এখনকার সবচেয়ে উচ্চারিত প্রশ্ন, “আচ্ছা বলুনতো দেশের কী হবে?”-র উত্তরে একেকজন একেকরকম উত্তর দেবেন অবশ্যই। কিন্তু একটি জায়গায় আমরা একমত হতে পারি তাহলো, আজকের এই অনিশ্চয়তা, গণতন্ত্রের অন্তর্যলি যাত্রার জন্য সত্তর ভাগ দায়ভার যদি সামরিক তন্ত্রের হয়ে থাকে তাহলে বাকি ত্রিশভাগ আবশ্যকভাবেই গণতান্ত্রিক, সুশীল ...
চাইছি তোমার বন্ধুতা। তুমি কি আমার বন্ধু হবে? সুখগুলো, দু:খগুলো, ভুলগুলো, ভালোবাসাগুলো ভাগ করে নিতে পারে এমন বন্ধু কি হবে আমার? যদি পারো তবে এসো বন্ধু তোমার জন্য চিরদিন রইলো খোলা দুয়ার।
না। বন্ধুকে কখনো বাঁধতে চাইনি ছেলে কিংবা মেয়ের লৈঙ্গিক সমীকরণে। বন্ধুর কোন শ্রেণীবিভাগ হয় না- আত্মার বিশ্বাস। বয়সের সী...
... তখন নাকি চারদিক থেকেই আসে।
ভুল।
চারদিক থেকে এলে তবেই ওটা বিপদ। তা না হলে নিতান্ত আপদ।
যারা আমার ভাগ্নেকে চেনেন না, তাদেরকে বলছি আমার সবে ধন নীল মনি ভাগ্নে আমার বাসার সবচেয়ে সচল মানুষ। কথার খই তার মুখে ফুটবে দিন রাত। মাঝে মাঝে ভাবি, রাতে কি সে ঘুমায়? ঘুমেও বোধ হয় কথা বলে। ছুটির দিনে সকাল সকাল ঘূম থেকে তুলে দিয়ে তার দিনের যাত্রা শুরু করলো। রুমে হুটহাট করে ঢুকেই বলে উঠল, পাবলিক এতো ঘুমায় কেন? ...
১.
ঢাকার পূর্বাঞ্চলে বসবাস, বাঁধের বাইরে, বন্যার পানি তাই বাড়ির সীমানায়। ভাবতে ভালো লাগছে, প্রতিবারের মতো এবারও 'বন্যাকবলিত' হবার সুনামটা ধরে রাখতে পারবো। তবে যত যাই হোক, মিডিয়ার চোখে আমরা 'বন্যার্ত' বা 'বানভাসি' হবো না। দুর্জনদের প্রলাপ, এটা নাকি আর্থসামাজিক অবস্থানগত কারণ।
ঠোঁট উল্টাই। এত বুঝে কাজ নাই...
দেশে ফিরেই এখন আর শফিকে খুঁজি না।
শফির সাথে প্রথম পরিচয় যখন কলেজে পড়ি, ঢাকা কলেজের সেই উন্মাতাল দিনগুলিতে। প্রথম জীবনের দীর্ঘ স্বাধীনতা ভোগের সময়গুলিতে- তখনই পরিচয়, কলেজের হোস্টেলে। একই ব্যাচ, আমি-সে একই হলে থাকি। জীবনে তখন স্রোতের মত বন্ধু আসে যায়- স্মার্ট, ড্যাশিং, মেধাবী, জোশ, তাওড়া- সেই মুক্তির দিনগু...
১
কলেজে ভর্তি হব বলে অনেক ঘটা করে ঢাকা আসলাম। বড় ভাই ঢাবি'র রসায়নের ছাত্র (৯২ ব্যাচ) হওয়ায় তার কাছেই উঠলাম যথারীতি শহিদুল্লাহ হলের এক্সটেনশনের ১২ নং রুমে। আমার বড় ভাই্য়ের সাথে আমার সম্পর্ক ছিল বন্ধুরমত। বলা যায় সবকিছুই শেয়ার করতাম। কয়েকদিন পরে ভর্তি হলাম শুভেচ্ছা কোচিং সেন্টারের বকশিবাজার শাখায়। আমরা...
"একাত্তরের চেঙ্গিস খান"- জে.এ.কে
সৌজন্যে:
Media and the liberation War of Bangladesh
গনমাধ্যমে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ
বহুদিন পর ঠিক এই জায়গাটাতে দাঁড়িয়ে আমি ।
আপাতঃ ঝক্ঝকে, বিত্তের ঝিলিক দেয়া আমার এই ক্লান্ত, মলিন, বিষন্ন শহরের এই হলো জিরো পয়েন্ট।
আচ্ছা জিরো পয়েন্ট মানে কি? এখান থেকে সবকিছুশুরু না এখানে এসে শেষ?
এটা কি নো ম্যানস লেন্ড?
কিন্তু এই বৃষ্টি মুখর সন্ধ্যায় আমি তো বেশ মানুষ দেখছি...
৩১শে ডিসেম্বর রাতে ২০০৭ এর শুরুর আগে আমরা ভাইবোনেরা একটা ছেলেমানুষী খেলা খেলতে বসলাম। আইডিয়া খালাত ভাই পলাশের সদ্য বিবাহিত স্ত্রী তানিয়ার। ঠিক করা হল রাত ১১ টা থেকে ১২ টা আমরা কেউ কোন ইংরেজী শব্দ বলতে পারব না। কেউ বলে ফেললে প্রতিটা শব্দের জন্য ২ টাকা করে জরিমানা করা হবে। আম...