প্রথমে সহজ জিনিস, সরল জীব বানিয়ে তারপর ঈশ্বরের জটিল প্রাণী বানানোর কথা। হাত পাকানোর একটা বিষয় থাকে। কিন্তু আচানক কারণে অ্যামিবার মত সরল প্রাণী বানানোর কাহিনী কোনো ধর্মগ্রন্থেই পাওয়া যায় না। (অবশ্য বিজ্ঞানীরা তখনও অ্যামিবা দেখার মত মাইক্রোস্কোপ আবিষ্কার করেননি বলে ঈশ্বর অ্যামিবা দেখতে পাচ্ছিলেন না। বানানোর প্রশ্ন তো ওঠেই না।)। আরবের ঈশ্বরের সৃষ্ট আদম তাই ধর্মগ্রন্থ মেনে ডাইনোসরের সাথে হাঁটাহাঁটি করে পৃথিবীতে। যদিও ফসিলের হিসাব অনুযায়ী তাদের দেখা
শুরু হয়েছিলো স হব্লগার তীরন্দাজের
ধর্মভিত্তিক রাষ্ট্রব্যবস্থা অমানবিক,ধর্মনিরপেক্ষতা ই সঠিক পথ
এই পোষ্ট দিয়ে ।
উক্ত পোষ্টে আমি সুনির্দিষ্ট কিছু প্রশ্ন উত্থাপন করেছিলাম-- ধর্মরাষ্ট্রের প্রচারকদের প্রতি । 'ভোরের সুর্যদয়' নামের একজন ব্লগার প্রশ্নগুলোর উত্তর দেন তার নিজের মতো করে ।
পরে আরো ক'জন সম্মানিত ব্লগারের পরামর্শ অনুযায়ী ঐ প্রশ্নগুলোকে হাইলাইট করে (
আমার প্রশ্ন-1::
যারা বাংলাদেশকে ইসলামিক রাষ্ট্র বানানোর স্বপ্ন দেখেন তাদের সামনে মডেল ইসলামিক রাষ্ট্র কোনটা ? সৌদী আরব ও অন্যান্য মধ্যপ্রাচ্যের রাষ্ট্রগুলো নাকি ইরান, নাকি তালেবান শাসিত আফগানিস্তান নাকি পাকিস্তান? নাকি বাংলাদেশই হবে প্রথম প্রকৃত ইসলামিক রাষ্ট্র?
'ভোরের সুর্যদয়' এর উত্তর ছিলো::
জামায়াতের জন্য মডেল হলো খোলাফায়ে রাশিদীনের রাষ্ট্রব্যবস্থা । এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশই হয়তো পৃথিবীর জন্য মডেল রাষ্ট
আমার প্রশ্ন- 3 : :
বিচার ব্যবস্থা কি রকম হবে? প্রচলিত বিচার ব্যবস্থা নাকি শরীয়া আইন-- যার অনেকটুকুই আজকের দিনে অমানবিক, নাকি শরীয়া আইনকে সংশোধন করা হবে?
'ভোরের সুর্যদয়' এর উত্তর
বিচার ব্যবস্থা হবে অবশ্যই শরীয়া ভিত্তিক । আপনার কাছে কোন গুলো অমানবিক সেগুলো জানতে পারলে খুশী হতাম ।
সম্পূরক আলোচনা
--------------------------
শরীয়া ভিত্তিক বিচার ব্যবস্থা যে ত্রুটিপুর্ণ ও অমান
আমার প্রশ্ন- 4 : :
রাষ্ট্র ব্যবস্থায় অমুসলিম ও নারীদের অবস্থান কি হবে? পূর্ববতর্ী ও বিদ্যমান ইসলামিক রাষ্ট্রগুলোর মতোই নিরাপত্তা ও শাসন বিভাগ অমুলীম ও নারীদের জন্য নিষিদ্ধ থাকবে?
'ভোরের সুর্যদয়' এর উত্তর
নারীরা সকল কাজে অংশগ্রহন করতে পারবে, তবে ইসলামী শরীয়তে বর্নিত শালীনতা মোতাবেক । এবং অমুসলিমরা ও নিরাপত্তা বাহিনীতে অংশ নিতে পারবে । একজন সাধারন মুসলমান যে সব অধিকার ভোগ করবে, একজন অমুসলিম ও সেই সব অধ
আমার প্রশ্ন -- 5 : :
বিশ্বব্যাপী ইসলমিক আন্দোলন তথা মুসলিম জাতীয়তাবাদের চুড়ান্তরুপ টা কেমন হবে? পৃথিবীর সমস্ত ইসলামিক রাষ্ট্রগুলো একই শাসন ব্যবস্থার অধীনে চলে আসবে? এই ব হুজাতিক আন্তজর্াতিক ইসলামিক বলয়ের নেতৃত্ব কে দেবে? কিসের ভিত্তিতে এই নেতৃত্ব নিধর্ারিত হবে?
'ভোরের সুর্য দয় ' এর উত্তর
ইসলাম মানুষকে গোলাম বানানোর জন্য পৃথিবীতে আসে নাই , এসেছে মানুষকে জুলুমের হাত থেকে মুক্তি দেয়ার জন্য । এখানে একক
নগ্ন নির্জন হাত যেমন রিক্ততার চিত্রকল্প হয়ে উঠে, যে হাতে শাঁখা নেই, বালা নেই, কোনো স্বর নেই, আদিগন্ত আকাশের মতো উন্মুক্ত, কোনো বন্ধন নেই সেই হাতে- জীবনানন্দের উপন্যাসগুলোও এমন রিক্ত পরাজিত জীবনের চিত্রকল্প। পরাজিত মানুষের গল্প মনে হলো তার প্রথম লেখা 3টা উপন্যাস পড়ে। এমন নয় যে এই 3টির বাইরে জীবনানন্দ কোনো উপন্যাস লিখেন নি, তবে এই উপন্যাস গল্পগুলো লেখার সময়কালটা এমন যে এই সময় জীবনানন্দের স্বকীয় গদ্যের উন্মেষ হচ্ছে। জীবনানন্দের বাক্যগঠন রীতি তৈরি হচ্ছে এই সময় কালে, 1928 থেকে 1933 এই সময় কালে জীবনানন্দ ইচ্ছাকৃত বেকার জীবন যাপন করেছেন, তার বিবাহ হয়েছে, তার সন্তান হয়েছে, এই তথ্যগুলোও এই উপন্যাসপঠনের সাথে মনে রাখতে হবে।জীবনানন্দের কবিতার ভেতরে যেম
এক.বেশ কামাচ্ছি বটে আজকাল!এক সময় অর্ধেক মাস গড়িয়ে গেলে আগের মাসের যা পেতুম ,মানসাংক না করেই বুঝি আজকাল দিন গড়ালেই একাউন্টে জমা হয় তার থেকে বেশি! গাড়িটা হয়েই গেল,বাড়িটাও হবো হবো করছে..বাবা বেচে থাকলে যতোটা না খুশি হতেন,তার থেকে বেশি হতেন অবাক!কেউ বলে ,'শালা দেখালো বটে',কারো আবার সরল মূল্যায়ন-'বৌ ভাগ্য একেই বলে!'দুই.ঘুম ভাঙলেই হলুদ সকাল।চার্জার থেকে মোবাইলটা খুলতেই ক্রিং ক্রিং..'হ্যালো' বললেই কানভরে যাবে সমস্যা বিবরণীতে।দুই কানে দুইটা রিসিভার ঝুল
আমাদের শ হর তখনো ন গর হয়ে উঠেনি ।
ও ই তো পুবে গেলে জাফলং রোড, পশ্চিমে বিশ্ববিদ্যালয়.. উত্তরে লাককাতুরা চা-বাগান আর দক্ষিনে গেলে কীনব্রিজে সুযের্াদয় ।
একযুগে আগে ও শ হরটা শপিংমলের বস্তি হয়ে উঠেনি ... সাইকেলে চড়ে এক চককর ঘুরে আসলে মনে হতো এই তো সব চেনা জানা মুখ । 'আশার আলো' চায়ের কেবিন অথবা গলফের মাঠে আড্ডা ।
সেই সময়টা তে শ হর সিলেটে রাজত্ব করতো ক'জন সদ্য তরুন ।
তাদের একজন আরিফ । আরিফ জেবতিক ।
91 এর শেষের দিকে এম.সি কলেজে যখন আরিফক
এনজিওরা রাজনৈতিক দল হয়ে উঠতে চেষ্টা করে। কিন্তু রাজনৈতিক দলগুলো এনজিও হতে চেষ্টা করে না। এই বিবেচনায় জামায়াতে ইসলামীর এইডস বিরোধী প্রচারণা দেখে বিষয়টি অনেক বেশি জটিল মনে হচ্ছে। এনজিও বা সিভিল সোসাইটি রাজনৈতিক ক্ষমতা অর্জন করতে চায়, বা রাজনৈতিক দল তৈরি করতে চায়, তা বিরাট তত্ত্বকথা ছাড়াও দাবী করা সম্ভব। নোবেল বিজয়ী ইউনুস পর্যন্ত দল বানানোর ঘোষণা দিয়েছেন। প্রশিকার আচার-আচরণে রাজনৈতিক দলের গন্ধ পেয়ে এর প্রধানকে তৎকালীন সরকার জেলে আটকে রেখেছিল। আপদকা