কথামালা....
কখনও তা দুটো চিন্তার। দুটো অনুভবের। দুটো হৃদয়ের।
কথামালা মানে, সবসময় কাছে আসার জন্য তা কিন্তু নয়।
কখনও অনেক কথা বলি আমরা, দূরে যাওয়ার জন্যও।
দূরে গিয়ে কাছে আসার জন্য।
এই কথামালাটা ধরা পড়েছিলো কানের রাডারে।
একটা পার্কে, তখন সন্ধ্যা নামছে।
আকাশে অনেক পাখি। বাড়ি ফেরার আগে শেষ আলোয় গোসল করে নিচ্ছে।
একটা ছাতিম গাছ, তার তলায় আমি হেলান দিয়ে ছিলাম।
চৌকির সাথে খাটের যে সম্পর্ক কিংবা কাঁথার সাথে লেপের যে সম্বন্ধ- আলামিনের সাথে ইদ্রিস মওলানার সম্পর্কটা ঠিক সেরকম না হলেও খাট চৌকির বিরোধের কারণে দুজনের সুসম্পর্কটা ভেস্তে গেল দুদিনের মাথাতেই। আলামিন যে মসজিদে আজান দেয়, ইদ্রিস মওলানা সেই মসজিদের ইমাম। ঘটনার সুত্রপাত গত বছরের প্রথম দিকে হলেও আমাদেরকে আরো ছমাস পেছনে যেতে হবে।
বিস্তারিত থাক
শুধু বলি, লিফ্টের ভিতরে আমরা তিনজন ঠেসাঠেসি, নিঃস্পন্দ নির্বাক।
হিংস্র পত্নী প্রাণপ্রিয়া হোসনে আরা অদূরে জ্বলন্ত চোখে কটমট
আমা পানে চেয়ে, বিড়বিড়ায়ে কী যেন চলিছে বলি।
তার পাশে ততোধিক জ্বলন্ত যুগল আঁখি পিটপিটায়ে চেয়ে আছে
নিতম্বিনী রাবেয়া পাটেল। হোসনে বিবির সে সহকর্মিনী। নিকটেই বাসা।
সুন্দরী। তনুটি খাসা।
আলগোছে দেখে লই, হোসনে আরা খন্তাখানি লগে লয়ে আনিয়াছে কি না।
[justify]
সরল অঙ্কের বিশ্বাসঘাতকতার
কোন তুলনা নেই।
(সরল কর বলে যার শুরু
তার নাম সরল অঙ্ক হত কি করে!)
করোনার প্রার্দুভাবে বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো সমগ্র বাংলাদেশও যখন ঘরের মধ্যে বন্দি জীবন যাপিত করেছিল, এদেশের হতদ্ররিদ্র মানুষের মুখে শুধু একটাই কথা ছিল- "করোনায় মরতে রাজি, কিন্তু ক্ষুধার জ্বালায় নয়"। হয়ত তাই কবি সুকান্ত ভট্রাচার্য তাঁর "হে মহাজীবন" কবিতায় লিখেছিলেন –
"ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময়;
আধুনিক প্রযুক্তির সাহায্য ছাড়া আজকের দিনের বড়সড় কোনো নগরীকেই আর বেশি দিন টিকিয়ে রাখা (সাস্টেইনেবল) বা নিদেনপক্ষে কার্যকর রাখা যাবে না। আধুনিক প্রযুক্তির যানবাহন আর তার জন্য প্রয়োজনীয় অবকাঠামো দরকার এক নগর থেকে আর এক নগরের মাঝে দ্রুত যোগাযোগ করার জন্য, দরকার নগরের অভ্যন্তরে নাগরিকদের এক স্থান থেকে আর এক স্থানে যাতায়াতের জন্য। আধুনিক প্রযুক্তির সাহায্য দরকার নগরীর জ্বালানী (এ্যানার্জি) চাহিদা মেটানো