এইটা কি হইলো আল্লাহ!!একটা ছোট মেয়েরে মাইরা ফালাইলা!!
এই সকালে এইটা কী শুনলাম আমি!! এইটা কী শুনলাম!! এইটা কী শুনলাম!! এইটা কী শুনলাম!! এইটা কী শুনলাম!! এইটা কী শুনলাম!! এইটা কী শুনলাম!! এইটা কী শুনলাম!! এইটা কী শুনলাম!! এইটা কী শুনলাম!! এইটা কী শুনলাম!! এইটা কী শুনলাম!! এইটা কী শুনলাম!! এইটা কী শুনলাম!! এইটা কী শুনলাম!! এইটা কী শুনলাম!! এইটা কী শুনলাম!! এইটা কী শুনলাম!! এইটা কী শুনলাম!! এইটা কী শুনলাম!! এইটা কী শুনলাম!! এইটা কী শুনলাম!! এইটা কী শুনলাম!! এইটা কী শুনলাম!! এইটা কী শুনলাম!! এইটা কী শুনলাম!! এইটা কী শুনলাম!! এইটা কী শুনলাম!! এইটা কী শুনলাম!! এইটা কী শুনলাম!! এইটা কী শুনলাম!! এইটা কী শুনলাম!! এইটা কী শুনলাম!! এইটা কী শুনলাম!! এই
বিডিনিউজ এ দেখলাম ।
চ্যানেল আই'র নিউজে ও দেখলাম সম্ভাব্য উপদেষ্টা তালিকায় জানোয়ারউল্লাহ চৌধুরী ও আছে ।
আজিব!
কেউ সঠিক তথ্য পেয়েছেন নাকি?
এক.
রাজা বলেছেন,'আমাকে দন্ড দাও'।
বৃদ্ধ রাজা জুবুথুবু হয়ে শুয়ে থাকেন।অশতিপর রাজার কথা পরিস্কার বুঝা যায় না।মুখের কাছে কান লাগিয়ে শুনতে হয় ,তা ও সবার পক্ষে এ কথার অর্থ বের করা কঠিন।
রাজার খুব প্রিয় শিষ্য মোখলেস শুধু এ কথা গুলোর অর্থ ধরতে পারেন তাই মোখলেসকে রাজার আশেপাশে চবি্বশ ঘন্টা থাকতে হয়। মোখলেসের কোন পদ পদবি নেই,রাজ অন্তপুরে থাকার কোন অধিকার তার নেই,তবু বউ বাচ্চা ফেলে তাকে রাজার শিয়রে বসে থাকতে হয় রোজ দিন।আপাতত: কাজ
আগুনে জল দেবার কেউ নেই,
নক্ষত্র রাতে তাই শুধু
আগুন জ্বলে যায়...
জ্বলে যায় আগুন
আলবাব পুড়ে...
চন্দ্রাবতী আমার, একবার
আমায় গঙ্গাস্নানে নিয়ে যাও।
ছবি: জাবেদ আহমদ
আজ দুপুরে ভাত খেয়েছি।তরকারিতে লবন কম ছিল ,কিন্তু ভয়ে বউকে বলতে পারি নি। কারন দেশে এখন জরুরি অবস্থা চলছে,আমার বাক স্বাধীনতা বন্ধ!!!
(এটি একটি নির্জিব পোস্টের উদাহরন,আমরা এখন খাচ্ছি,দাচ্ছি ঘুরে বেড়াচ্ছি টাইপের পোস্ট দিব। কারন দেশে এখন জরুরি অবস্থা চলছে।)
বিমর্ষ,হতাশ,ক্ষুব্দ আছি ।
গলার কাছে একদলা কষ্ট,রাগ ও ঘৃনা আটকে আছে । কেনো? সেতো সবারই জানা ।
এ সময়ে কি কবিতা মানায়? জলপাই বর্বরতায়? শংকায় ও সন্দেহে?
নিজের সাথে ভুগছিলাম অনর্্তদ্্বন্ধে ।
নিজের কাছেই শেষপর্যন্ত সমুহ উদ্ধার ।
প্রেম ছাড়া কি আর দিন বদলের গান গাওয়া যায়?
অতএব, আমরা যারা কবিতায় প্রেম করি, লিখে এবং পড়ে ,তারা আরো কাছাকাছি আসি আলাপচারিতায়, গোল হয়ে আসি , ঘন হয়ে আসি... এই দু:সময়ে ।
শুরু হোক কবি শেখ জলিলের সাথে আলাপচারিতা ::
একে একটা পরিবার ভাবা যেতে পারে ।
আদতে পরিবার , গোত্র, সমাজ, রাষ্ট্র-- সকল সংগঠনই মানুষ গড়েছে তার বিবর্তনের ধারাবাহিকতায় পার্থিব প্রয়োজনে ।
পরিবারে কি পরিবার প্রধান থাকেনা? সদস্যদের কেউ প্রজ্ঞায়, কেউ অর্থ উপার্জনে অন্যদের চেয়ে এগিয়ে থাকে । পরিবার প্রধানের দায়িত্ব হচ্ছে সকল সদস্যকে পরিবারের সাথে আত্নীকরন ঘটানো । যে সর্বকনিষ্ঠ, সবকিছুতে পিছিয়ে আছে সে ও যেনো ভাবে এই পরিবারের আমি একজন । এ রকম পরিবারগুলোই টিকে থাকে । আর প্রধান যদি ন
আব্দুল জলিল না ।
আমাদের ব্লগের প্রিয় কবি শেখ জলিল ।
কবিতা ও ছন্দ বিষয়ে আমার কোন ভেদবুদ্ধি নাই । কষ্ট করে দু' চারটা প্রবন্ধ পড়েছিলাম । মাথার উপর দিয়ে হাওয়া ।
ভাবছি, জলিল ভাইয়ের সাথে এ বিষয়ে একটা আড্ডা হলে কেমন হয় । সরাসরি আলাপচারীতা থেকে হয়তো কিছু ধরতে পারবো ।
আর কে কে আগ্রহী আছেন, আওয়াজ দেন ।
জলিল ভাই, দিন তারিখ সময় বলেন । আপনার পছন্দ মতো ।
15 জানুয়ারী সোমবার এমন সময় কি হতে পারে?
প্রেম,
করতে গেলো দুই দিন
আর,
ভাঙ্গলো সে প্রেম এক দিনে।।
তবু,
ভাবে জেবতিক হৃিষ্ট মনে;
তিন দিবসের প্রেমের দেখাই
কয়জনা পায় এক জীবনে...?
যদিও আমি স্বনামে লেখি, তবু ভাচর্ুয়াল পরিচিতিকে বাসত্দবতার স্পর্শ দেয়ার বিষয়ে অনিচ্ছুকই ছিলাম আমি। কয়েক মাস আগে স্কটল্যান্ড থেকে ঈদের বন্ধে লন্ডনের কাছাকাছি এসে হাসান মোরশেদ যখন সাক্ষাতের উদ্দেশ্যে ফোন দিলেন তখন একটু দেরি না করেও রাজি হয়ে গিয়েছিলাম। হাসানের সাথে সেই স্বল্পদৈর্ঘ সাক্ষাতটি পরে অমূল্য মনে হয়েছে। জার্মানি থেকে রেজওয়ান বেড়াতে এসেছিলেন লন্ডনে আমাদের ফ্যাটে। বেশ ক'ঘন্টা তার সাথে সেই আলাপ নি:সন্দেহে বস্নগীয় বন্ধুত্বকে আরো প্রশস্থ করেছে। আর এবার বাংলাদেশে আসার আগেই অরূপের ফোন নাম্বার নিয়ে রেখেছিলাম। সুতরাং ঢাকায় আসার পর আজিজ মার্কেটে আড্ডার আয়োজন হয়ে গেলো। দেখা হলো একে একে অমি রহমান পিয়াল, এস এম মাহবুব মুর্শেদ সুমন, ঠুনকো ও হিমু'র সা