মহাপ্রলয় কবে হবে? (একটি আরবী উপকথা) (জিব্রাইল কেন ব্লগিং করছে না এর 2য় পর্ব)
আগের লেখায় কথা দিয়েছিলাম জিব্রাইল সম্পর্কে আরবদেশে চালু গল্পটা আপনাদের শোনাবো। আরবী ভাষায় আমার দক্ষতা সংস্কৃত ভাষায় আমার দক্ষতার সমান। সুতরাং সৈয়দ সাহেবের বয়ানকেই প্রামাণ্য মানছি। এ সৈয়দ, সৈয়দ হক নয়। সৈয়দ আলী। যেহেতু তার পদবী সৈয়দ তখন আশা রাখি আরবী ভাষা নিয়ে তিনি মস্করা করবেন না। তবে ঝুঁকি কমানোর জন্য তার হুবহু কথাগুলোই তুলে দিচ্ছি। আমার কিছু বলার থাকলে তা শেষে সংয
মহাপ্রলয় কবে হবে? (একটি আরবী উপকথা) (জিব্রাইল কেন ব্লগিং করছে না এর 2য় পর্ব)
আগের লেখায় কথা দিয়েছিলাম জিব্রাইল সম্পর্কে আরবদেশে চালু গল্পটা আপনাদের শোনাবো। আরবী ভাষায় আমার দক্ষতা সংস্কৃত ভাষায় আমার দক্ষতার সমান। সুতরাং সৈয়দ সাহেবের বয়ানকেই প্রামাণ্য মানছি। এ সৈয়দ, সৈয়দ হক নয়। সৈয়দ আলী। যেহেতু তার পদবী সৈয়দ তখন আশা রাখি আরবী ভাষা নিয়ে তিনি মস্করা করবেন না। তবে ঝুঁকি কমানোর জন্য তার হুবহু কথাগুলোই তুলে দিচ্ছি। আমার কিছু বলার থাকলে তা শেষে সংয
রাস্তার উলঙ্গ পাগলকে দেখলে অনেকের মত আমারও মনে হয় ওকে একটা পোষাক দেয়া দরকার। উদ্দেশ্য নিশ্চয়ই তার শরীরের সম্পদগুলোকে দৃষ্টির আড়াল করা। নিজ অভিজ্ঞতায় জানি কেন জানি পাগলরা শারীরিক দিক দিয়ে একটু বেশি সম্পদশালী হয়। সে সম্পদ লুকিয়ে সম্ভ্রম বজায় রাখতে চাই পোষাক। তবে নগ্নতা লুকানোই পোষাকের একমাত্র কাজ নয় তা রাসত্দার বাকী পথচারীদের দেখলেই বুঝা যায়। তাহলে মহাত্মা গান্ধীর লেঙুটিই শুধু বিক্রি করতো তাবৎ গার্মেন্টস ইন্ডাস্ট্রি। তাতো নয়। রাজা-রাণীরা পোষাক পড়ে
রাস্তার উলঙ্গ পাগলকে দেখলে অনেকের মত আমারও মনে হয় ওকে একটা পোষাক দেয়া দরকার। উদ্দেশ্য নিশ্চয়ই তার শরীরের সম্পদগুলোকে দৃষ্টির আড়াল করা। নিজ অভিজ্ঞতায় জানি কেন জানি পাগলরা শারীরিক দিক দিয়ে একটু বেশি সম্পদশালী হয়। সে সম্পদ লুকিয়ে সম্ভ্রম বজায় রাখতে চাই পোষাক। তবে নগ্নতা লুকানোই পোষাকের একমাত্র কাজ নয় তা রাসত্দার বাকী পথচারীদের দেখলেই বুঝা যায়। তাহলে মহাত্মা গান্ধীর লেঙুটিই শুধু বিক্রি করতো তাবৎ গার্মেন্টস ইন্ডাস্ট্রি। তাতো নয়। রাজা-রাণীরা পোষাক পড়ে
ভেবোনা গো মা তোমার ছেলেরা হারিয়ে গিয়েছে পথে
ওরা আছে মাগো হাজার মনের বিপ্লবী চেতনাতে । ।
ওরা গিয়েছিল রাতের আঁধারে সূর্য্য আনার জন্য
সারা দেশ জুড়ে রক্ত পদ্ম ফোটালো যে অনন্য
দেখেছে সে ফুল হাজার মানুষ বাংলার পথে পথে
ভেবোনা গো মা তোমার ছেলেরা হারিয়ে গিয়েছে পথে। ।
ওরা এঁকে গেছে সবুজমাটিতে সজীব প্রানের স্বপ্ন
দলে দলে ফুটে সে ফুল এ বার বিলায় মধুর গন্ধ
দু:খকরোনা মাগো আমার চেয়ে দেখো রাঁঙ্গা প্রাতে
ভেবোনা গো মা তোমার ছেলেরা হারিয়ে
আইজুদ্দিন সাহেবের কী দুর্মতি হয়েছিলো, বেশ কয়েক বছর বিপত্নীক জীবন কাটিয়ে শেষে প্রৌঢ়ত্বের ধূসর এলাকা টপকে গিয়ে বিয়ে করলেন বেশ রগরগে এক তরুণীকে। রগরগে বিশেষণটি গল্পকাহিনীর আগে বসালে শুনতে ভালো লাগে (বিশেষণ আর কাহিনী দুটিই), কিন্তু ক্ষেত্রবিশেষে কিশোরী-তরুণী-যুবতীরাও রগরগে হয়ে উঠতে পারে বইকি। যারা আবারও জিজ্ঞেস করবেন, কিভাবে পারে, তাঁদের বলি, শিরোনাম দেখুন।
আইজুদ্দিন প্রথম স্ত্রীর ইন্তেকালের কিছুদিনের মধ্যেই বিয়ে করতে পারতেন। সবাই তাঁকে সেরকম পরামর্শই দিয়েছিলো। আইজুদ্দিন অন্যের কথা কানে নিতে চান না, নিজের বিচার বিবেচনায় চলেন। তাই দীর্ঘদিন একাকী সংবৃত জীবনযাপনের পর ঐ ধূসর এলাকা টপকে এসে তিনি অসংবৃত হবার পণ করলেন, এবং আলোচ্য রগরগে স্ত্রী
আরবের সাহসী যোদ্ধা ও রণকুশলতার জোরে পৃথিবীর মানচিত্রে ইসলাম ও মুসলিমদের অবস্থান পাকাপোক্ত ছিল দীর্ঘদিন। অটোমান সাম্রাজ্য টিকে ছিল 1918 সাল পর্যনত্দ। সে পর্যন্ত ইসলাম ও মুসলিমদেরকে বিশ্বে পরাশক্তি হিসেবেই বিবেচনা করা যায়। কিন্তু মুসলিম বিশ্বের ক্ষমতার ক্ষয় শুরু হয়েছিলো অনেক আগে থেকেই। বাহুবল বা সমরশক্তি কমে যাওয়াটাই এই ক্ষয়ের কারণ নয়। ইউরোপের সাথে মুসলিম বিশ্বের মূল পার্থক্য তৈরি করে দেয় শিল্প বিপ্ল ব। নানা আবিষ্কারে, যন্ত্র ও প্রযুক্তিতে এগিয়ে য
আরবের সাহসী যোদ্ধা ও রণকুশলতার জোরে পৃথিবীর মানচিত্রে ইসলাম ও মুসলিমদের অবস্থান পাকাপোক্ত ছিল দীর্ঘদিন। অটোমান সাম্রাজ্য টিকে ছিল 1918 সাল পর্যনত্দ। সে পর্যন্ত ইসলাম ও মুসলিমদেরকে বিশ্বে পরাশক্তি হিসেবেই বিবেচনা করা যায়। কিন্তু মুসলিম বিশ্বের ক্ষমতার ক্ষয় শুরু হয়েছিলো অনেক আগে থেকেই। বাহুবল বা সমরশক্তি কমে যাওয়াটাই এই ক্ষয়ের কারণ নয়। ইউরোপের সাথে মুসলিম বিশ্বের মূল পার্থক্য তৈরি করে দেয় শিল্প বিপ্ল ব। নানা আবিষ্কারে, যন্ত্র ও প্রযুক্তিতে এগিয়ে য
[ ক্ষ্যপা নামের একজন ব্লগারের একটা পোষ্ট চোখে পড়লো । আরো কয়েকজন ব্লগারকে তিনি সতর্ককরে দিয়েছেন ধর্মান্ধতা বিরোধী লেখার জন্য । ক্ষ্যপা - আপনার উদ্্বেগের জন্য ধন্যবাদ । আর এ লেখাটা আপনার সেই বন্ধুকে ---যিনি নির্যাতিত হয়েছিলেন তার লেখার জন্য ]
মধ্যযুগের মারাঠী কবি তোকারামকে পুড়িয়ে হত্যা করা হয়েছিল আর তার কবিতাগুলো ভাসিয়ে দেয়া হয়েছিল নদীতে ।
কাজটা করেছিলেন ধার্মিক ব্রাম্মনরা । তোকারামের অপরাধ ছিল তিনি অন্ত্যজ জন হয়ে ও কবিতা লিখেছিলেন ধমর্ীয় ব
পাশ্চাত্যে যেকোনো কিছুতেই একটা 'থিম' থাকা ফ্যাশনের পর্যায়ে পৌঁছে গেছে। আমি ঠিক থিম পার্কের কথা বলছি না। সে আমাদের বাংলাদেশেও আছে গোটা কয়েক। যদিও সেগুলোতে পার্ক আছে থিমটাই নেই। রাজধানী ঢাকায় থিম রেস্টুরেন্টও বোধ হয় আছে। আমি নিশ্চিত না। কিন্তু এখানে আধা-খেঁচড়া থিম নয় থিম থাকে বেশ জাঁকিয়ে। এদের বিয়ের অনুষ্ঠানে থাকে থিম। জন্মদিনের অনুষ্ঠানে থামে থিম। ক'দিন আগে রিটা ও লরেন্সের নতুন বাসায় উঠার 'গৃহপ্রবেশ' অনুষ্ঠানে গেলাম। তার থিম ছিল মার্ডার মিস্ট্রি