আজ যায়যায়দিনে আমার ই-মেইল ঠিকানা সহ "সাড়ে সাত হাজারের ভেলরি.."শিরোনামের লেখাটি ছাপা হয়েছে পলিটিক্স নামের সাপ্লিমেন্ট ম্যাগাজিনে।
আমি এই লেখা যায়যায়দিন-এ পাঠাই নি,এবং যায়যায়দিন-এর কাউকে এই লেখাটির কথা বলিওনি।
সুতরাং তার কিভাবে ছাপলো বুঝতে পারছি না।
আপনারা যেহেতু ঘোষনা দিয়েছেন যে আমাদের লেখা আপনাদের অন্য মিডিয়ায় ছাপতে পারবেন (রেজি:শর্ত মোতাবেক)তাই আমার বিনীত প্রশ্ন,লেখাটি কি আপনারা দিয়েছেন সেখানে?
যদিও এই লেখাটির বহুল প্রচার আমার কাম্য,কিন্তু না বলে আমার লেখাটি তারা ছাপিয়ে দিয়েছেন,এটি হজম করতে পারছি না।
আপনারা যদি না দিয়ে থাকেন,তাহলে আমি যায়যায়দিন সম্পাদকের সাথে আলাপ করে ব্যখা দাবী করব ,আর আপনারা যদি বাই এনি চান্স যায়যায়দিন
হুমায়ুন আজাদকে চেনেন তো জনগন?
কারো কারো গড়িয়ে পড়া ধর্মানুভূতিতে আঘাত দেয়ার অপরাধে যাকে টুকরো টুকরো করা হয়েছিল!
----------------------------------------
'ধর্মানুভতি কোনো নীরিহ ব্যাপার নয়,তা বেশ উগ্র;এবং এর শিকার অসৎ কপট দুর্নীতিপরায়ণ মানুষেরা নয়,এর শিকার সৎ ও জ্ঞানীরা;এর শিকার হচ্ছে জ্ঞান । জ্ঞানের সাথে ধর্মের বিরোধ চলছে কয়েক সহস্র বছর ধরে,উৎপীড়িত হতে হতে জয়ী হচ্ছে জ্ঞান,বদলে দিচ্ছে পৃথিবীকে;তবু আজো মিথ্যে পৌরানিক বিশ্বাসগুলো আধিপত্য করছে,পীড়ন করে চলছে জ্ঞানকে।
ধর্মানুভূতির আধিপত্যের জন্য কোন গুন বা যুক্তির দরকার পড়েনা,প্রথা ও পুরনো ভুল বই যোগায় তার শক্তি আর ওই শক্তিকে সে প্রয়োগ করতে পারে নিরংকুশভাবে '
***হুমায়ুন আজাদের