[রং=#666666] এ বছর, 2007 সালে উদযাপিত হচ্ছে বৃটেনে দাসপ্রথা বিলুপ্তির 200 বছর। মিডলসেক্স বিশ্বিবদ্যালয়ের আফ্রিকান স্টাডিজ বিভাগের এর ড: হাকিম আদি 'রসাথে এ সংক্রান্ত একটি আলাপচারিতা প্রকাশিত হয়েছে 'এমনেষ্টি ইন্টারন্যাশনাল' এর মাসিক ম্যাগাজিনে । এমনেষ্টি'র অনুমতিক্রমেই আলাপচারীতার বাংলা অনুবাদ করা হয়েছে ।
[/রং]
[রং=#666666] এ বছর 2007 সালে উদযাপিত হচ্ছে বৃটেনে দাসপ্রথা বিলুপ্তির 200 বছর। মিডলসেক্স বিশ্বিবদ্যালয়ের আফ্রিকান স্টাডিজ বিভাগের এর ড: হাকিম আদি 'রসাথে এ সংক্রান্ত একটি আলাপচারিতা প্রকাশিত হয়েছে 'এমনেষ্টি ইন্টারন্যাশনাল' এর মাসিক ম্যাগাজিনে । এমনেষ্টি'র অনুমতিক্রমেই আলাপচারীতার বাংলা অনুবাদ করা হয়েছে ।
[/রং]
আগের পর্ব আছে এখানে
সত্য গল্প
1.আমার এক বুদ্দু বন্ধুকে আমরা ডাকতাম 'অভাগা।'তো সেই অভাগা একবার সিলেট থেকে ঢাকা শহর দেখার জন্য এলো। আমরা যারা ঢাকায় ছিলাম তাদের হলো ত্রাহি ত্রাহি অবস্থা। অভাগা হাইকোর্ট দেখে,মতিঝিলের বক ভাস্কর্য দেখে,লালবাগ কেল্লা দেখে,দোতলা বাস চড়তে চায়,শিশু পার্কের দোলনা চড়তে চায়...আমরা হাসি মুখে (এবং মনে মনে বিরক্ত হয়ে) তাকে সঙ্গে নিয়ে ঘুরি।
তো সপ্তাহখানেক পরে অভাগার লিস্টে বাকি থাকলো ,এফ.ডি.সি দেখা আর চিড়িয়াখানা দেখা। আমি তখন ভোরের কাগজে প্রেষনে এফ.ডি.সি বিট করছি। সিদ্ধান্ত হলো এফ.ডি.সি তে একচক্কর ঘুরিয়ে ,বিটিভিতে একজনের সাথে আমার একটু কাজ সেরে তাকে নিয়ে চিড়িয়াখানায় যাবো।
সেই মতে অভাগা আমার সঙ্গে এফ.ডি.সি ঘুরে এলো।না না
আম্মা বাসায় নেই বেশ কিছুদিন ধরে।সুতরাং আমাদের বাসায় এই মার্চ মাসে পুরোপুরি স্বাধীনতা ঘোষনা করা হয়েছে। আমরা সকাল 8টায় বেরিয়ে পড়ছি এবং প্রায় মাঝরাতে বাসায় ফিরছি।
আমাদের পিচ্ছি দুই গৃহকর্মী ,রোকসানা আর হালিমাও সেই স্বাধীনতার পুরো ব্যবহার করছে। তারা নিয়মমতো সকাল 9টায় টিভি অন করছে এবং তাদের খাওয়া দাওয়া সহ যাবতীয় কাজ টিভি দেখতে দেখতেই করে যাচ্ছে। ছাদে মেলে দেয়া কাপড় গত 3/4 দিন ধরেই ছাদে আছে,আমার গোল্ডফিশগুলো খাদ্যাভাবে রোজা রাখছে,টবের গাছ গুলো প
সুইডিশ শার্লট্যা গত পরশু থাইল্যান্ড এসেছিলেন বিজনেস পারপাসে। অ্যাপয়েন্টমেন্ট আজ সকাল দশটায়। আজ সকাল সাতটায় ফোন করে জানালো - স্যরি আই ক্যান নট কাম!
গলার স্বর খুব বিমর্ষ শোনালো।
- কেন? আর য়ূ্য ওকে?
- মাই ক্যাট ইস গন...
- মানে?
- 'আমার বিড়ালটি পাওয়া যাচ্ছে না'। মনে হলো শার্লট্যা কান্না করছে।
- বিড়াল! কোথায় হারিয়েছে?
- সুইডেনে, আমার বন্ধুর বাসায় রেখে এসেছিলাম। গত রাতে ফোন পেলাম - দ্য ক্যাট ইজ লস্ট! আমাকে সুইডেন যেতে হবে বিড়াল খুঁজতে...
ছুটছি ক'দিন ধরে ।
নগর থেকে নগরে ।
আমার আরন্যক ডেরা থেকে প্রায় 400 মাইল ছুটে যেতে হয়েছিল লন্ডনের উপকণ্ঠে । পেশা বদলের হাতছানি, রুটিরুজির ধান্দা । ইন্টারভিউ, এই সেই হাবিজাবি... যততো সব ভাল্লাগেনা যন্ত্রনা !
কুটুম্বসকল এড়িয়ে চলি সযতনে, কিন্তু বন্ধুদের পারিনা । এবার তাও করতে হলো । সময়সংকট, বৈরী আবহাওয়া । আমি যেদিকেই যাই সেদিকেই তুষার ঝরতে থাকে!
তারপর আরো প্রায় 500 মাইল ছুটে স্কটিশ রাজধানী এডিনবরা ।
23-25 মার্চ [b] এমন
একটা বিরাট অঘটন ঘটে গেছে। বাংলাদেশ কেমনে কেমনে যেন ক্রিকেটের বিশ্বকাপ জয় করে ফেলেছে। এখন পুরা জাতির গেছে মাথা আউলাইয়া।
তো ,এই মাথা আউলানো অবস্থায় সামহোয়্যার কর্তর্ৃপক্ষ আমাকে বললেন বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের দলনেতা মি:হাবিবুল বাশারের একটি তাৎক্ষনিক প্রতিক্রিয়া জনিত সাক্ষাৎকার নিতে। আসলে কর্তৃপক্ষ একজন ভালো ক্রীড়া সাংবাদিক পাঠাতে চেয়েছিলেন কিন্তু সবাই তখন ফুর্তি ফার্তা করতে ব্যস্ত। (শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত এদের অধিকাংশকেই সাকুরাতে পাওয়া গেছে।তবে অ
অনেকদিন পর গতকাল রাতে ব্লগে একটু উঁকি দিয়েছিলাম। মাসকাওয়াথের একটি পোস্ট পড়ে মন্তব্যও করলাম। ওর আকাঙ্খার শহর উপন্যাসটি পড়ার জন্য আহবান জানিয়ে ছিল পোস্টটি। আমি মন্তব্যে লিখলাম, হাতে আপাতত: সময় নেই। তাই পড়তে পারছি না। ইত্যাদি..ইত্যাদি।
আজ সকালে ঘুম থেকে উঠে যখন কম্পিউটারে কাজ করতে যাবো তখন চোখ একেবারে হাতারুটি। দেখি আমার রিসেন্ট ডকুমেন্টস-এর লিস্টে শুধু একটি ডকুমেন্ট। পিডিএফ। আকাঙ্খার শহরের পিডিএফ। আমার গতকালকের কাজের ফাইলগুলো সেখানে থাকার কথা। কিচ্ছু নাই।
তার মানে আমার কম্পিউটার হ্যাকড। মাসকাওয়াথ এসব কাজকর্ম জানার কথা না। নিশ্চয়ই কাজটা ধুসরের।
অন্যদের সাবধান করছি।
(এ বর্ণনার একটুও মিথ্যা বা কল্পনা নেই। কেউ আবার মনে করবে
অনেকদিন পর গতকাল রাতে ব্লগে একটু উঁকি দিয়েছিলাম। মাসকাওয়াথের একটি পোস্ট পড়ে মন্তব্যও করলাম। ওর আকাঙ্খার শহর উপন্যাসটি পড়ার জন্য আহবান জানিয়ে ছিল পোস্টটি। আমি মন্তব্যে লিখলাম, হাতে আপাতত: সময় নেই। তাই পড়তে পারছি না। ইত্যাদি..ইত্যাদি।
আজ সকালে ঘুম থেকে উঠে যখন কম্পিউটারে কাজ করতে যাবো তখন চোখ একেবারে হাতারুটি। দেখি আমার রিসেন্ট ডকুমেন্টস-এর লিস্টে শুধু একটি ডকুমেন্ট। পিডিএফ। আকাঙ্খার শহরের পিডিএফ। আমার গতকালকের কাজের ফাইলগুলো সেখানে থাকার কথা। কিচ্ছু নাই।
তার মানে আমার কম্পিউটার হ্যাকড। মাসকাওয়াথ এসব কাজকর্ম জানার কথা না। নিশ্চয়ই কাজটা ধুসরের।
অন্যদের সাবধান করছি।
(এ বর্ণনার একটুও মিথ্যা বা কল্পনা নেই। কেউ আবার মনে করবে
আমার তখন না ঢাকা না সিলেট অবস্থা! আরিফ ভাই, নিজের ভাই, রনি ভাই এমনতর ভাই এবং সঙ্গিয় গৌরী, চেরী, রাজুরা প্রায় প্রতিদিন টানছেন মহানগরের দিকে। সেখানে নাকী আছে আমার জন্য অবারিত প্রান্তর। আমার সকল প্রতিভা(!) বিকষণে সেই নগরীই হবে প্রকৃষ্ট স্থান!
এদিকে প্রাণের শহরে আছেন জননী আমার, আছেন শিশুমনের পিতা। আছে আমার প্রান্তিক। আছে সবুজ ঘনবন, জাফলং টাঙ্গুয়া...। আছে অর্ণা নামের এক মানবী!!! সাথে সাথে আমারই মত বিষয় বুদ্ধিহীন একদঙ্গল বালক বালিকা!!!
ঘ