সামাজ্র্যবাদ নিপাত যাক বলে অনেক মিছিল করেছি। সাম্রাজ্যবাদের চেহারা দেখতে পাইনি। উত্তর উপনিবেশবাদ কথাটা মনে হয় একটু একটু বুঝতে পারতাম। শুধু অর্থ নয় বুদ্ধির জন্যও যে বাধ্য হয়ে আমরা বিদেশের ওপর নির্ভরশীল এও দেখেছি কর্মক্ষেত্রে গিয়ে। আমার চেয়ে অন্তত: পাঁচশ' গুণ বেশি বেতনের বিদেশী পরামর্শককেও মাসের পর মাস শেখাতে পড়াতে হয়েছে কেবল দেশের কার্যপদ্ধতি নয় পাওয়ার পয়েন্টে প্রেজেন্টেশন তৈরি করার উপায়ও। সাহায্য প্রকল্পের 70% চলে যায় এরকম ডিগ্রি পাশ বিদেশি পরাম
সামাজ্র্যবাদ নিপাত যাক বলে অনেক মিছিল করেছি। সাম্রাজ্যবাদের চেহারা দেখতে পাইনি। উত্তর উপনিবেশবাদ কথাটা মনে হয় একটু একটু বুঝতে পারতাম। শুধু অর্থ নয় বুদ্ধির জন্যও যে বাধ্য হয়ে আমরা বিদেশের ওপর নির্ভরশীল এও দেখেছি কর্মক্ষেত্রে গিয়ে। আমার চেয়ে অন্তত: পাঁচশ' গুণ বেশি বেতনের বিদেশী পরামর্শককেও মাসের পর মাস শেখাতে পড়াতে হয়েছে কেবল দেশের কার্যপদ্ধতি নয় পাওয়ার পয়েন্টে প্রেজেন্টেশন তৈরি করার উপায়ও। সাহায্য প্রকল্পের 70% চলে যায় এরকম ডিগ্রি পাশ বিদেশি পরাম
নবী ইজিকিয়েলের অস্বাভাবিক সব কাজকর্মের কথা আগের পর্বে বলা হয়েছে। যা থেকে নিউরোসাইন্সের গবেষকরা সিদ্ধানত্দে পৌঁছেছেন যে তিনি এপিলেপ্সিতে ভুগছিলেন। অন্যান্য নবীদের আচার-আচরণের বর্ণনা ও নিজের ঢোল-কীর্তন পড়ে অনুমান করা যায় যে আজকের পৃথিবীতে বাস করলে তাদেরকে আমরা মানসিক ব্যাধি হাসপাতালেই পাঠাতাম। এ বিষয়ে সাওনি পয়গম্বরের উদাহরণটা স্মরণ করিয়ে দিচ্ছি।
পয়গম্বরদের কালে তখনও এসব মানসিক রোগ আবিষ্কার হয়নি। কিন্তু রোগটা ছিলো। অনেক জাতি-গোষ্ঠীতেই এরকম আ
একটি মানুষ সিজোফ্রেনিয়ায় আক্রান্ত কি না তা নীচের লক্ষণগুলো দেখে বুঝা যায়। সবার মধ্যেই একসাথে সব ক'টি লক্ষণ থাকতেই হবে এমন কোনো কথা নেই। আক্রানত্দ হওয়ার মাত্রার উপর নির্ভর করবে কয়টি লক্ষণ বা লক্ষণের প্রবলতা।
লক্ষণ 1: হ্যালুসিনেশন: একে বলা যায় ভুল দেখা। এ অবস্থায় মানুষটি যা দেখছে বলে ভাবছে তা আসলে ঠিক নয়। "সর, সর, আমার চোখের সামনে থেকে সর"- এ কথা রাস্তার পাগলদের বলতে আমরা দেখি। এই বলে আজো ওঝারা জি্বন-ভূত তাড়ায়। এই কথা বলেই পয়গম্বররা শয়তান তা
আঠারো মাসের মধ্যে দেশে নির্বাচন সম্ভব নয়। প্রধান নির্বাচন কমিশনার ড. শামসুল হুদা নিজেই এটা জানিয়েছেন। কারণ তিনি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন করতে যেসব প্রকল্প হাতে নিয়েছেন তা বাস্তবায়ন করতে ঐ সময় তার লাগবে। তাহলে কি জনপ্রতিনিধি নন এমন একটি শাসক গোষ্ঠীর নির্দেশে এই 18 মাস বাংলাদেশ চলবে? সুষ্ঠু গণতান্ত্রিক দেশই যেখানে আমাদের প্রত্যাশা সেখানে এই সংবাদ নিশ্চয়ই বিভ্রান্তিকর। কে দেবে জবাব?
জরম্নরি অবস্থা চলছে দেশে। সাংবিধানিক রীতি মেনেই ঘোষিত হয়েছে জর
আঠারো মাসের মধ্যে দেশে নির্বাচন সম্ভব নয়। প্রধান নির্বাচন কমিশনার ড. শামসুল হুদা নিজেই এটা জানিয়েছেন। কারণ তিনি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন করতে যেসব প্রকল্প হাতে নিয়েছেন তা বাস্তবায়ন করতে ঐ সময় তার লাগবে। তাহলে কি জনপ্রতিনিধি নন এমন একটি শাসক গোষ্ঠীর নির্দেশে এই 18 মাস বাংলাদেশ চলবে? সুষ্ঠু গণতান্ত্রিক দেশই যেখানে আমাদের প্রত্যাশা সেখানে এই সংবাদ নিশ্চয়ই বিভ্রান্তিকর। কে দেবে জবাব?
জরম্নরি অবস্থা চলছে দেশে। সাংবিধানিক রীতি মেনেই ঘোষিত হয়েছে জর
পমি রহমান চৌরাসিয়াকে কয়েকদিন যাবৎ বড় গুঁতাইতেছিলো। চৌরাসিয়া ভোগান্তি পান করিয়া তিষ্ঠাইতে পারিতেছিলেন না। পমি রহমান সকাল বিকাল দুই বেলা আসিয়া, "কী হলো, উল্মারের কেসটার কোন গতি করতে পারলেন?" বলিয়া এমন হইচই জুড়িয়া দিতো যে গাব্রিয়েল মগাদিশু চৌরাসিয়ার মেজাজ বিষাইয়া উঠিয়াছে।
আজ সকালে নাস্তা খাইয়া সবে মাত্র টেলিভিশন ছাড়িয়া হিন্দি নাচগান দেখা শুরু করিয়াছেন, এমন সময় পমি রহমান আসিয়া হাজির।
"কী হলো, উল্মারের কেসটার কোন গতি করতে পারলেন?" পমি রহমান তোতার মতো গড়গড় করিয়া জিজ্ঞাসিলো।
চৌরাসিয়া ভোগান্তির গেলাসে চুমুক দিয়া কহিলেন, "হুঁ!"
পমি রহমান লাফাইয়া উঠিলো, "কে কে কে?"
চৌরাসিয়া কহিলেন, "পাকিস্তান ক্রিকেট দল!"
পমি রহ
বিকৃত ঐশী গ্রন্থ তাওরাত বা ওলড টেস্টামেন্ট হিসাবে পরিচিত মুসার বানী সংকলিত হয়েছিলো তার মৃতু্যর হাজার বছর পরে।
সেখানে একটা তথ্য আছে- মুসাকে কিংবা মুসার আত্মাকে তৈরি করার পর ইশ্বর বিশ্ব তৈরিতে আগ্রহী হলেন। তার আত্মা বয়েসে মহাবিশ্বের চেয়ে বড়। তার উপর ইশ্বরের অনুগ্রহ এবং তার সাম্ভাব্য পূর্বপুরুষদের নিয়ে বিশাল মাপের সংকলনটা যেহেতু হাজার বছর পরে করা হয়েছে তাই সেখানে আসল কথাবার্তা নেই। এটা বিকৃত হয়েছে সেজন্যই। সেই একই কারণে নিউ টেস্টামেন্ট গ্রহন যোগ্য না। ওটা আবার কতিপয় ইশা সাহাবাদের রচিত জীবনিগ্রন্থ।
এ কারণেই কোরান মহান। এটা অবিকৃত অবস্থায় পাওয়া গেছে। সমস্যা অনেকগুলো আছে। সুমেরীয় আর ব্যাবীলনীয় সভ্যতার গালগপ্পের সাথে এই সব গ্রন্থের বর্ণনার মি
( মানুষের পয়গম্বর হয়ে ওঠা ধারাবাহিকের অংশ নয় এই লেখা। পয়গম্বরের সংখ্যা নিয়ে অপ বাক একটি পোস্ট দিয়েছেন। তার প্রতিক্রিয়া এটি। )
অপ বাকের মূল প্রশ্ন পয়গম্বরের সংখ্যাটি কোথা থেকে এলো? সেই সাথে অপ বাক এই ব্লগ সাইটে আলোচিত সংশ্লিষ্ট বিষয়গুলোতেও আলো ফেলেছেন। অপ বাকের লেখা দীর্ঘ হলেও তার প্রশ্নগুলো বুঝতে কোনো অসুবিধা হয় না। যদিও তিনি দক্ষ সাতারুর মত এক বিষয় থেকে অন্য বিষয়ে যাওয়া-আসা করেন, তবু বিভিন্ন ফুল দিয়ে গাঁথা তার মালাটি খুবই শিল্প শিল্প হয়।
মানুষের বিশ্বাস অচেতন প্রক্রিয়া। সেখানে যুক্তিবাদিতা নেই, অনেক সময় কোনো লিখিত ভিত্তি নেই। উৎসের নির্দেশ না করে যেকোনো বক্তব্য দেওয়াটা যখন কোনো ভাবেই সমর্থনযোগ্য আচরণ না তখন আমার ভেতরে একটাই প্রশ্ন জাগলো- এই যে আমাদের নশ্বর, ববর্র মানুষের জন্য যুগে যুগে প্রতিটা জাতিকে পথপ্রদর্শক পাঠানো হলো- কিংবা কোরানের একটা আয়াতে বলা আছে- সবার জন্য সকল জাতির জন্য পথপ্রদর্শক পাঠানো হয় নি- তাদের সম্মিলিত সংখ্যা 1 লাখ 24 হাজার কিংবা মতান্তরে 2 লাখ 24 হাজার- এই সংখ্যাটা কিভাবে আসলো? এর ভিত্তি আসলে কোথায়?
অনেক জায়গায় বলা আছে আমরা অসংখ্য নবী রসুল পাঠিয়েছি এবং অচেতন মানুষ সব সময়ই তাদের মিথ্যাবাদী বলেছে, অবিশ্বাস করেছে- অস্বীকার করেছে- সেই নবীদের তালিকায় ইব্রাহি