম সারির কর্পোরেট অফিসের ব্রাঞ্চ ম্যানেজার। মানুষ হিসাবে তিনি বেশ হাসিখুশি- অধীনস্থদের মাঝে খুবই জনপ্রিয়। সবাই জানে মধ্যবয়স পার হয়ে যাওয়া এই লোকটি কাজপাগল- নিজের হাতে গড়ে তুলেছেন এই শাখাটা। অনেক উত্থান পতনের মধ্য দিয়ে এই শাখাটি গিয়েছে। কিন্তু গত এক বছরে এই শাখাটি যেভাবে পারফর্ম করেছে সেটা অবিশ্বাস্য। এর পেছনে যেমন সবার পরিশ্রম আছে তেমনি আছে একটি মেয়ের অসাধারণ ডেডিকেশন, অক্লান্ত খাটুনি, আর বুদ্ধিদীপ্ত কিছু ডিসিশন।
আম আর দুধে মিশে যায়... দিন দিন...
যেমন মিশে যায় দুই গাঢ় সবুজের ছায়াগুলো।
আস্তে আস্তে মিলিয়ে যায় গাঢ় লাল সূর্যটা
সেখানের সবুজ আকাশে উঠে আসে- একটি সাদা তারা
আর একটি সাদা ফালি চাঁদ...
সকাল থেকে শুরু। এলার্মের শব্দে ঘুম ভেঙে যায়। এলার্মটা বন্ধ করে আবার একটু এপাশ-ওপাশ, শরীর-মন আরেকটু ঘুমাতে চায়। হঠাৎ মাথায় বিদ্যুতের ছোবল... কতক্ষণ গেল? বেশি ঘুমিয়ে ফেলিনি তো? শরীর-মন দুটোকেই অনেক কষ্টে বাগ মানিয়ে-তোয়াজ করে-ঝাড়ি দিয়ে বিছানা ছাড়তে হয়। হাতে মোবাইলটা নিয়ে বাথরুমে কাজ সারতে সারতে আবার মোবাইলের কোণার দিকে চোখ, ওরে বাবা- এতক্ষণ গেল কখন!
মনে আছে একটা সময় ছিল কম্পিউটারে বাংলা লেখাকে মনে হতো এভারেস্ট জয়ের সমান! বাসার কম্পিউটারে বিজয় ইনস্টল করা ছিল, বাংলা দুইটা কি-বোর্ডের লে-আউট প্রিন্ট করে রাখা ছিল। বাংলা অক্ষরসহ কি-বোর্ডও কিনতে পাওয়া যেতো। কখনো দরকার হলে, অনেক কষ্টে দেখে দেখে বানান করে করে বাংলায় লিখতাম। খুব জরুরি আর বড় কিছু হলে নীলক্ষেত থেকে কম্পোজ করিয়ে প্রিন্ট করিয়ে আনতে হতো!
‘He was mistakenly born in Bangladesh’—Otto Pfister
আজকের দিনে হাজারো ক্রিকেটারদের ভিড়ে মনে পড়ে গেল, বাংলাদেশের ফুটবলের স্বর্ণযুগের অসাধারণ ফুটবলার মুন্নার কথা। যারা তার খেলা দেখেনি বোঝা সম্ভব না তিনি কী অসাধারণ একজন ফুটবলার ছিলেন!!
।।এইম ইন লাইফ।।
জ্ঞান হবার পর থেকেই চিন্তিত হয়ে পড়ি আমরা, 'বড় হয়ে কী হবো?'
জীবনের তেত্রিশ বছর পার হয়ে গেলেও বুঝে উঠতে পারছিলাম না, 'বড় হয়ে কী হবো?'
গত দুইদিনে বুঝে গেলাম, বড় হয়ে আসলে কী হতে চাই!
তেত্রিশ বছরের অভিজ্ঞতায় বুঝলাম, বড় হয়ে আমি সংখ্যাগুরু হতে চাই!
কিন্তু একজন সংখ্যালঘু কী কোথাও গিয়ে কোনভাবে সংখ্যাগুরু হতে পারে?
আমি ধর্মগ্রন্থের কিংবা আকাশের ঈশ্বরকে দেখিনি।
তিনি দেখতে কেমন কিংবা আছেন কি নেই তা আমি নিশ্চিতভাবে জানিনা!
তবুও, আমার একজন ঈশ্বর আছেন!
প্রতিটি মুহূর্ত তার উপস্থিতি-তার ভালবাসা আমি আমার সমগ্র অস্তিত্ব দিয়ে অনুভব করি।
আমার শরীরের প্রতিটি রক্তকণা, প্রতিটি অণু-পরমাণু প্রতিটি ন্যানো-পিকো সেকেন্ডে তার প্রতি ষোড়শাঙ্গে শ্রদ্ধা-কৃতজ্ঞতা-ভালবাসা জানায়!
শাহবাগবিরোধী ভাইরা নিশ্চয়ই গত কয়দিন ধরে ভয়ে প্যান্ট ভিজায়ে ফেলতেছেন। আপনার বুক ধড়ধড় করছে, প্রেসার হাই, চোখে কালসিটে পড়ে গেছে। গত কয়দিনে অনেক খাঁটুনি গেছে- আপনি কোন গ্রীন দেখতে পাচ্ছেন না। যদিও সবাই আপনাকে প্রচুর পুষ্টিকর কাঁঠালপাতা দিয়ে গেছে তবু কাঁঠালপাতার শর্ট পড়ে গেছে! এই অবস্থায় কী করবেন?
১- যেকোন ব্রাউজার এ একটি নতুন উইন্ডো বা ট্যাব খুলুন
২- টাইপ করুনঃ google.com
৪১ বছর ধরে একটা বাড়িতে ছিলাম!
নতুন বাড়িতে উঠে সবকিছু মানিয়ে নিতে, ঘরটাকে সাজাতে ও নানা ঝামেলায় ঘর কখনো পরিষ্কার করা হয়নি।
কিন্তু এখন আর এই বাড়িতে শ্বাস নেয়া যাচ্ছে না- কার্বন-ডাই-অক্সাইড, কার্বন-মনোক্সাইড, হাইড্রোজেন সালফাইড গ্যাস ও রোগ-জীবাণু তে ঘরে দম বন্ধ হয়ে যাচ্ছে।
ঘরের সবাই অসুস্থ হয়ে পড়ছে।
সব কাজ-গোসল-রান্নাবান্না-ঘুমানো-বাথরুম করা অসম্ভব হয়ে পড়েছে।