(সহজ-সরল ইন্টেলেকচুয়াল ফান। সহজভাবে নিলে খুশী হই।)
ছবিতে আমি কতগুলো স্কেচ করেছি। আমাদের ব্লগের বিভিন্ন লেখার চিত্রিত উপস্থাপনা। পুরোটাই আমার অবজারভেশন।
মানুষ লেখে কেন? কিভাবে লেখে? একজন লেখক মূলত কিছু ব্যপার উপস্থাপন বা প্রমান করতে চায় লেখায়। কিভাবে এই ব্যাপারগুলো উপস্থাপন করতে চায় সেটারই একটা দূর...
এইখানে অনেকেই প্রতিষ্ঠিত গল্পকার আছেন। কেউ কেউ আছেন আমার মতন, সদ্যই হাতেখড়ি যাদের, শিক্ষানবীশ।
আজ বসে বসে ভাবছিলাম, গল্প লেখার জন্যে কারো কোন সুনির্দিষ্ট ওয়ার্কফ্লো বা কার্যপদ্ধতি আছে কি?
না থাকার সম্ভাবনা বেশি। তবু যদি থেকে থাকে, তাহলে সেটা জানতে পারলে খুব ভাল হয়। হয়ত অনেকগুলো পদ্ধতি থেকে বেছে নিয়ে ন...
ছবির লিংক (পূর্ণ আকারে দেখুন)
(এটা সচলায়তনেই প্রথম প্রকাশিত হচ্ছে)
ভাষার সৃষ্টি অনেক আগে হলেও ভাষা লেখার পদ্ধতি এসেছে পরে। লিখন পদ্ধতির উদ্ভব হয় প্রথমে সুমের অঞ্চলে (আধুনিক ইরাক)। এর পাশাপাশি মিশরেও লেখালেখি শুরু হয়, আজ থেকে প্রায় হাজার পাঁচেক...
ক্যাপচা হচ্ছে ওয়েবে একটা প্রোগ্রামিং পদ্ধতি যাতে করে কে মানুষ আর কোনটা কম্পিউটার সেটা ধরা যায়। আপনি হয়ত দেখে থাকবেন - ওয়েব রেজিষ্ট্রেশন ফরমে রঙ্গীন ছবিতে ভাঙ্গাচোরা অক্ষর। এমনকি সচলায়তনে রেজিষ্ট্রেশনের সময় আপনাকে হয়ত গানিতিক সমস্যার আকারে একটি ক্যাপচার মুখোমুখী হতে হয়েছে। বিভিন্ন ...
(এটা মন্তব্য থেকে জন্ম নেয়া পোস্ট। কৌশিকের পোস্ট ও তাতে সন্ধ্যাবাতির মন্তব্যেরই মূলত: প্রতিক্রিয়া পোস্ট এটি।)
কৌশিকের মাধ্যমে সবাইকে জানাতে চাই যে সচলায়তনের উদ্যোক্তারা এখনও সবার লেখার জন্য সাইটটি উন্মুক্ত করেননি। তবে পড়তে পারবেন সবাই। ভালো লেখা দিয়ে যাতে সাইটটির মূল চারিত্র তৈরি হয় ও তা বজায় থাকে সেজন্য উদ্যোক্তারা খুব সাবধানী পদক্ষেপ নিচ্ছেন। সুতরাং তারা ধীরে ধীরে এগুচ্ছেন। এজন্য হয়তো মনে হচ্ছে রেস্ট্রিকটেড, তবে তা সাময়িক ব্যবস্
(এটা মন্তব্য থেকে জন্ম নেয়া পোস্ট। কৌশিকের পোস্ট ও তাতে সন্ধ্যাবাতির মন্তব্যেরই মূলত: প্রতিক্রিয়া পোস্ট এটি।)
কৌশিকের মাধ্যমে সবাইকে জানাতে চাই যে সচলায়তনের উদ্যোক্তারা এখনও সবার লেখার জন্য সাইটটি উন্মুক্ত করেননি। তবে পড়তে পারবেন সবাই। ভালো লেখা দিয়ে যাতে সাইটটির মূল চারিত্র তৈরি হয় ও তা বজায় থাকে সেজন্য উদ্যোক্তারা খুব সাবধানী পদক্ষেপ নিচ্ছেন। সুতরাং তারা ধীরে ধীরে এগুচ্ছেন। এজন্য হয়তো মনে হচ্ছে রেস্ট্রিকটেড, তবে তা সাময়িক ব্যবস্
অনেকেই বলে থাকেন চিটাগনিয়ানরা নাকি শব্দের শুরুতে 'ক' থাকেলে সেটাকে 'খ' উচ্চারণ করে থাকেন। এই যেমন, খেক খাবেন, না খোক খাবেন? একটা খান্ট আর খি ! হেলো, খে বলছেন যে? . . .ইত্যাদি। যদিও আমি তাদের সাথে একমত নই এবং তাদেরকে নিন্দুক বলেই বিবেচনা করি। কারণ কি? জানেনই তো, খাক খকনো খাকের মাংস খায় না। যাই হোক, আমার লেখাটা সে প্র...
না শব্দটা নানাবাড়ির নাড়ুর মত ফেলনা না মোটেও। বরং না-টা যে কতটা নাটা নাটের গুরু তা না-এর হাতে নাজেহাল না হওয়া পর্যন্ত নানা মানুষই ধরতে পারে না। তাই না-এর প্রতি নানান মানুষের নাক সিঁটকানোয় নাড়া খাবেন না। না-শুনেই আঁতকালেন অ্যাঁ, নাকি আ। তো এই ‘আ’ এর জায়গায় ‘না’ বললেই আপনার নাক কাটা যাবে নির্ঘাত। না মানলে, শুধু আস্তিকের আ বাদ দিয়ে বলুন আমি নাস্তিক, নাভিশ্বাস নেমে যাবে। আর ‘হ্যাঁ’ এর জায়গায় যদি ‘না’ বলেন তবে নাড়ি-ভুড়ি নামিয়ে দিতে পা
না শব্দটা নানাবাড়ির নাড়ুর মত ফেলনা না মোটেও। বরং না-টা যে কতটা নাটা নাটের গুরু তা না-এর হাতে নাজেহাল না হওয়া পর্যন্ত নানা মানুষই ধরতে পারে না। তাই না-এর প্রতি নানান মানুষের নাক সিঁটকানোয় নাড়া খাবেন না। না-শুনেই আঁতকালেন অ্যাঁ, নাকি আ। তো এই ‘আ’ এর জায়গায় ‘না’ বললেই আপনার নাক কাটা যাবে নির্ঘাত। না মানলে, শুধু আস্তিকের আ বাদ দিয়ে বলুন আমি নাস্তিক, নাভিশ্বাস নেমে যাবে। আর ‘হ্যাঁ’ এর জায়গায় যদি ‘না’ বলেন তবে নাড়ি-ভুড়ি নামিয়ে দিতে পা
সচলায়তন দেখতে কেমন লাগা উচিত সেটা ছবিতে দেখানো হয়েছে। এরকম যদি দেখতে না পান তাহলে বাম দিকের Bangla Problem? লিংকটায় ক্লিক করে ইন্সট্রাকশন ফলো করুন।