নিলুফার বকতিয়ার দানবরাষ্ট্র পাকিস্তানের পর্যটন মন্ত্রী ।
২০০৫ এর কোন এক সময় ফ্রান্সে এক প্যরাসুট জাম্পে অংশ নিয়েছিলেন । উদ্দেশ্যটা মহৎ ছিলো । কিছুদিন আগে পাকিস্তানে ঘটে যাওয়া ভুমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য অর্থ সংগ্রহ ।
বেচারী নিলুফার এর আগে কোনদিন প্যারাসুট জাম্পে অনশ নেননি । তাই ভীষন এক্সাইটেড ছিলেন । এক্সাইটমেন্টের পনেরো কলা পুর্ন হলো, যখন সফল অবতরনের পর তিনি ফরাসী দেশীয় প্রশিক্ষককে আবেগে জড়িয়ে ধরলেন ।
পনেরোর পর ষোলো, গানিতিক নি
(উৎসর্গ: সহব্লগার শুভ আর আলভী।)
এক.
৩৩তম বি.এম.এ লং কোর্সের জন্য আমরা সবাই খুব উদগ্রীব ছিলাম।তখন ফরম ছিল না,সাদা কাগজে দরখাস্ত পাঠালেই ঝকঝকে ইন্টারভিউ কার্ড চলে আসতো নিজ ঠিকানায়। ১৯ বছরের এক কিশোরের কাছে জীবনে প্রথম ইন্টারভিউ কার্ড!কী উত্তেজনা,কী উত্তেজনা!!
আমরা অনেক খুজেঁ খুজেঁ বের করলাম আবিদ ভাইয়ের ঠিকানা।তিনি তখন সেকেন্ড লেফলেটেন্যান্ট।আমাদের
স্কুলের দুই ব্যাচ সিনিয়ার খুবই সাধারন স্টুডেন্ট।কিন্তু আর্মি অফিসার হিসেবে তার চাকচিক্য আমাদের মুগ্ধ করে অনুক্ষন।
দুইদিন পর আবিদ ভাই ফিরে যায় বগুড়া ক্যান্টনমেন্টে।আমাদের উতসাহও ক্রমশ মিইয়ে যায়,আমরা ব্যস্ত হয়ে যাই কতো না আয়োজনে।উতসাহ মিইয়ে যাওয়ার কথাটা আমরা পরষ্পরের কাছে স্বীকার ক
ব্লগে ইদানিং হুড়োহুড়ি,লড়ালড়ি,খোচাখুচি বেড়ে গেছে মনে হচ্ছে।
খুনসুটি মজাই লাগেযতোক্ষন হজম করতে পারি।
তবে সেই ফাকে কিছু ভালো লেখা মিসও হয়ে যায় মাঝে মাঝে।
তেমন কিছু কি মিস করে যাচ্ছেন কেউ? ''ব্লগ নিয়ে লেখা নয়,ব্লগে লেখা'' এই থিওরি মেনে চলে কিন্তু কিছু ব্লগার বেশ সুন্দর কিছু সিরিজ চালিয়ে যাচ্ছেন।
পড়ছি মুহম্মদ জুবায়েরের ধারাবাহিক উপন্যাস 'পৌরুষ'।প্রতিদিন নিয়মিত কিস্তি আসছে বলেই ধারাবাহিকতা রক্ষা করা যাচ্ছে।খুব হালকা চালে লেখা ঝরঝরে গদ্য।কাহিনী এখনও দানা বাধে নি,তবে টের পাচ্ছি লেখক গুছিয়ে আনছেন তার মূল গল্পের দিকে পাঠকের মনোযোগ।
অমিত আহমেদ এর ধারাবাহিক গল্প 'গন্দম' কিন্তু প্রতিদিনই উত্তেজনা ছড়িয়ে রাখছে।খুব দ্রুত গল্প বদলে যাচ্ছ
নিজেদের নীচতায়, নিজেদের হিংস্রতায় বিষন্ন বিমুঢ় নির্বাক হয়ে যাই সময় সময়, কখনও নির্মম আক্রোশ অনুভব করি।কখনও নৃশংস অমানবিক বর্বর আচরণ করতে ইচ্ছা করে।
গুয়ানতামো বেতে বন্দী নির্যাতন হচ্ছে এইসব বন্দী নির্যাতনের বিষয়ে পড়তে গিয়ে বন্দী অপরাধী ও রাষ্ট্র বিরোধীদের নির্যাতনের অতীত বর্তমান নিয়ে পড়েছিলাম মাঝে বেশ কয়েক দিন। আফ্রিকার আদিবাসীরা যুদ্ধবন্দীদের ধরে কেটে খেয়ে ফেলে- তবে এর পেছনেও একটা কুসংস্কার ভিত্তিক ব্যাখ্যা আছে-
মধ্যযুগে ইউরোপের বন্দী ও রাষ্ট্র দ্রোহীদের নির্যাতনের যান্ত্রিক কৌশল কিংবা সভ্যতায় অগ্রসর- অবধারিত ভাবে অসভ্য বর্বরতায় অগ্রসর চীনের অনুসৃত বন্দীদের নির্যাতন কৌশলের বর্ণনা পড়ে হতবাক, শিউরে উঠেছি।
আধুনিক যুগে বন্দী আর অপরাধীদের উ
নার্সের রুম থেকে বেরিয়ে রেস্টরুমে যাওয়ার করিডোরের বামপাশে যে বিশাল জর্জিয়ান জানালা তার খোপ খোপ কাঁচের ভেতর দিয়ে বাইরে তাকিয়ে আজাদ বুঝতে পারলো দিনটা হঠাত্ই বদলে গেছে। ঘর ছেড়ে বেরিয়ে আসার সময় যে গুমোট ভোর দেখেছিল সেই রূপ বদলে আকাশ এখন আলোয় ঝলমল করছে আর সেই উজ্জ্বলতার টানেই কিনা আজাদ আরেকটু এগিয়ে যায় জানালার দিকে আরো খুঁটিয়ে দেখতে চোখ রাখে বাইরে, বিল্ডিংটার ছায়া যেটুকু ঘাসে পড়েছে তার রং ঘনসবুজ অথচ ছায়ার পর লনের বাকী ঘাস সূর্যের ছটায় জন্ডিস হলুদ
নার্সের রুম থেকে বেরিয়ে রেস্টরুমে যাওয়ার করিডোরের বামপাশে যে বিশাল জর্জিয়ান জানালা তার খোপ খোপ কাঁচের ভেতর দিয়ে বাইরে তাকিয়ে আজাদ বুঝতে পারলো দিনটা হঠাত্ই বদলে গেছে। ঘর ছেড়ে বেরিয়ে আসার সময় যে গুমোট ভোর দেখেছিল সেই রূপ বদলে আকাশ এখন আলোয় ঝলমল করছে আর সেই উজ্জ্বলতার টানেই কিনা আজাদ আরেকটু এগিয়ে যায় জানালার দিকে আরো খুঁটিয়ে দেখতে চোখ রাখে বাইরে, বিল্ডিংটার ছায়া যেটুকু ঘাসে পড়েছে তার রং ঘনসবুজ অথচ ছায়ার পর লনের বাকী ঘাস সূর্যের ছটায় জন্ডিস হলুদ
আমার জন্য মিছে শোকার্ত হয়োনা
চতুর শৃগালের দল ;
মৃত্যুতে ও সম্পুর্ন আছি নিশ্চিত ।
সমুহ দুরত্বে গিয়ে শোকার্ত হও,
সেই সকল অতৃপ্তের জন্য মার্সিয়া গাও-
জীবনে যাদের অনেক অনুযোগ ছিলো ।
আত্না বিক্রী করেছে যারা, আর অহরহ
বদলিয়েছে জীবন ।
যেনো আসবাব, যেনো পোষাক, যেনো
দেয়ালের ছবি । বদলিয়েছে শত্রু-মিত্র
স্বপ্ন ও বেদনা সবি ।
লক্ষ্যে অস্থির বলে কেন্দ্র থেকে দুরীভুত,
স্বপ্নে সমর্পিত নয় বলে পতিত সন্দেহে
বিশ্বাসে স্থিত নয় ব
(নারীকে ক্ষমতাচ্যুত করেছে একক ঈশ্বরের প্রবক্তারা-২)
এই একটি বিষয়ে ধর্মে বিশ্বাসী ও অবিশ্বাসী পুরুষেরা একমত। মানুষের কখনও নারী-ঈশ্বর ছিল না। তাদের জোর দাবী ঈশ্বর সর্বদাই পুরুষ ছিলেন। অর্থাত্ সমাজে নারীর মর্যাদা এত উঁচুতে কখনও ছিল না যে মানুষ সৃষ্টিকর্তার কল্পনা করতে গিয়ে তাকে নারী ভাবতে পারে। অনেক প্রত্নতাত্ত্বিকরা দুনিয়ার গুহাচিত্র আর মূর্তির ধ্বংসাবশেষ ঘেঁটে শেষ কথা বলে দিয়েছেন যে এমন কোনো প্রত্নতাত্ত্বিক প্রমাণ তারা পাননি। পাওয়া নাই যে
সাদিক মোহাম্মদ আলম সম্ভবত: তার এক লেখায় পুরনো পোস্ট দিয়ে কার্নিভাল করার আহ্বান জানিয়েছিলেন। তাতে উদাহরণ হিসেবে আমার নাম ছিল, তাকে কৃতজ্ঞতা।
তা কার্নিভাল হোক, শো-কেসিং হোক, আর রেট্রোস্পেকটিভ-ই হোক, যখন নতুন কোনো লেখা লিখছি না তখন পুরনো লেখাগুলো নতুন করে বিশেষভাবে নতুন ব্লগারদের সামনে তুলে ধরার সুযোগ হারাই কেন।
সাদিক আলম এসব বলার অনেক আগেই একটা ই-বুক করার জন্য বেশ কিছু লেখা বাছাই করে রেখেছিলাম। তার একটা ভাগ টইটুম্বুর নামে পিডিএফ করে এখানে দিতে চাই, অফ লাইনে পড়ার সুবিধার জন্য। সেখানে মূল লেখাসহ মন্তব্যগুলোও সম্পাদনা করা হয়েছে। তবে যারা পিডিএফ ডাউনলোডের ঝামেলায় যেতে চান না, তারা যাতে অনলাইনে পড়তে চান তাদের জন্য লিংক ত
সাদিক মোহাম্মদ আলম সম্ভবত: তার এক লেখায় পুরনো পোস্ট দিয়ে কার্নিভাল করার আহ্বান জানিয়েছিলেন। তাতে উদাহরণ হিসেবে আমার নাম ছিল, তাকে কৃতজ্ঞতা।
তা কার্নিভাল হোক, শো-কেসিং হোক, আর রেট্রোস্পেকটিভ-ই হোক, যখন নতুন কোনো লেখা লিখছি না তখন পুরনো লেখাগুলো নতুন করে বিশেষভাবে নতুন ব্লগারদের সামনে তুলে ধরার সুযোগ হারাই কেন।
সাদিক আলম এসব বলার অনেক আগেই একটা ই-বুক করার জন্য বেশ কিছু লেখা বাছাই করে রেখেছিলাম। তার একটা ভাগ টইটুম্বুর নামে পিডিএফ করে এখানে দিতে চাই, অফ লাইনে পড়ার সুবিধার জন্য। সেখানে মূল লেখাসহ মন্তব্যগুলোও সম্পাদনা করা হয়েছে। তবে যারা পিডিএফ ডাউনলোডের ঝামেলায় যেতে চান না, তারা যাতে অনলাইনে পড়তে চান তাদের জন্য লিংক ত