আজ একঝাক সুশীল গণতন্ত্র ভূলুণ্ঠিত হওয়াতে মুখে ফেনা তুলতে ব্যস্ত। মানবাধিকার কর্মীরা রিপোর্ট লিখতে লিখতে কলম ভাংছে শত শত। দেশের বিশাল এক জনগোষ্ঠীর প্রতিনিধিত্বকারী একটি রাজনৈতিক দলকে তার আন্দোলনের গণতান্ত্রিক অধিকার থেকে বঞ্চিত করা হয়েছে। বঞ্চিত করা হয়েছে তার সহিংস কর্মকাণ্ডের ধারাবাহিকতাকে। বাসের ভেতর গন্তব্যগামী মানুষ পুড়ুক, বাসটি পুড়ুক, রাস্তার উপর কর্তিত গাছেরা কাঁদুক, ট্রেন পুড়ুক, মনির নাহিদ সিদ্ধার্থদের মনুষ্যমেদ যজ্ঞে বিকষিত হোক শুদ্ধ গণতন্ত্র।
হঠাৎ সভামাঝে হৈচৈ, মন্ত্রীর দৃষ্টি সরু, বর্শা ফেলি মেঝের প’রে পেয়াদারা তামাশা দেখিতে মগ্ন, উজির নাজির সেনাপতি সকলেই স্বপ্নাবিষ্ট যেন! সভাকবির মস্তিস্কে উদ্গিরিত হইতেছে একে একে বাক্যের ঝঙ্কার। পারিষদ মাঝে আসন আলোকিত করিয়া বসিয়াছেন স্বয়ং রাজাধিরাজ। বৃক্ষসাজে আসিয়াছে রাজসভায় একদল প্রজা, সঙ্গে ফরিয়াদ। এ জীবনে রাজা হেরিয়াছে বহু সাজ, বহু বেশ; বৃক্ষরুপী প্রজা দর্শনে আজি কৌতুকের নাহি শেষ!
[justify] আমাদের বাড়ীর পেছনের পুকুরে বড্ড বাড়াবাড়ি রকমের কচুরিপানা জমেছিল একবার। বাড়ীর আর সবাই আমার মতই আলসে। মা-বাবার বয়েস হয়েছে, তাদের পক্ষে পুকুরে নেমে কচুরিপানা সাফ করা সম্ভব নয়। বাড়ীতে আমরা মর্দ তিন ভাই, দুটি বোনও আছে। কিন্তু জলে নেমে কচুরি সাফ করে পুকুরটিকে স্নান করনের যোগ্য না করে তুলে টিউবওয়েলের জমানো জলেই দিব্যি কাজ সেরে নিচ্ছিলাম। কদিন বাদেই বাবা অবশ্য সকলের সুবিধার্থে অনেক খরচপাতি করে ঘ
[justify]গত সপ্তাখানেক ধরে মাথাটা একদম এলোমেলো হয়ে যাচ্ছিল, রাজ্যের চিন্তায়। এমনিতে আমার মাথায় চুল পরাজিত সৈনিকের মত পিছু হটেছে। চকচকে ভাবটা ঢাকবার জন্যে গুটিকয় যা অবশিষ্ট আছে, মেজাজ খারাপের চোটে তাও ছিঁড়ে ফেলবার যোগার। এই মুহূর্তে রাগ প্রশমিত হয়েছে সচলে সাক্ষী সত্যানন্দের দিনপঞ্জিকা খানা আর তাতে চ উ'র খাসা মন্তব্যটি পড়ে। কেউ যখন একট
[justify]‘হীরক রাজার দেশে’ চলচিত্রটি প্রথম মুক্তি পায় ১৯৮০ সালের ডিসেম্বরে। যতদূর মনে পড়ে ১৯৮৫ সনে সার্ক সম্মেলন চলাকালে বিটিভিতে সার্কের অন্যান্য দেশের চলচিত্র প্রদর্শনের ফাঁকে আমার ভাগ্যে প্রথম উল্লেখিত চলচিত্রটি দেখবার সুযোগ ঘটে। বলাই বাহুল্য ঐ কাঁচা বয়েসে ছবির মূল বক্তব্য কিছুই বুঝিনি, বুঝবার ধারও ধারিনি। তবে ছবিটি আগাগোড়া মনোরঞ্জনে ঠাসা। পায়ে নাগরা গলিয়ে যেখানে খুশী সেখানে চলে যাওয়া যা
[justify]৯৫ কি ৯৬ সালের কথা, মতিঝিলের কলোনীপাড়ায় বসবাস। আমাদের কলোনীতে গাছপালার অভাব ছিল না। আম, কাঁঠাল, নারকেল, চালতা, বড়ুই, জাম, খেজুর ছাড়াও সন্ধ্যামালতি, মেহেদি, কৃষ্ণচূড়া আরো কত কি! ভাবছেন, বিশাল এলাকা জুড়ে আমাদের কলোনী?