ব্লগ

আমাকে ইমেইল করুন।(আমার ভোরের কাগজ বেলা-২)

আরিফ জেবতিক এর ছবি
লিখেছেন আরিফ জেবতিক (তারিখ: মঙ্গল, ২০/০৩/২০০৭ - ৬:২২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


উৎসর্গ: এই লেখাটি অ্যালনকে।অ্যালন হঠাৎ করে আমার ই-মেইল এড্রেস জানতে চাওয়ায় এই গল্পটি মনে পড়ল।
--------------------------------------------
রাসেল ও'নীল এর গল্প গত পর্বে করেছিলাম,নিশ্চয়ই আপনাদের মনে আছে।
এবার তার আরেকটা ছোট্ট গল্প বলি।

তখন কম্পিউটার জিনিষটা মধ্যবিত্তের সঙ্গে পরিচিত হচ্ছে মাত্র। সবার বাসায় বাসায় কম্পিউটার নেই,তবে ভোরের কাগজের চার তলায় কয়েকটি পিসি লাগানো হয়েছে।সঞ্জীব দা (দলছুট গায়ক) আর ফারুক ভাই (গোলাম ফা


স্যালুট!!

নজমুল আলবাব এর ছবি
লিখেছেন নজমুল আলবাব (তারিখ: মঙ্গল, ২০/০৩/২০০৭ - ৫:১৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


আছে তাতে বানিজ্যভাবনা প্রবলতর। বানিজ্যেই যেহেতু লক্ষীর বসবাস সর্বদাই...

তবুও শরিরে কেমন শিরশিরে অনুভূতি হয়...
লোমগুলো সজারুর কাটার মত সোজা হয়ে যায়...

-------------------------------------
বলছিলাম বাংলালিংক'র লাস্ট বিজ্ঞাপনটার কথা। যুদ্ধের রাতে ভাই হারানোর কী মর্মস্পর্শি কথামালা... হায় স্বাধীনতা

স্যালুট ফারুকী, স্যালুট বাংলালিংক, দুই শিশু আর অতি অবশ্যই সাবিরি আলম।


আপনি কিভাবে পত্রিকায় লিখবেন-১

আরিফ জেবতিক এর ছবি
লিখেছেন আরিফ জেবতিক (তারিখ: মঙ্গল, ২০/০৩/২০০৭ - ৪:০০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সামহোয়্যার এর কিছু কিছু ব্লগারের লেখা দেখে মনে মনে খুব লজ্জা পাই। এক সময় এর চেয়ে কতো বাজে লিখে যে আমরা পত্রিকার পৃষ্ঠার পর পৃষ্ঠা নষ্ট করেছি তার হদিস নেই।

শুধু মাত্র এই সাইটে লেখালেখি করে প্রতিভার কী নিদারুন অপচয় যে কিছু ব্লগার করছেন,তা হয়তো অনেকেরই জানা নেই । এদের মাঝে কেউ কেউ আছেন অনর্্তমুখি লেখক,নিজের আনন্দের জন্য লিখে থাকেন আবার কেউ হয়তো এখানে বাংলা লিখে নিজেকে ঝালাই করছেন কিন্তু উপযুক্ত সুযোগের অভাবে আরো বড়ো পরিসরে যেতে পারছেন না।

আমার আজকের লেখা এই দ্বিতীয় দলটিকে নিয়ে। যারা বাংলা পত্রিকায় লিখতে চান,অথচ নিয়ম কানুন জানেন না ,তাদের জন্য এই কয়েক কিস্তির লেখা। আসুন শুরু করা যাক:

1. পত্রিকায় কারা লিখেন :
সাংবাদিক


সেগুন বাগিচায় রাগ ইমনের সাথে কাউয়া দেখিতেছি...

আরিফ জেবতিক এর ছবি
লিখেছেন আরিফ জেবতিক (তারিখ: সোম, ১৯/০৩/২০০৭ - ৮:০৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


আমার পাশে বসেছে কামরুল আহবাব (ইনি নজমুল আলবাব সাহেবের বড়ো ভাই।) আর তার মিসেস। বেচারা নাটক দেখে আরাম পাচ্ছে না। উসখুশ করছে।উহু,নাটকের দোষ নয়।দোষটা তার।

আমি আর আমার বউ বসেছি 50 টাকা দামের গ্যালারিতে।কিন্তু কামরুল কেটেছে 2টি 200 টাকা দামের টিকেট। অথচ,হলে ঢুকে আমাকে পিছনের দিকে দেখে পিছনে চলে এসেছে। এখন পাকা ব্যবসায়ী কামরুল চিন্তা করে দেখেছে,তার পাক্কা লস 300 টাকা।মিনমিন করে বলল,'শালারে কইলাম 50টাকা দামের টিকেট দে,শালায় কয় টিকেট নাই।এখন তো দেখি


ওতটা পুতুপুতু নাই আমার যে পথের কান্নায় বুক ভাসাবঃ স্বপনের জন্য

নজমুল আলবাব এর ছবি
লিখেছেন নজমুল আলবাব (তারিখ: সোম, ১৯/০৩/২০০৭ - ৬:৪৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


আমার অনুভূতি অতটা পুতুপুতু নয়। যতটা হলে পথের কান্নায় বুক ভাসানো যায়। বেশ শক্ত ঘোচের মানুষ আমি থেতলে যাওয়া মানুষের সামনে বসে তারই স্বজনকে প্রশ্ন করতে পারি, মাথায় যখন গুলি লাগে তখন উনার হাতে একটা পিস্তল ছিল, সেটার মালিক কে জানেন? ক্রসফায়ারে মরা মোশারফের মাকে বলি, আছে আপনার ছেলে হাসপাতালে... আচ্ছা ওর কোন ছবি আছে আপনার কাছে। ত্রস্ত হাতে মোশারফের বোন পাসপোর্ট সাইজের ছবিটা বের করে দিলে আমি খুব দ্রুত চলে আসতে পারি। যদিও আসার আগে বলে আসি, তাড়াতড়ি হাস


স্বপন মাহালির মৃতু্য আমাদেরকে যে ইঙিত দিচ্ছে...

আরিফ জেবতিক এর ছবি
লিখেছেন আরিফ জেবতিক (তারিখ: সোম, ১৯/০৩/২০০৭ - ৫:১৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আজকাল মৃতু্য সংবাদ খুব একটা স্পর্শ করে না আমাকে। টিভির খবর খুললে মৃতু্য,সংবাদপত্রের পাতা খুললে মৃতু্য,মোবাইল ফোনের এস.এম.এস এ মৃতু্য...এতো মৃতু্য সংবাদ দেখতে দেখতে,জানতে জানতে একে যাপিত জীবনের অংশ হিসেবেই মেনে নিয়েছি ।

তবু স্বপন মাহালির মৃতু্য সংবাদ জেনে আমার মন খারাপ হচ্ছে খুব।

স্বপন কোন মহামানব ছিল না। বক্তৃতায় বিবৃতিতে,সভা কিংবা শোভাযাত্রায় তার উজ্জল উপস্থিতি ছিল না। সে ছিল শুধুই স্বপন,আমাদের প্রান্তিক চত্বরের এক ছোট্ট চায়ের দোকানের মালিক।
তবু সেই স্বপন কিভাবে যেন,আমাদের মনের অজান্তেই,এই ছোট্ট শহরের অজস্্র সংস্কৃতি কর্মীর বড়ো আপন হয়ে গিয়েছিলে।

একটা সময় ছিল এই শহরের। আমাদের নাটক,আমাদের গান আমাদের সাহিত্য তখন সবগুলো জেলা শ


ফ্লপ ফোর্থ অ্যাম্পায়ার

আনোয়ার সাদাত শিমুল এর ছবি
লিখেছেন আনোয়ার সাদাত শিমুল (তারিখ: রবি, ১৮/০৩/২০০৭ - ৩:০৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


রাসেল ভাই ঝলমলে অবস্থায় বান্ধবীরে লইয়া সিনেমা দেখে, মাশরাফি সকালে আয়নার সামনে গিয়ে চমকে উঠে কিংবা রাজীব ভাই অটোগ্রাফ দিতে গিয়ে চোখ কচলায়। পেসার হান্ট প্রোগ্রামের বিজ্ঞাপন। এর বাইরে অনেকদিন বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের খেলা টিভি স্ক্রীনে দেখার সুযোগ হয়নি। গতকাল প্রায় দু'বছর পর টিভি পর্দায় বাংলাদেশ দলের খেলা দেখলাম ইন্ডিয়ান দূরদর্শন ন্যাশনালের সৌজন্যে।

বাংলাদেশ জিতবেই - অমনটা খুব জোর করে বলতে পারছিলাম না। কিন্তু মনের ভেতর থেকে টের পাচ্ছিলাম ভালো


। । মুক্তিযুদ্ধ কি অনৈসলামিক ছিলো?-- আরো কিছু প্রসংগ । ।

হাসান মোরশেদ এর ছবি
লিখেছেন হাসান মোরশেদ (তারিখ: শনি, ১৭/০৩/২০০৭ - ৭:২৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


বিধিবদ্ধ সতকর্ীকরন ::
'মুক্তিযুদ্ধ' প্রসংগটি যাদের কাছে খুব পুরনো মনে হয়, এ বিষয়ে কথা বলা 'সময় নষ্ট' মনে হয়, সেই সকল মহাত্ননদের কাছে সবিনয় অনুরোধ, দয়া করে এই পোষ্ট এবং আমার সকল পোষ্ট এড়িয়ে যান ।

আমার হাতে অফুরন্ত মুল্যহীন সময়, তাই 'সময় নষ্ট' করতে আমার ভীষন ভালো লাগে ।

----------------------------------------------
[লিংক] আগের পোষ্ট [/লিংক] এ জনাব আশরাফ রহমান এর মন্তব্য টা ইমেজ করলাম । এ প্রেক্ষি


গত তিন দিন

অপ বাক এর ছবি
লিখেছেন অপ বাক (তারিখ: বিষ্যুদ, ১৫/০৩/২০০৭ - ৭:০০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

প্রথম আলো শীর্ষ পর্যায়ের রাজনৈতিক এবং রাজনীতি সংশ্লিষ্ট আমলা ও কর্মচারীদের দুর্নীতির কথা প্রকাশ করছে আন্তরিকতা নিয়ে। তত্ত্বাবধায়ক সরকার আসার পর থেকেই তাদের এই প্রচেষ্টা ছিলো লণীয়। সুশাসন প্রতিষ্ঠায় সংবাদ পত্রের ভুমিকা নিয়ে তাদের অনেক বক্তব্য ছিলো তবে এমন তদন্ত রিপোর্টিংয়ের কোনো সুযোগ সম্ভবত ছিলো না জোট সরকার আমলে।

আমার আশা তারা যেসব দুর্নীতির কথা প্রকাশ করছে সেসব দুর্নীতিকে প্রমাণ করতে পারে এমন সব নথি তাদের কাছে আছে। ব্যক্তিগত অসুয়া চরিতার্থ করার জন্য সংবাদপত্রের ব্যবহার নিয়ে উদ্ভুত প্রশ্নের সদুত্তর দেওয়ার জন্যই এটা প্রয়োজন।
ইস্কান্দার সাহেবের এবং মীর নাছিরের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগের প্রতিবাদ করেছেন শামীম ইস্কান্দার।যথারীতি যেমন হ


ভুরুঙ্গামারির হরিশ চন্দ্র :আপনাকে হাজার প্রণাম।

আরিফ জেবতিক এর ছবি
লিখেছেন আরিফ জেবতিক (তারিখ: বিষ্যুদ, ১৫/০৩/২০০৭ - ৩:৫৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

প্রিয় হরিশ চন্দ্র ,
আজ আমি কোন শোকগাথাঁ লিখব না ।
আপনার মৃতু্য এই দেশের বিচারে এতোই তুচ্ছ যে ,নেহায়েৎ সার সংকটের কথা বলে সরকারকে বিব্রত করতে না পারলে,দৈনিকের শেষ পাতার চার হাজার টাকা ইঞ্চির দামী স্পেসে আপনার প্রয়ানের কথা ছাপা হতো না কখনো।

আপনার বড়ো মান অপমানের ভয় ছিল। তার চেয়েও বড়ো ছিল পেটের দায়। মাঠের সোনালি ধানের ঝিলিকের প্রতি আপনার ছিল আশৈশব ভালোবাসা। আর সেই লোভে পড়ে আপনি এক বস্তা সার বেশি দিতে গিয়েছিলেন ক্ষেতে।

প্রিয় হরিশচন্দ্র,
বন্ধুকে না বলে নেয়া সেই সারই আপনার জন্য কাল হলো। আপনি সেই সারের দামটিও পরিশোধ করেছিলেন বটে।
তবু ,আপনার বন্ধু যোগেনেরও সেই সারের যে বড্ড প্রয়োজন ছিল। তার জমিও তো আপনারই মতো,মাঠের বুকে নুয়ে পড়