[justify]তো কোন এক শুক্কুরবারে ঘরে বসে কাশতে কাশতে আমি ভাবছিলাম যে আমার কপালটা এতো ফুটা কেন?
আমি তখন ছোট, সবে স্কুলে যাওয়া শুরু করেছি। আজকালকার ত্যাদর বাচ্চাদের মতন আমি মোটেও ত্যাদরামি করতাম না। আমার এখনো মনে আছে প্রথম দিন স্কুলে যাওয়া নিয়ে আমি খুবই আনন্দিত ছিলাম। নতুন স্কুল জামা পরে আপুদের মতন স্কুলে যেতে পারছি- এই আনন্দে আমি ছিলাম আত্মহারা। প্লে-গ্রুপে আমার ক্রমিক নং ছিল ৭৩, সেকশন বি, কেজিতে উঠে হয় ১২, সেকশন এ। তখন শিশু মনে ঢুকিয়ে দেওয়া হলো এ সেকশনে ‘ভালো’রা আর বি তে ‘মাঝারী’রা আর
বাসা পাল্টানো ব্যাপারটা আমার খুব পছন্দের। এই জীবনে পছন্দের কিছু করাটা বারংবার দুরূহ হয়ে দাঁড়িয়েছে, তাই জীবনে কখনো বাসা পাল্টানো হয় নি। ছোটবেলায় অনেককেই শুনতাম বলতে –‘আমরা তো বাসা পাল্টে অমুক জায়গায় চলে যাচ্ছি’- শুনে খুব হিংসা হতো। আমি কখনো কাউকে এমন বলতে পারতাম না। আমাদের বাসাটা ছিল নীচ তলায়। সদর দরজা সারাক্ষণ বেহায়ার মতন হাট করে খোলা থাকতো। সারাক্ষণ কেউ না কেউ আসা-যাওয়া করতো। ঘর ছিল মোট
শিরোনাম পড়ে ভড়কে যাবেন না যেন। এই মোল্লা কাঠমোল্লা নহে। মোল্লা আমার স্কুল জীবনের প্রাণের বন্ধু, একদম ছোট্টবেলার বন্ধু। ওর ডাক নাম মল্লিকা, মল্লিকা থেকে মোল্লা। স্কুলে আমরা পাশাপাশি বসতাম ক্লাস ফাইভ পর্যন্ত। মোল্লা ছিল আমার ‘শেষ ভরসা’ যাকে বলে। তার বাবা বেশ কড়া ছিলেন পড়াশুনার ব্যাপারে। সেটা আমার জন্য বেশ ভাল ছিল। কেমন করে?
রুদমিলার মা-বাবা এখন তুমুল ঝগড়ায় ব্যস্ত। ঝগড়ায় বাবার ভূমিকা ক্ষীণ। চ্যাঁচামেচি যা করার মা একাই করেন। মা যে কেন এমন ঝগড়াটে- এটা ভাবতে ভাবতে রুদমিলা রীমোট এর ‘মিউট’ বাটন এ হালকা চাপ দিল। চারিদিকে সুনসান নীরবতা নেমে এলো। ঝগড়ার এমন হৈ-হুল্লোর থেকে এমন নীরবতা যেন চেপে ধরে, কানে কেমন যেন একটা অদ্ভুত শব্দহীন অনুভূতি দেয়।
রুদমিলারা ‘ত্রিযা’ গোত্রের তেরোতম মাত্রার অধিবাসী। আ...
এখন--
আমার কেবল ইচ্ছে করে, লাল ঘুড়িটার লেজের সাথে-
ইচ্ছেগুলো মাখিয়ে দিয়ে, অনেক দূরে হারিয়ে যেতে।
হঠা\--
তোমায় দেখে ইচ্ছে হলো, সারা জীবন চুপটি থেকে-
তোমার চোখের তারার মাঝে, রঙ্গিন কোন স্বপ্ন পেতে।
আবার--
যখন ছিলেম নিজের মতন, একা একাই লাগতো ভালো,
মন খারাপের দুপুর বেলা, প্রজাপতি করতো আলো।
হয়তো--
ছোট্ট বেলায় ইচ্ছে ছিল, অবুঝ কোন বিকেল বেলায়,
তোমার মত কাউকে পেলে, কাটবে সময় না...
***
প্রায়ই আমাকে দেখা যায় কম্পিউটার এর সামনে বসে আগেপিছে- ডাইনে বামে নড়াচড়া করছি। কোন এক অদ্ভুত কারণে হাসতে গেলে আমার পেটে খিল ধরে যায় এবং কোন শব্দ বের হয় না। অধিক শোকে পাথর এর মত অধিক আনন্দেও আমি পাথর হয়ে যাই। আমার নানু জিজ্ঞেস করেন, “ কোন ছেলের সাথে এতো হাসাহাসি করস ?” নানুর ধারণা তাঁর নাতনি এতো বড় হয়ে গেছে যে সে ছেলেদের কথা ছাড়া নিজের মুক্তোগুলো ঝরাতেই চায় না! তবে কথাট...
যারা সারাক্ষণ মহানন্দে থাকেন, যাদের লাইফে বোরিংনেস বলে কিছু নাই, তাদের আনন্দ-উল্লাস মাটিতে নামায় আনতে আমার এই লেখা!!নিজ দায়িত্বে পড়ুন, বোরিং ফিল করুন এবং অন্যকে বোরিং ফিল করতে উৎসাহ দিন !!
এই লেখার শানে নুযূল হচ্ছে আমার ফাইনাল এক্সাম! এক্সাম শুরু হলেই আমি যেই সব বই খাতা নিয়ে পড়তে বসি ঐগুলা লেখালেখি, কবিতা ইত্যাদিতে ভরে যায়! তাই আমার আর পড়াশুনা হয় না! ক্যাম্নে হবে? খাতায...
আমাদের বাসায় ২টা বেড়াল ছানা আছে!! যদিও ২টাই মানুষের ছানা, তাও আমার কাছে বেড়ালের ছানাই মনে হয়!বড়টা আস্তে আস্তে মানুষের ছানা হয়ে যাচ্ছে...তবে পিচ্চিটা এখনো গুব্লা গুব্লা বিল্লি ছানাই রয়ে গেছে!
বড়টার নাম হাসিব,ছোট্টটা সাহিক। আমার আপু অফিসের কাজে পুরা বাংলাদেশ ঘুরে বেড়ায় আর মিটিং করে!!! তাই এই পিচ্চি দুইটা আমার আম্মুর কাছেই বড় হচ্ছে বলা চলে!
বড়টা যখন ছোট ছিল, বেশ শান্ত ছি...