স্মৃতিতে,শিয়রে নীল জল । গভর্াধারে জড়াজড়ি করেছিলাম দুই সহোদর । সে বোধ করি রাজপুত্তুর ছিলো । এসেছিলো , ভাল্লাগেনি, চলে গেলো ।
মানুষে র মতোই বড়বেশী বোকা ছিলাম , বোকা বলেই বিস্ময় ছিলো, বিস্ময় ছিলো বলেই থেকে যাওয়া হলো ।
হায়! সেই বিস্ময় আজো ফুরোলোনা আমার ।
নি:শ্বাস পুরনো হয় আরেকটু, দেয়ালে কালো বেড়ালের থাবা আরো এক , আরো এক দাগ জমে বল্কলে ।
কড়িকাঠে স্মৃতি জমে । সেমেটিকের মিথের ন্যায় ঘ্রানময় বিগত শোক,ক্ষোভ, অভিমান । কারো কারো দেয়া
কাশি সারিতেছিলো না। দিনরাত খকর খকর করিতেছিলাম।
কাশির জন্য আশেপাশের দূষিত বায়ুকে দায়ী করিতে মন চাহে, তবে ডাক্তার বন্ধুরা দোষ চাপাইতে চায় আমার নিরীহ ফুসফুসের স্কন্ধে।
জনৈক ডাক্তার বন্ধু দীর্ঘ নয় বছর যাবৎ আমার চিকিৎসা করিয়াছে, তাহার চিকিৎসার পদ্ধতিতে আমার আগাগোড়াই আপত্তি জারি ছিলো, কিন্তু তাহার স্বভাবটি বড়ই স্বৈর, রোগীর প্রতিবাদ কানে নিতে চাহে না, তাহার অ্যালোপ্যাথি ওষুধ খ ...
এক.
তখন ভোরের কাগজের একটি জনপ্রিয় ম্যাগাজিন 'অবসর'।প্রতি শনিবারে বের হয় ম্যাগাজিনটি। সেখানে একটা বিভাগের নাম 'মুখোমুখি'। এই বিভাগে বিভিন্ন সেলিব্রিটিদের মজাদার সাক্ষাতকার নেয়া হয়।
তো একদিন আমরা সিদ্ধান্ত নিলাম,' উন্মাদ ' এর ' উন্মাদক', আহসান হাবীব ভাইয়ের একটি সাক্ষাতকার নেব। হাবীব ভাই খুবই মজাদার একজন মানুষ,তার মাথা গিজগিজ করে আইডিয়ায়।যে কোন বিষয়ে চটজলদি মন্তব্য করে সবাইকে গড়াগড়ি খাওয়াতে ওস্তাদ।
এরকম একজন মানুষের মজাদার সাক্ষাতকার নেব নাতো কার সাক্ষাতকার নেব!
টেলিফোনে এপয়েন্টমেন্ট নেয়া হলো। দুইদিন পর ধানমন্ডির
'উন্মাদ' অফিসে সাক্ষাতকার নেয়া হবে। এপয়েন্টমেন্ট নিল রাসেল ও'নীল,আমাদের এক ফিচকে কলিগ।
সেই মতো আমি আর রাসেলের
[রং=33399]গুলশানে নতুন একটা দোকান
কী যেন নাম - ঐ যে
বুড়ো দাদুর ছবি, লাল সাইনবোর্ড -
রাইট, মনে পড়েছে -
কেএফসি।
ঝলমলে মানুষগুলো ওখানে
ফ্রাইড চিকেনের সাথে স্ট্র-তে
চুমুক দিয়ে কী যেন খায় -
ধ্যুত, বিয়ার না-
ওটা পেপসি।[/রং]
পর্ব-1
----------------------------------------------
পর্ব-2
------------------------------------------------
পর্ব-3
-------------------------------------------------
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে স্নাতকোত্তর একজন ,শিক্ষাগত যোগ্যতা গোপন করে আদমজী জুট মিলে কাজ নিলো বদলী শ্রমিক হিসেবে ।
শ্রমিকদের সাথে কাজ, আড্ডা,শ্রমিক কলোনীতেই তার বাস । আর উদ্দেশ্য তার অধিকারবোধ জাগিয়ে তোলে শ্রমিকদের দিনবদলের চেতনায় সংগঠিত করা ।
না কোন মহৎ উপন্যাসের চরিত্র নয় ।
এ আমাদেরই একজন । একজন তাজুল ।
কমরেড তাজুল ইসলাম ।
শ্রমিকনেতা কমরেড তাজুলকে 1984 সালের মার্চের এই দিনে পিটিয়ে হত্যা করেছিলো সরকারের
1ম পর্ব
----------------------------------------
2য় পর্ব
-----------------------------------------
রাত প্রায় সাড়ে 12টা। স্বপন নামের একজন ফটোগ্রাফার বেরিয়ে এল গলির ভেতর থেকে। জানাল ভেতরে একটি বিশেষ বাড়ি ঘিরে জমায়েত হচ্ছে র্যাব। দিলাম ভো-দৌড়। আমাদের আশেপাশে থাকা র
ডাগদর সাব ভোটে জিতিয়াই প্রথমে ইঁটের ভাঁটির মালিক সমিতির পান্ডাদের তলব করিলেন।
তাহারা প্রথমে ফরমান পাইয়া ভড়কাইয়াছিলো, বিশেষ করিয়া ডাগদরসাবের ক্ষুদ্রসূচিকার ডর তাহাদের সকলের অন্তরেই ছিলো। নিতম্বের কন্দরে একটি সুঁই ভরিয়া সপ্তাহান্তে উহার দামের উপর সুদ আদায়ে ডাগদরসাবের জুড়ি ছিলো না। প্রাথমিক পর্যায়ে কলাটামূলটাকচুটা দিয়া তাহার সুদ শোধ করা সম্ভবপর হইলেও কালক্রমে তাহা ফুলিয়া ফাঁপিয়া এমন আকার ধারণ করে যে বাটীর চাল পর্যন্ত উড়াইয়া লইয়া যায়।
কিন্তু ডাগদর তাহাদের হোগায় ইঞ্জেকশন দিবার কোন উৎসাহ না দেখাইয়া স্মিত হাসিয়া কহিলেন, "ইষ্টক লাগিবে প্রচুর।"
ব্যবসায়ের গন্ধ পাইয়া ভাঁটির মালিকগণ নাচিতে নাচিতে বাটী ফিরিলো।
এরপর দেশ জুড়িয়া ইঁটে