অনেক কথাই বলা যায়, অনেক কথাই বলা হয় । অনেক ভূমিকা, অনেক উপসংহার ।
বাদ দেই সব । সরাসরি জানতে চাই দু একটা উত্তর, যদি ও অতীত অভিজ্ঞতা বলে-লোক জন সরাসরি প্রশ্ন এড়িয়ে গিয়ে ফেনা তুলতে বেশী পছন্দ করে ।
তবু আবারো 'টু দ্যা পয়েন্ট ' ।
অবশ্যই টার্গেট অডিয়েন্স ত্রিভুজ, আস্তমেয়ে, আশরাফ রহমান সহ এই ব্লগের সকল ধমর্ীয় রাজনীতির বাহকগন ।
জানতে চাইছি::
[b]
1। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে কি তৎকালীন কোনো ইসলামিক দল দলীয় ভাবে অংশগ
আমি এই ব্লগের সবার কাছে বিশেষ করে সাংবাদিক বন্ধুদের কাছে একটি সাহায্য চাচ্ছি।
গত বছর (সম্ভবত: ডিসেম্বরের দিকে) একজন বাংলাদেশি ,গুয়েন্তানামা বে কারাগার থেকে মুক্তি পেয়ে বাংলাদেশে আসেন।
তার সাথে যোগাযোগের কোন ঠিকানা/ফোন নাম্বার কি কেউ দিতে পারবেন ?
এটলিস্ট তার নাম,কবে এসেছেন বা এসংক্রান্ত কোন খবরের তারিখ ইত্যাদি....।
কৃতঞ্জ থাকব।
একটি বিচ্ছিন্ন ঘঠনা
1999 সালের কথা।
ভোরের কাগজের এক কাজে চট্টগ্রাম গেছি। সেখানে গিয়ে দেখা হয়েছে ছোটবেলার বন্ধু সুমন এর সাথে। দীর্ঘদিন পরে দেখা,আবেগ আর বাধ মানতে চায় না।দুজনে সারাদিন একসাথে গলাগলি করে ঘুরি। আমি আমার কাজ করে যাই,কিন্তু সুমন আমার সাথে সাথে থাকে।
তো ,এক সন্ধ্যায় চট্টগ্রামের এক বুদ্ধিজীবির বাসায় গেছি।সারাদিন ঘুরতে ঘুরতে ক্লান্ত।ক্ষিধাও লেগেছে বেশ। তো সেই বুদ্ধিজীবির কন্যা চমৎকার ম্যাকারনি রেধেছেন। গন্ধে আশপাশ ম
এক.
ব্যাপারটা প্যাচ খেয়ে গেল গোড়াতেই।
কন্যার বড়বোনের অনেকগুলো বন্ধু আবার আমারও সহপাঠি। তারা কান ভারি করল শুরুতেই।'এই ছেলে একসময় বিরাট ক্যাডার ছিল রে।'কেউ বলল,'এই ছেলে হইলো এখন ভোরের কাগজের সাংবাদিক,নিজেই খাইতে পায় না,বউ পালব কেমনে?'।আরেকদল আবার বাড়িয়ে বলল,'এ হইলো নাটক ফাটক করা লোক। এদের বিশ্বাস নাই।'
মন্তব্যগুলো যারা করলেন,তারা সকলেই আবার নারী। সুতরাং যা জানেন,তার থেকে বেশি মেশালেন কল্পনার রং। ব্যস,মামলা কোর্টে উঠার আগেই রায় ঘোষিত হলো,'এই ছেলে বাতিল।'
এদিকে মিডিলম্যান ছিলেন যে ভদ্রলোক,তার জুতার শুকতলি ক্ষয়ে ছেড়া মোজা দেখা যেতে লাগলো। তালতলা আর আম্বরখানায় ঘুরে ঘুরে যে টাকা রিঙ্াভাড়া দিলেন তা দিয়ে গোটা দশেক রিঙ্াই কিন
বর্তমানে সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে চলছে বাংলাদেশ। দেশের আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে, এমন ধারনা মানুষের, তবে সেনাবাহিনী রাস্তায় নামলে মানুষ আইনানুগ হয়ে উঠে এটার কারণ কোনো অবস্থাতেই সেনাবাহিনীর ন্যায়নিষ্ঠতা নয় বরং মূলতঃ আতঙ্ক। দেশের অতীত ইতিহাস ঘেঁটে দেখা যায় 58 থেকে 71, 75 থেকে 90 এবং বর্তমানের 2007 এর ভেতরে বাংলাদেশে যারা জন্ম নিয়েছে এবং যারা মৃতু্যবরণ করেছে তাদের সবার জীবনেই ছাপ রেখে গেছে জলপাই রং।
সেনাবাহিনী স্বভাবে নেকড়ে,যুথবদ্ধ শৃঙ্খলাপরায়ন ঘাতক। শুধুমাত্র 71এর যুদ্ধাকালীন সময়ে ছাড়া অন্য কোনো সময়ই সেনাবাহিনীকে সাধারণ নাগরিক তাদের অন্তর্ভূক্ত ভাবতে পারে নি। সেনাবাহিনী দেশের নাগরিকবিচ্ছিন্ণ একটা সম্প্রদায় যাদের নিয়মতান্ত্রিক ক
দর্জি বলেছিল রাজশাহী সিল্কের কাপড় দিবে। প্রথমে হাতে নিয়ে খানিকটা খটকা লেগেছিল। তবুও পতাকাটা যখন দু'হাতে জড়িয়ে ধরে ঘ্রাণ নিলো, তখন দেলুমিয়ার মনটা অন্যরকম হয়ে যায়। আজ সকালে ছাদের উপর পতাকাটা উড়িয়ে অনেকক্ষণ মুগ্ধ মনে তাকিয়ে ছিল সে। মনে পড়ে শৈশব-কৈশোর। দেখেই মনটা ভরে যায় - সবুজ জমিনে চাঁদ তারার ঝিলিক। আহ! পতাকাটা যদি সারা বছর এভাবে ওড়ানো যেতো! তবুও চার বছরে সুযোগটা একবারই আসে। মাস দুয়েক পতাকা ওড়ে। মনের ভেতর রোশনাই জাগে তখন, গুণগুণ করে সারাদিন - পাকস
সে অর্থে আমার কখনোই নাগরিক হয়ে উঠা হয়নি ।
বছর পনেরো আগে কলেজ শেষ করে বন্ধুরা কেউ কেউ হলো নাগরিক, তারা বিশ্ববিদ্যালয়ে গেলো । ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার হবে, কেউ রাজনীতি করবে, কেউ নাটক করবে, কেউ কবিতা লিখবে । যা কিছু হতে হবে, যা কিছু করতে হবে তার জন্য নাগরিক হতেই হয় ।
আমার হয় নি নাগরিক হওয়া । আঁকড়ে থেকেছি ছোট্ট প্রি য় শহর । হ্যাঁ শুনেছি বিশাল সব অট্টালিকা গড়ে আমাদের ছোট্ট মেয়েটাকে ও নাকি বেশ নগর নটীর চেহারা দেয়া হয়েছে আজকাল । সেকালে কি
এক.
1500 বছর আগের কথা বলছি।
রুক্ষ আফগানিস্তানের সুউচ্চ পাহাড়ে তিল তিল করে গড়ে তোলা হলো নিরেট পাথরের বৌদ্ধ মুর্তি। 175 ফিট উচু একটি ,আরেকটি 120 ফিট। পাহাড়ের নিচ থেকে দেখলে মনে হতো মহাপুরুষ গৌতম বুদ্ধ আকাশ আর মাটিকে একসাথে ছুয়ে দাড়িয়ে আছেন।
তারপর বহু কাল গত হয়েছে। আফগানের অন্ধকার গিরিপথ পেরিয়ে তৈমুর লং,নাদির শাহ এসে বারংবার লুন্ঠন করে নিয়ে গেছেন ভারত ভুমি।এসেছে মাৎস্যনায় যুগ,পাল বংশ থেকে মোগল রাজবংশ।
রুক্ষ র্ববর আফগানে ইসল
এভাবেই এগিয়ে যেতে হয় সামনে। যত জঞ্জাল আছে সাফ সুতরো করে দিতে হবে। মহামান্যরা তাই বলে দিয়েছেন। জনগনও চায় পরিচ্ছন্ন স্বদেশ।
তবে তাই হোক... চার'শ থেকে চার হাজার যে কোন দুরত্বেরই হোক... সকল জঞ্জাল আমরা ঝেড়ে ফেলবই! সুকান্ত বেটাতো বলেই গেছে, পৃথিবীর জঞ্জাল সরিয়ে একে বাসযোগ্য করে গড়ে তুলতে হবে।
এই ভাঙ্গা মন্দিরে আমারও কিছু স্মৃতি আছে,
শৈশবের সময়ে সে দিয়েছিল কিছু মমতা...
এলোমেলো বোকা আমি
ভেবেছিলাম এমনি এমনি পেয়ে গেছি বেশ ক'টা ভোর।
ভুলেই ছিলাম ভীষণ দামী
এই জীবনের প্রতি প্রহর।
সে দাম দেবার একেক রকম নিয়ম-রীতি!
রাত পেরিয়ে নতুন ভোরে রঙ-বেরঙের সেসব স্মৃতি
কাঠঠোকরা পাখির মতো
অবিরত যায় ঠুকে যায় বুকের ক্ষত।
যেমন করে মেঘ ঢেকে দেয় সোনালী রোদ -
তেমনি ভাবেই কষ্ট দিয়ে করছি আমি গভীর সুখের দাম পরিশোধ।