প্রাইমারি স্কুলে একটা বিষয় ছিল ছবি আঁকার। বাংলা স্যার মাঝে মাঝে কিছু একটা আঁকতে বলতেন। আমরা আলতো হাতে তা আঁকতাম।ক্লাস বলতে এই পর্যন্ত। কিন্তু পরীক্ষার সময় ছবি আঁকার আলাদা পরীক্ষা ঠিকই হতো। পরীক্ষার দিনে ক্লাসের সবাই রঙ, রঙ পেন্সিল, তুলি, স্কেল কত কি নিয়ে আসতো। ...আমার সে সব নেওয়া হতো না। বড় আপা কচি সীমপাতা তুলে দিত বেশ কটা, সাথে বাবার লাল কালির কলম। আর আমার লেখার কলমটাতো থাকতই। এ জন্য আমার আঁকা ছবি সব সময়ই তিন রঙের হতো। কচি সীমপাতা সবুজ, লাল আর
(ভুমিকা:এটি খুবই সহজ ভাষায় এবং সহজবোধ্য উদাহরন দিয়ে লেখা একটি ধারাবাহিক প্রবন্ধ।মুলত শিশুরা যাতে বুঝতে পারে এজন্যই এই প্রয়াস। কেউ একে 'ছোটদের রাষ্ট্রবিজ্ঞান শিক্ষা' বললে আপত্তি করব না। বড়োরা ,(যারা অলরেডি আমার থেকে বেশী জানেন)এই প্রবন্ধ পড়ে কিছুই শিখতে পারবেন না,বরং বিরক্ত হবেন। সুতরাং তারা না পড়লেই ভালো করবেন।)
: আব্বু,রাষ্ট্রীয় ধর্ম কি থাকতে পারে ? 'জাতীয় পাখি,জাতীয় পশু" যখন আছে ?
: রাষ্ট্রীয় ধর্ম একটি হাস্যকর আইডিয়া। এটি এরশাদ সাহেবের একটি সস্তা জনপ্রিয়তা পাওয়ার অপচেষ্টা।ধর্ম মানুষের জন্য এসেছে। রাষ্ট্র কোন মানুষ নয়,ধর্ম পালন রাষ্ট্রের জন্য জরুরি কোন বিষয় নয়। রাষ্ট্র নিজে পুজা করবে না,ন
বিশাল কাহিনী ।
বসে আছি অফিসের জানালার পাশে । আকাশ পরিস্কার । কথাবাতর্া নেই । হুটহাট শুরু হয়ে গেলো বরফ পড়া!!!
হ্যাঁ, এক্ষুনি, এই মাত্র...
এ বছরের এই প্রথম ।
ড্রয়ারে একটা ডিজিক্যাম থাকে ।
তুলে ফেললাম চট করে ।
কোন সালের ঘটনা তা বলতে পারছি না। তবে সবটা পড়লে আপনারা নিজেরাই মনে করতে পারবেন সাল ও সময়। তখন রাত আটটা বাজে মাত্র। এ সময় ঢাকার রাস্তা জনশূন্য হওয়ার কথা না। সুতরাং সুন সান খালি রাস্তা দেখে আমিঅবাক। মাঝে কয়েক মাস দেশে ছিলাম না। এর মাঝে এত কিছু বদলে গেলো দেশের। আমার প্রশ্নের তোপে পড়ে বন্ধু জানালো টিভি নাটক দেখার জন্য সবাই রাস্তা-ঘাট থেকে হাওয়া হয়ে গেছে। ওর কথা শুনে ধীরে ধীরে রহস্য খোলাসা হলো।
কেউ কোথাও নেই নামে বিটিভিতে হুমায়ুন আহমেদের লেখা একটি নাটক প্রচারিত হচ্ছে। তার আজ শেষ পর্ব। সেই নাটকের চরিত্র বাকের ভাই'র ফাঁিস হওয়ার কথা নাটকে। সেটি দেখার জন্য লোকজন রাস্তাঘাট থেকে সটকে পড়েছে। এর মধ্যে নাকি রাস্তায় রাস্তায় দেশজুড়ে দর্শকরা বাকের ভাই'
কোন সালের ঘটনা তা বলতে পারছি না। তবে সবটা পড়লে আপনারা নিজেরাই মনে করতে পারবেন সাল ও সময়। তখন রাত আটটা বাজে মাত্র। এ সময় ঢাকার রাস্তা জনশূন্য হওয়ার কথা না। সুতরাং সুন সান খালি রাস্তা দেখে আমিঅবাক। মাঝে কয়েক মাস দেশে ছিলাম না। এর মাঝে এত কিছু বদলে গেলো দেশের। আমার প্রশ্নের তোপে পড়ে বন্ধু জানালো টিভি নাটক দেখার জন্য সবাই রাস্তা-ঘাট থেকে হাওয়া হয়ে গেছে। ওর কথা শুনে ধীরে ধীরে রহস্য খোলাসা হলো।
কেউ কোথাও নেই নামে বিটিভিতে হুমায়ুন আহমেদের লেখা একটি নাটক প্রচারিত হচ্ছে। তার আজ শেষ পর্ব। সেই নাটকের চরিত্র বাকের ভাই'র ফাঁিস হওয়ার কথা নাটকে। সেটি দেখার জন্য লোকজন রাস্তাঘাট থেকে সটকে পড়েছে। এর মধ্যে নাকি রাস্তায় রাস্তায় দেশজুড়ে দর্শকরা বাকের ভাই'
আমি এবং সাকিনা ।
সাকিনা এবং আমি ।
আমরা চারজন গিয়েছিলাম বনভোজনে । পুরোটা বন ভোজন করেছিলাম বারবিকিউ স্টাইলে ।
পরিনামে হু হু শুন্যতা । না বন, না ভোজন, না সাকিনা, না আমি ।
কোত্থাও কেউ নেই । ছিলো ও না কোনো কালে ।
সেই শোকে কেঁদে উঠে বঙ্গের বাতাস ।
আর গুনে গুনে তিনবার মহাজাগতিক ঘরানায় আওয়াজ তোলে এক মিথিক্যাল মুরগী--
'কুরুককু,কুরুককু, কুককু....'
[
এই লেখার সাথে কোনো ব্যক্তি বা ঘটনার (অ) মিলন ঘটে গেলে তার দ
ব্যাপারটা কি হল ঠিক বুঝতে পারছি না।
আমার এখনো শুধু আই পি র ভিত্তিতে ব্যাপারটা বিশ্বাস হচ্ছে না। ব্লগের কাউকে নিয়ে পোস্ট দেয়া আমার স্বভাব না, তবু 'মিথিলা'র ব্যাপারটায় আমি ইনভলভড বলে এই পোস্টটা দিচ্ছি।
রুবেল বা মিথিলা - কারো পোস্টই আমি তেমন একটা পড়িনি আগে। রুবেলের পোস্টে ওর এক বন্ধুর অসুস্থতার কথা পড়ে শুভ কামনা করেছিলাম। এরপরে মিথিলার নিউ ইয়র্ক থেকে করা পোস্টগুলো চোখে পড়ে। একটা ছোট অসুস্থ মেয়ের জন্য কষ্ট হয়। কিন্তু এ পর্যন্তই। ব্লগের বাইরে খুব কম ব্লগারের সাথেই আমার যোগাযোগ। তাই এ নিয়ে খুব ভাবিনি তখন। তাছাড়াও সে সময় আমি থিসিস লেখার কাজে খুব ব্যস্ত ছিলাম।
ইয়াজউদ্দিন সাহেব প্রধান উপদেষ্টার পদ থেকে পদত্যাগ করেছেন, সংবাদমাধ্যমে যেভাবে ঘটনাটা উপস্থাপিত হয়েছে তাতে সশস্ত্রবাহীনির ভুমিকা এতে প্রধান এমন একটা ধারনাও প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। ইয়াউদ্দিন যেভাবে নিজের ব্যার্থতা স্ব ীকার করেছেন গনমাধ্যমে তাতে তার অথর্ব চরিত্রটাই প্রকাশিত হয়েছে। এমনটা স্পষ্ট হয়েছে যে ব্যাপক দলীয় করনের যে অভিযোগে মহাজোট আন্দোলন করছিলো সেটা সঠিক একটা আন্দোলন ছিলো।
বাংলাদেশের আভ্যন্তরীন বিষয়ে বৈদেশিক হস্তক্ষেপ কুটনৈতিক শিষ্ঠাচারের লঙ্ঘন হলেও এমন বিভিন্ন দাতাদেশের কুটনৈতিকরা নিয়ম করেই আমাদের কিভাবে দেশ চালাতে হবে এ জ্ঞান দিয়ে যান, আমাদের মেরুদন্ডহীন ইতর সাংবাদিকেরা আবার তাদের সামনে দাঁড়িয়ে তাদের বিশেষজ্ঞ পরামর্শ সবাইকে জানানোর দায়িত
মফস্বলে এ সময়টায় খুব শীত পড়ে। আসার সময় বৌ যত্ন করে জ্যাকেট, শাল, সুয়েটার গুছিয়ে দিয়েছিল। সাথে দিয়েছিল তুশকা কাশির সিরাপ। দু'তিন দিনের ব্যাপার - তবুও সতর্কতা, যদি ঠান্ডা লেগে যায়! শেষ মুহূর্তে বড় মেয়ে যত্ন করে গলায় মাফলার জড়িয়ে বলেছিল - একদম অবহেলা করবে না!
দুই.
অবহেলা করার সময়টুকুও নেই। ভীষণ তাড়াহুড়া। অনেকগুলো মিটিং করতে হচ্ছে। টেবিল মিটিং, পথসভা, সমাবেশ, মহাসমাবেশ - পত্রিকার ভাষায় জনসংযোগ। মফস্বলে মিটিংয়ের চেয়ে কাজ বেশী, কোলাকুলি বেশী।
ঃ তত্বাবধায়ক সরকারের বাকি উপদেষ্টারা নিয়োগ পাচ্ছেন না কেন আজ পর্যন্ত ?
ঃ ধৈর্য ধরুন,সবে কোরবানির ঈদ শেষ হয়েছে। দেশে গবাদি পশুর আপাতত সংকট আছে।
ঃ জরুরি অবস্থা নিয়ে দুই দলের কোন পরিষ্কার বক্তব্য এখনও মিলছে না কেন? ?
ঃ বিদেশীদের স্কৃপ্ট,স্বভাবতই ইংরেজিতে লেখা।বানান করে পড়তে সময় লাগছে।(আমাদের নেতাদের তো আবার লেখাপড়া একটু কম।)
ঃ খাম্বা মামুনকে ধরেও মিলিটারিরা ছেড়ে দিল কেন?
ঃজাস্ট পদ্ধতিটা জেনে নিল। নিজেরা শুরু করবে অচিরেই।
ঃ দেশে না কি মৌলিক অধিকার স্থগিত ?
ঃমন্দ কী! এখন তবু স্থগিত আছে,আগে তো ছিলই না।
ঃ এ সরকার কতোদিন থাকবে?কবে নির্বাচন হবে?
ঃএকটু সময় লাগব