দময়ন্তী এর ব্লগ

প্রথম পর্ব

দ্বিতীয় পর্ব

আমাদের সেই উমনো ঝুমনো ছেলেবেলায় শীত আসত রাজার মত|

১৪ই নভেম্বর শিশুদিবস, ইংরিজি মিডিয়ামের বাচ্চাদের 'চিলড্রেনস ডে'৷ এইদিনে কোনও কোনও সাংবাদিকের মনে পড়ে চায়ের দোকানের শিশুশ্রমিকদের কথা, কারও মনে হয় বাজির কারখানার শিশুশ্রমিকদের কথা, কেউ বা আবার কলকাতার পথশিশুদের মনে করেন এবং আমরা কাগজে দু চারটে লাগসই প্রবন্ধ পাই৷ আমি সাংবাদিক নই৷ আমার চারপাশে তাকালে আজকাল প্রায় বেশীরভাগ শিশুকে দেখলেই বড় অস্বস্তি হয়৷

প্রথম পর্ব

বছর দুই আড়াই আগে এই উপন্যাসটায় হাত দিয়েছিলাম৷ তারপর নানা প্রতিকূল পরিস্থিতির জন্য লেখা বন্ধ হয়ে যায়৷ পাত্রপাত্রীরা আজকাল ঘুমের মধ্যে এসে বকাবকি করেন ওঁদের এরকম মাঝপথে ফেলে রাখায়৷ তাই আবার লিখতে শুরু করলাম৷ সচলদের কাছে একান্ত অনুরোধ দু হাত খুলে সমালোচনা করুন৷ একটুও দ্বিধা করবেন না, পড়ে যা মনে হবে মন্তব্যের ঘরে গিয়ে দমাস দমাস করে লিখে ফেলবেন, হ্যাঁ৷

১
--

প্রথম পর্ব

সচলের ই-বইয়ে দেব বলে লিখতে বসে দেখি আমি এমন হ্যাজানো পাবলিক যে পুরো সিকিম নিয়ে লিখতে গেলে আস্ত একটা ই-বইই হয়ে যাবে৷ অগত্যা মাঝের এক টুকরো সেখানে দিয়ে বাকীটা ভাবলাম আস্তে আস্তে লিখে ফেলি৷ তা, এই রইল প্রথম টুকরো৷

যথারীতি জানুয়ারীর শেষ বুধবারে শুরু হয়ে গেল কলিকাতা পুস্তকমেলা| কততম বর্ষ যেন?

আসলে ফেলি একদম দৌড়াতে পারে না তো, তাই ওকে কেউ দলে নিতে চায় না৷ বুড়ি-বসন্তী খেলার জন্য যখন দলভাগ হয়, তখন শুভ্রা আর সুলগ্নার দলে সবাই যেতে চায়৷ আর ওরাও দেখেশুনে বেছেবেছে ভাল দৌড়াতে পারা মেয়েদেরই নেয়৷ ফেলি খুব ওদের দলে ঢুকতে চায়, কিন্তু ওকে দলে নিলেও, 'তুই এখন বোস, ইলা খেলুক' বলে ওকে বসিয়ে দেয় সবাই৷ ইলা, শীলা, টুম্পা, মিনি সব্বাই বেশ দৌড়াতে পারে৷ ফেলি একটু দৌড়িয়েই হ্যা হ্য ...