নিজস্ব আগ্রহে গতকয়েকদিন থেকে পড়াশুনো করছি, গনহত্যা সংক্রান্ত জাতিসংঘ ঘোষনা, আন্তর্জাতিক প্রেক্ষাপট এইসব নিয়ে । অবশ্যই, অতি অবশ্যই বাংলাদেশ ৭১ কে মনে রেখে, আসলে সেই তাড়নাতেই ।
দেখছি , জাতিসংঘের সদস্য রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশ তার অংগীকার ও দায়বদ্ধতা ঘোষনা করেছে বেশ কিছূ মানবাধিকার সংক্রান্ত চুক্তিতে স্বাক্ষর করে । যেমনঃ
১।geneva convention
২।Convention of the prevention and
punishment of the crime of genocide
৩।convention against
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপর সামরিক খবরদারি সমালোচিত হওয়ার পর যেভাবে সুশীল সমাজের দ্বারা নির্ধারিত নিষ্কলুষ বৃদ্ধ শিশু উপদেষ্টারা "তোমার সঙ্গে আড়ি আমার যাওÓ মনোভাব দেখাচ্ছেন তাতে কাষ্ঠ হাসি হাসতে পারি, তবে কোbI ভাবেই আমোদিত হতে পারছি না। তাদের শিï বলছি কারণ তারা নিজেদের কর্মকান্ডের পরিণতি সম্পর্কে অজ্ঞ, সেটা ইচ্ছাকৃত সামরিক শক্তির আস্ফালন হতে পারে কিংবা তাদের নির্বুদ্ধিতার স্মারক হতে পারে। তবে তাদের এই কাদায় পড়া ভঙ্গি আর ন্যুজ্ব মেরুদন্ড দেখে আমি বিরক্ত।
আত্ম সম্মান বোধ নামক চেতনাটা তাদের নেই। এই চেতনার সাথে অবশ্য সুশীল সমাজ পরিচিত না। মতাধরদের পদলেহন করতে করতে তাদের জিহ্বা মসৃন। সেখানে বিবেচনাহীন উক্তি জমে থাকে, মানসিক বিকলাঙ্গদের মতো অবো
স্যরি আরিল,আমি সাধারনত: কড়া কথা বলি না।আর ব্লগ নিয়ে কথাবার্তা বলা ছেড়ে দিয়েছি ,সেটাও অনেকে স্বাক্ষী দেবেন।ব্লগ নিয়ে কোন কথা বলে লাভ হয় বলে আমার মনে হয় না,মাঝখান থেকে আমার কথাগুলো হয়ে যায় নিখাদ রম্য। সে মজা আমি কাউকে দিতে চাই না।তাই ব্লগের পাতাটি খুব একটা খুলেও দেখি না গত কয়দিন।
তবু আমি আজ আপনার কাছে লিখছি।
আপনাকে লিখছি কারন,গত কয়েকদিন আগে আপনি একটা লেখা প্রকাশ করেছেন। সেখানে আপনি খুব গুরুত্ব পূর্ণ কিছু ইস্যু তুলে ধরতে চেয়েছেন।
একটা সমাজের ঠিক কত অংশ মানুষ অপরাধী হলে , গোটা সমাজ অপরাধপ্রবন হয়ে উঠে?
সমাজবিজ্ঞান কিংবা সাইকোলজি নিয়ে যারা কাজ করেন, নিখাদ তথ্য তারা দিতে পারেন । আমি বানিজ্য অনুষদের মানুষ । স্রেফ ব্যক্তিগত আগ্রহ এই সব ভাবনার জন্ম দেয় ।
বিশ্বের শীর্ষদুর্নীতিবাজ রাষ্ট্র চিহ্নিত হতে যেহেতু বাংলাদেশের সকল নাগরিকের দুর্নীতিবাজ হতে হয়নি, তাই উপলব্দি হয়- একটা ক্ষুদ্র অপরাধী গোষ্ঠি ও যদি ক্রমশঃ শক্তিশালী হয়ে উঠে, তারা বুঝে ফেলে বিচারের মুখোমুখি তাদের হতে
খালেদা ও হাসিনাকে বাইরে রাখলেই দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি রাহুমুক্ত হবে এটা নিশ্চয়ই বর্তমান সরকারের মূলধারণা নয়। তাদের উদ্দেশ্য ভিন্ন ছিল। তবে তারা যে পথে এগুচ্ছিলেন তাতে তারা সফল হননি। যেমন তারা ব্যর্থ হয়েছেন ইউনুস উদ্যোগেও। প্রেসনোট প্রত্যাহার তাই শুভলক্ষণ। যদি না তারা নতুন ষড়যন্ত্রের দিকে মন দেন।
সেনাবাহিনীর মার্চ-পাস্টের বুদ্ধিতে আর পাকিস্তান ফর্মুলা অনুসরণ বাংলাদেশের ক্ষেত্রে কাজ করবে না এটা বুঝা উচিত। অন্য দেশের পদ্ধতি কপি করলে কিছু হয় না, এ কথা ফখরুদ্দিনেরই তো ভালো জানা থাকার কথা।
যারা নতুন পরিস্থিতিতে নতুন সমাধান দিতে পারে না, কপি করা ছাড়া, তারা কিসের উপদেষ্টা। বই দেখে, ধর্মগ্রন্থ দেখে উত্তর দিতে স্কুল-মাদ্রাসার ছেলে-মেয়ে
খালেদা ও হাসিনাকে বাইরে রাখলেই দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি রাহুমুক্ত হবে এটা নিশ্চয়ই বর্তমান সরকারের মূলধারণা নয়। তাদের উদ্দেশ্য ভিন্ন ছিল। তবে তারা যে পথে এগুচ্ছিলেন তাতে তারা সফল হননি। যেমন তারা ব্যর্থ হয়েছেন ইউনুস উদ্যোগেও। প্রেসনোট প্রত্যাহার তাই শুভলক্ষণ। যদি না তারা নতুন ষড়যন্ত্রের দিকে মন দেন।
সেনাবাহিনীর মার্চ-পাস্টের বুদ্ধিতে আর পাকিস্তান ফর্মুলা অনুসরণ বাংলাদেশের ক্ষেত্রে কাজ করবে না এটা বুঝা উচিত। অন্য দেশের পদ্ধতি কপি করলে কিছু হয় না, এ কথা ফখরুদ্দিনেরই তো ভালো জানা থাকার কথা।
যারা নতুন পরিস্থিতিতে নতুন সমাধান দিতে পারে না, কপি করা ছাড়া, তারা কিসের উপদেষ্টা। বই দেখে, ধর্মগ্রন্থ দেখে উত্তর দিতে স্কুল-মাদ্রাসার ছেলে-মেয়ে
ব্লগারদেরকে নারী বা পুরুষ হিসেবে চিহ্নিত করাটা যৌক্তিক নয়। আরিলের পোস্টে চোরের মন্তব্যের সাথে একমত।
নারী-পুরুষের সমানাধিকারের চেষ্টা ও নারীর প্রতি পুরুষের অবহেলা কমানোর বিশ্বব্যাপী উদ্যোগে এখন বেশ কিছু জটিলতা দেখা যাচ্ছে।
১. রাগইমন যেমন পরিষ্কার করেই বলেছে নারীত্ব লুকানোর বিষয় নয়। আমরা এটা স্বীকার করি, মানিও এটা অধিকারের পর্যায়ে পড়ে। কিন্তু পৌরুষ বলে যে বিষয়গুলো আমরা চিনি সেগুলোকে লুকাতেই বলা হয় বর্তমান বিশ্বে। এমন ধারণাই বিশ্বে চালু আছে যে পৌরুষত্বের প্রকাশটা অভব্য, অশ্লীল। বিষয়টা ভারসম নয়।
২. নারীত্ব বা পুরুষত্বের প্রকাশ হয়তো প্রাকৃতিক। সেটা গ্রহণযোগ্য সবার কাছে। কিন্তু নারীত্ব বা পুরুষত্ব ফলানোটা অভব্য। সমস্যা এই ফলানো
ব্লগারদেরকে নারী বা পুরুষ হিসেবে চিহ্নিত করাটা যৌক্তিক নয়। আরিলের পোস্টে চোরের মন্তব্যের সাথে একমত।
নারী-পুরুষের সমানাধিকারের চেষ্টা ও নারীর প্রতি পুরুষের অবহেলা কমানোর বিশ্বব্যাপী উদ্যোগে এখন বেশ কিছু জটিলতা দেখা যাচ্ছে।
১. রাগইমন যেমন পরিষ্কার করেই বলেছে নারীত্ব লুকানোর বিষয় নয়। আমরা এটা স্বীকার করি, মানিও এটা অধিকারের পর্যায়ে পড়ে। কিন্তু পৌরুষ বলে যে বিষয়গুলো আমরা চিনি সেগুলোকে লুকাতেই বলা হয় বর্তমান বিশ্বে। এমন ধারণাই বিশ্বে চালু আছে যে পৌরুষত্বের প্রকাশটা অভব্য, অশ্লীল। বিষয়টা ভারসম নয়।
২. নারীত্ব বা পুরুষত্বের প্রকাশ হয়তো প্রাকৃতিক। সেটা গ্রহণযোগ্য সবার কাছে। কিন্তু নারীত্ব বা পুরুষত্ব ফলানোটা অভব্য। সমস্যা এই ফলানো
আমাদের এল-শেপ স্কুল ভবনের বিভিন্ন রূম থেকে আগ্রহী চোখ ইতিউতি মারে আমার দিকে। বাতাস নেই একদম, খাঁ খাঁ রোদ। স্কুল মাঠের সবুজ ঘাসে রোদের ঝলকানি, মাঝে চিকমিক করে স্টার সিগ্রেটের রাংতা কাগজ। সময়টা তখন অন্যরকম। আমাকে ক্লাস থেকে বের করে দেয়া হয়েছে। যে চ্যাপ্টার থেকে প্রশ্ন করা হয়েছে ঐ চ্যাপ্টার তখনো পড়ানো হয়নি। আমি মিনমিনে গলায় বলি - 'স্যার, ওটা এখনো পড়ানো হয়নি'। স্যার গেলেন ক্ষেপে - 'পড়ানো হয়নি মানে? তুমি নিজে না পড়লে কে পড়াবে? কয়দিন পর কী ঘোড়ার ডিমে
বিজ্ঞ মানুষেরা বলেছেন জরুরী অবস্থা চলাকালে মানুষের মৌলিক অধিকার ক্ষুন্ন হবে, ২ বার সংশোধন করে যে জরুরী বিধিমালা প্রচলিত হলো বাংলাদেশে সেখানে ঘরোয়া রাজনীতি নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
তবে মৌলিক অধিকার বলতে আমার যে ধারণা বাংলাদেশের সংবিধানে সে ধারণার অস্তিত্ব নেই। জনকল্যানমুখী রাষ্ট্র ধারণার গলদ কিংবা অন্য কোনো দায় থাকতে পারে এর পেছনে- তবে বাংলাদেশের সংবিধানে মৌলিক অধিকার প্রসঙ্গে আমার চোখে যা পড়েছে সেখানে মানুষের
বাক স্বাধীনতা- সমাবেশ, রাজনৈতিক দলগঠন, নিজস্ব মতাদর্শে বিশ্বাস ও তা প্রচারের স্বাধীনতা আছে- এমন কি বাংলাদেশের সংবিধান বিদ্যুতকেও বাংলাদেশের নাগরিকদের মৌলিক অধিকার বলেছে- তবে সকল নাগরিককে উপার্জনক্ষম করে তোলার কোনো মৌলিক নির্দেশনা নেই সং