এক.
সি.আর.পি বলে একটি প্রতিষ্ঠান আছে সাভারে।এর খবর আমি প্রথম পাই দেশের বাইরে এক ডাক্তারের কাছে। পরিচিত এক পঙ্গু লোকের চিকিৎসার ব্যাপারে তার সাথে আলাপ করছিলাম,তিনি খুব অবাক হয়ে বললেন, তোমার দেশে সি.আর.পি থাকতে তুমি রোগীকে এখানে নিয়ে আসতে চাও কেন?
বিদেশী ডাক্তারের কাছে প্রথম শুনলেও পরে বেশ কয়েকবার এই প্রতিষ্ঠানটির কথা আমি জেনেছি।
মূলত:পক্ষাঘাতগ্রস্থ লোকদেরকে সেখানে খুবই যত্ন সহকারে চিকিতসা দেয়া হয়।চিকিতসা প্রায় সব সময়ই আন্তর্জাতিক মানের বলে শুনেছি ।
ভেলরি টেলর নামের এক ইংরেজ মহিলা ,যিনি নিজেই ফিজিও থেরাপিস্ট তিনি এই প্রতিষ্ঠানটি চালু করেছিলেন ১৯৭৯ সালে।
খুবই ছোট্ট আকারে এর শুরু।সেই থেকে ভেলরি প্রচন্ড পরিশ্রম করে প্রতিষ্ঠান
ৎৎ
আমি সেই অবহেলা
আমি সেই নতমুখ
নিরবে ফিরে যাওয়া
অভিমানভেজা চোখ,
... আমাকে গ্রহন করো ।
ৎৎ
আমার সাফল্য নিখিল জুড়ে আছে
ব্যর্থরাতের গ্লানির সাথে তুমি,
তোমার প্রিয়ছায়ার তলে
ক্লান্তিটুকু রাখি,
রাখি আমার বিষন্নতাগুলো
------------------------------------------------------------
কতো দীর্ঘদিন রুদ্র পড়িনা ।
'কিছুই সহজ নয়, কিছুই সহজ নেই আর!'
১৬ মে ।প্রথম প্রহর ।
বিলেতি ঘড়ি ।
মেয়ে পক্ষের আত্মীয় স্বজন বলে যে আলাদা কিছু নেই,সেটা কাজীকে বুঝানো যায় না।মুসলমান মুসলমান ভাই ভাই,সে হিসেবে চিপকের আব্বা যে আমার ভাই এই যুক্তিতেও কাজীর মন টললো না।তিনি আমাকে বললেন,সেক্ষেত্রে আপনি কষ্ট না করে আপনার ভাইকে খবর দিয়ে নিয়ে আসুন।আমি বললাম,চিপকের আব্বা একজন সাবেক এম.পি,এ মুহূর্তে ত্রানের টিন সংক্রান্ত একটু জটিলতায় আছেন,
তবে মেয়ের চাচা বিয়ের আসরে হাজির আছেন।কাজী কাগজকলম বের করে বললেন,তার নাম বলেন।কৌশিক তখন পাশের রুমে ছিলেন,তিনি বেরিয়ে কাজীর সামনে দিয়ে যাচ্ছিলেন,ইশারায় কৌশিককে দেখিয়ে দিলাম।আমি কৌশিক আহমেদ নামটি বলে দিলাম।
কিন্তু গোল বাধালেন,চিপকের এই চাচা নিজেই।তাকে যে চাচা হিসেবে মনোনয়ন দেয়া হয়েছে,সেটি তো আর জানেন না।চ
এক.
আমি যেমন কম্পুকানা ,জামাল ভাষ্কর তেমনি নুনকানা।তার জ্বিহবার টেস্ট বোর্ডে নিশ্চয়ই মারাত্মক কোন সমস্যা আছে,তার নুনের আন্দাজ জ্ঞান কম।বাসায় ঢুকে দেখলাম,মৌসুম অলরেডি বিয়ের আসন পেতে রেখেছেন,আর জামাল ভাষ্কর বিপুল উদ্যমে মাংস রান্না করে চলছেন।পোলাও রান্না নাকি অলরেডি শেষ।আগেই বলেছি,জামাল ভাষ্করের স্বাদজ্ঞান নিয়ে প্রশ্ন আছে,তাই সারিয়াকে দায়িত্ব দেয়া হলো রান্নার সর্বশেষ অবস্থা নিয়ে তদন্ত চালাতে।
সারিয়া একবাটি চাল নিয়ে আসলেন,সেগুল
৩য় কিস্তিতে লিখতে চেয়েছিলাম কিভাবে ফুল-শাড়ী-গয়না-বাসরঘর জোগাঢ় হলো।এলো অডিও আর ভিডিও ক্যামেরা।ম্যানেজ হলেন জামাল ভাষ্কর।
কিন্তু পাবলিক বিরক্ত হচ্ছেন দেখে এই পর্ব বাদ দিয়ে গেলাম।
বেলা: এটা কীভাবে সম্ভব? ফ্রিজের মধ্যে হাতি কিভাবে ঢুকাবো?
সরণ: ট্রাই করে দেখেন
বেলা: এটা কী খেলনা হাতি?
সরণ : না, খেলনা হাতি না
বেলা: তবে কি হাতি জবাই করে মাংসগুলো ঢুকাতে হবে?
সরণ: হলো না, টাইম শেষ।
বেলা: ওকে আপনি আনসার বলেন।
সরণ: খুব ইজি। ফ্রিজের দরজা খুলবেন, হাতিটা ঢুকিয়ে দিবেন, দরজাটা বন্ধ করে দিবেন।
বেলা: হি: হি: হি:। ফ্রিজের মধ্যে হাতি ঢুকবে নাকি?
সরণ: ওটা বিষয় না। এ প্রশ্নের ট্রিকস হলো - আপনি একটি বিষয়কে কতো সহজে ভাবতে পারেন।
বেলা: ধ্যুত, এটা ফালতু উত্তর।
সরণ: ওকে, নেক্সট প্রশ্নে যাবো?
বেলা: বলেন
সরণ: আচ্ছা, এবার বলেন তো একটা ফ্রিজের মধ্যে একটা জিরাফ কিভাবে ঢুকাবেন?
বেলা: ইজি।
সরণ: কিভাবে?
বেলা: আগের মত
মাইবাংলামিউজিক থেকে গান ডাউনলোড চলছে। আজকাল গানের অ্যালবাম কেনা লাগে না। রিলিজড হওয়ার কয়েকদিন পরেই অনলাইনে পাওয়া যায়। ইয়াহু ম্যাসেঞ্জারে লগইন করে বেলা অনেকক্ষণ বসে আছে। অনলাইনে কেউ নেই। বেলার ফ্রেন্ড সার্কেলে ইদানিং সমস্যা হয়ে গেছে। চৈতি আর সোনিয়া সিরিয়াস প্রেমে পড়ে গেছে। শুধু প্রেমে পড়া নয়, প্রেমে পড়ে হাবুডুবু খাচ্ছে। প্রেম-পড়ুনি শীলা এবার রোমেলের সাথে ফেভিকনের মতো লেগে আছে। সেদিন বেলাও সাথে ছিল, স্পট কলাবাগানের আল-বাইক। কোণার টেবিলে শীলা-বেলা আর সুমাইয়া বসেছিল। সিঁড়ি দিয়ে উঠতেই ডান পাশের টেবিলে একটি ছেলে একা একা চিকেন উইংয়ে কামড় দিচ্ছে। মোটামুটি পাঁচ-দশ মিনিটের মাঝে শীলা প্রেমে পড়ে গেলো। ভীষণ দু:সাহস, সরাসরি ঐ ছেলের টেবিলে। তারপর দু'জনে ক
সুইডেনের এক অখ্যাত ফুটবল খেলোয়াড় এক অদ্ভুত কিকে দর্শনীয় গোল করেছেন। সুইডেনবাসী এই গোলকেই বলছেন ফুটবলের সর্বশ্রেষ্ঠ গোল।
পায়ের অদ্ভুত কারুকাজে আন্দ্রে যে গোল করেছেন তা মনে হতেই পারে ফ্লুক। কিন্তু ভিডিওটি পুরো দেখলে বুঝবেন যে এটা তার অনেক চর্চার ফসল। এরকম করে আর কেউ গোল করতে পারবেন কিনা সন্দেহ। তবে এই গোলটি না দেখলে ফুটবলের এই যাদুকরের যাদু সম্পর্কে অজ্ঞ থেকে যাবেন আপনি।
দেখুন আর আমাকে ধন্যবাদ দিন।
এই যে ভিডিওটির
সুইডেনের এক অখ্যাত ফুটবল খেলোয়াড় এক অদ্ভুত কিকে দর্শনীয় গোল করেছেন। সুইডেনবাসী এই গোলকেই বলছেন ফুটবলের সর্বশ্রেষ্ঠ গোল।
পায়ের অদ্ভুত কারুকাজে আন্দ্রে যে গোল করেছেন তা মনে হতেই পারে ফ্লুক। কিন্তু ভিডিওটি পুরো দেখলে বুঝবেন যে এটা তার অনেক চর্চার ফসল। এরকম করে আর কেউ গোল করতে পারবেন কিনা সন্দেহ। তবে এই গোলটি না দেখলে ফুটবলের এই যাদুকরের যাদু সম্পর্কে অজ্ঞ থেকে যাবেন আপনি।
দেখুন আর আমাকে ধন্যবাদ দিন।
এই যে ভিডিওটির