আজকাল দেশের প্রায় সকল সাংবাদিককেই হলুদ মনে হয়, মতিকন্ঠ ছাড়া । তাই মনে হল, ইয়েলোস্টোন এর বাংলা নাম হলুদ পাথর না হয়ে সাংবাদিক পাথর করলে মন্দ হয়না। বাকি রইল গ্র্যান্ড টিটন । আসুন দেখি Grand Teton এর নামকরণ সম্পর্কে Wiki কি বলে,
আরে নাহ, শিরোনাম দেখে যা ভাবছেন তা নয়। জীবন এখনো খিচুড়ি পাকায়নি, সচলজীবন তো নয়ই। তাহলে এরকম নামকরণ কেন?
- কাল রাতে তোর বউকে স্বপ্নে দেখলাম
ভুরু কুঁচকে মতিন সোজা হয়ে বসে। রনি হারামজাদার ভাবগতিক বোঝা মুশকিল।
- আহা, ঐরকম চোখ পাকিয়ে তাকাচ্ছিস কেন? স্বপ্ন দেখাটা কি দোষের কিছু নাকি? নাকি স্বপ্ন দেখলেই দোষ হয়?
মতিনের টান পরা পেশীগুলো সামান্য সহজ হয়। তবে তারপরও সন্দেহের দৃষ্টিতে রনির দিকে তাকিয়ে থাকে। সন্দেহ হবারই কথা।
-দেখলাম আমি আর ভাবী ...
মতিনের পেশী আবারও টান টান, দৃষ্টি তীক্ষ্ণ।
বসেছিলাম এক খানা এসো নিজে করি লিখতে, কিভাবে প্রেম করবেন/ How to Make Halal love নামে। পশ্চিমারা বড়ই অসভ্য জাতি। আমাদের দেশে প্রেম করা বা ভালোবাসা করা মানে পার্কে গিয়ে চিনে বাদাম খাওয়া হলেও পশ্চিমাদের কাছে Making Love কথাটির মানে বড্ড ইয়ে। তাই শিরোনামের ইংরেজি করতে গিয়ে মনে হল Make Love এর বদলে Make Halal Love বসালে লোকে হয়তো বুঝবে অসভ্য কিছু শিখাতে বসিনি এখানে। শতকরা একশ ভাগ বিশুদ্ধ প্রেমের
রামছাগলই বলা যেত। কিন্তু মুসলমান হয়ে জন্মেছি বলে আটকে গেলাম। রাম নিষিদ্ধ বা হারাম শব্দগুলোর একটি। তাই রামছাগল না বলে বড় ছাগল ব্যাবহার করা উচিৎ। কে বলেছেন? জনৈক অনেক বড় ছাগল বলেছেন -
লেখালেখি শুরু করলেই এক মহা মুশকিল। বিভিন্ন জিনিস মাথায় এসে উঁকি দেয়, এ বলে আমায় লেখ, ও বলে আমায়। আর লেখা শুরু করলে তখন সবাই আবার হারিয়ে যায়। শেষ পর্যন্ত ডজন খানেক আধা খ্যাচড়া লেখা পড়ে থাকে, কোনটাই শেষ হয়না। ইদানীং আবার লেখাগুলি হয় হস্তি-সম। তাই আরও গোটাকয়েক এসো নিজে করি ঝুলে আছে, শেষ হবো হবো করেও শেষ হচ্ছে না। লাইনে আছে ফাতরা কিছু অণুগল্প, লাইনে আছে জগা মিয়া , ঝুলে আছে সাহিত্যিক। অ
পৃথিবীর কঠিনতম কাজের একটা হচ্ছে সাক্ষাৎকার দেয়া (বিশেষত সেটা যদি ভাইভা বা মৌখিক সাক্ষাৎকার হয়)। আর সহজতম কাজ হচ্ছে সাক্ষাৎকার নেয়া। বড়বড় ব্যাঘ্র শাবকেরাও দেখা যায় সাক্ষাৎকার দিতে এসে বিল্লি হয়ে গেছে। আবার অন্যদিকে অনেক বিশিষ্ট আবালও সাক্ষাৎকার নিতে এসে দিব্যি টেবিলের অপর পার থেকে হালুম হালুম শব্দ করে বাঘ বনে যায়। মৌখিক সাক্ষাৎকার দেয়া অনেকটা গ্ল্যাডিয়েটর হয়ে অজানা শত্রুর বিরুদ্ধে যু
সারসংক্ষেপ এসো নিজে করি ০২ এ কুদরতি ব্যাপার নিয়ে ফালতু মশকরা করার ফল হাতে নাতে পেয়ে গেলাম। লেখা প্রকাশের পরদিন থেকে জ্বর আর ঠান্ডায় ভুগে মনে হচ্ছিলো এই বুঝি গেলুম। চা টা পানি টানি পড়া টড়া খেয়ে টেয়ে তাই দুবলা শরীরে বল আনতে কয়েক হপ্তা চলে গেলো। চাঙ্গা হয়েই মনে হলো এবার তবে একটু শিক্ষক মহোদয়দের কাছ থেকে অভিশাপ কুড়ানো যাক!
খোদার কি কুদরত, লাডির মইধ্যে সরবত। ছোটবেলায় শেখা ছড়া এটি। আখ/ইক্ষু এর কথা বলা হচ্ছে এখানে। লাঠি ধরে চিপি দিলে রস পরে এমন কুদরতি জিনিষ কি এই আচানক দুনিয়াতে আর দুইটা আছে?
সচলের ফাঁকিবাজদের লিস্ট দেখে মনে হল লেখালেখি নিয়ে কিছু লিখি। এখানে অনেক বাঘাবাঘা লেখক আছেন যারা চরম অলস হবার কারণে লেখালেখি করতে পারছেন না। আবার অনেক নবীনরা আছেন একেবারে তরবারি উঁচিয়ে প্রস্তুত বাঘা হবার জন্য। কিন্তু তাদের হয়তো লেখা পেটে আসলেও, খাতায় আসছে না। আবার অনেকেই হয়তো মাথা চুলকাতে চুলকাতে ঘা করে ফেলছেন কি লিখবেন কিভাবে লিখবেন এইভেবে। ছেলে বুড়ো সবার জন্য শিক্ষামূলক এই প্রবন্ধ লিখছি।