সৌভাগ্যের সংখ্যা 7 হলেও প্রশ্ন সরবরাহে আমার ভাগ্য অনুকূল ছিল না। কোনো সৃজনশীল ব্লগার প্রশ্নকর্তার পোষাক পড়তে রাজি হননি। সুতরাং প্রশ্নের অভাবে কূটকদের জবাব শানানোর কোনো ক্ষেত্র তৈরি করা যায়নি। যেহেতু জবাব দেয়ার চেয়ে প্রশ্ন জমা দিতেই সবাই বেশি অক্ষমতা দেখিয়েছেন সেহেতু আবার আমাকে প্রশ্নের সন্ধানে বের হতে হলো।
কয়েকদিন ব্লগে পোস্ট করা হচ্ছে না। তো এসেই বিষয় পেয়ে গেলাম। অরূপ ও হাসান দেখলাম ফ্লাডারের ব্লাডার ফাটানোর জন্য ভীষণ চেঁচামেচি করে যাচ্ছ
...এরপর একজন উচ্ছ্বল তরুণ ওঠে দাড়ালো এবং বিনম্র কনঠে বলল... "প্রভু আমাদের ব ন্ধুতা বিষয়ে কিছু বলুন "
আল মোস্তফা-প্রেরিত সে পুরুষ, কবিতার মতো বিমূর্ত ও গভীর দৃষ্টিতে তাকালেন তরুণের দিকে।
তারপর ধীরে ধীরে স্পষ্ট উচ্চারণে বলতে লাগলেন- ু'ব ন্ধু তো সেইজন, যে ধারণ করবে তোমার সমস ্ত প্রশ্নের উত্তর। তাকে দেখেই তোমার চোখে-মুখে জাগরে ধ্বনিতে ধৈবত। তুমি বুঝতে পারবে আলো, আলো আসছে...।তার নিজস্ব ভূমিতে তুমি বীজ রোপণ করবে গভীর ভালোবাসায় আর সঠিক সময়ে শস্য উত্তোলন করবেঅবারিত কৃতগতায়। সে হবে তোমার ঐশ্বর্য যা তোমাকে দান করবে জীবনের উষনতা।তুমি তোমার দুচোখ তৃষনার মতো তুলে ধরবে তার দিকে আর সেই হবে তোমার তৃষনা নিবারণী।যখন সে তার হ্রদয় উ ন্মুক্ত করবে তোমার
হঠাৎ সেদির চৌরাস্তার মোড়ে এসে একটি গন্ডার পাটের রশি গলায় বেঁধে লটকে পড়ে। রশির আরেক মাথা কিসের সাথে বেঁধেছিলো ঠিক স্মরণে নাই। যাই হোক।
পৃথিবীতে সব মহৎ কাজের উদ্যোগ সফল হয় না। গন্ডারটাও প্রাণে বেঁচে যায়। উঁহু, রশি ছেঁড়ে নাই, বরং ও বেচারাই ঠিক মতো গিট্টু দিতে পারে নাই। আশঙ্কাজনক অবস্থায় তাকে সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিটে দিনকতক কাটানোর বাদে গন্ডারটা একটু সুস্থ হয়ে ওঠে, লেজ নাড়ায়, কান নাড়ায়, হৈ হৈ করে ছুটে আসে ইলেকট্রনিক মাধ্যমের লোকজন।
সন্ত্রাস মন্ডল তাঁর মাইক বাড়িয়ে ধরে সানগ্লাস উঁচিয়ে শুধান, "মিস্টার গন্ডার, আপনি আত্মহত্যা করতে গিয়েছিলেন কেন?"
গন্ডারটার ঠোঁট কেঁপে ওঠে। একজন ডাক্তার রেগ
জুডাসের মায়ের যে ভালোবাসা
জুডাসের প্রতি,
সেই ভালোবাসা কি যিশুর প্রতি,
মেরীর ভালোবাসার চাইতে কম ছিলো--?
অরূপ অনেক আগেই টাকা পাঠিয়ে দিয়েছে। পিয়ালের লেখায় জানতে পেরেছি। আমি ভেবেছিলাম বেশ কিছু বন্ধু-বান্ধবের কাছ থেকে টাকা জোগাড় করে একসাথে পাঠাবো। আজ লন্ডনে বৈশাখী মেলা ছিল। ভাবলাম, অনেক বন্ধু-বান্ধবের সাথে দেখা হবে, তাদের কাছ থেকে প্রাপ্তির জন্য সাহায্য জোগাড় করবো। পরিকল্পনামত সকালেই হাজির হলাম ব্রিকলেন। সাথে এখানকার সাইট থেকে প্রাপ্তির ছবিসহ কিছু পোস্ট।
ব্রিকলেনে সকাল থেকেই সাজ সাজ রব। যদিও আকাশ মেঘে ঢাকা, লোকে লোকারণ্য হয়ে উঠলো সমগ্র এলাকা। প্
অরূপ অনেক আগেই টাকা পাঠিয়ে দিয়েছে। পিয়ালের লেখায় জানতে পেরেছি। আমি ভেবেছিলাম বেশ কিছু বন্ধু-বান্ধবের কাছ থেকে টাকা জোগাড় করে একসাথে পাঠাবো। আজ লন্ডনে বৈশাখী মেলা ছিল। ভাবলাম, অনেক বন্ধু-বান্ধবের সাথে দেখা হবে, তাদের কাছ থেকে প্রাপ্তির জন্য সাহায্য জোগাড় করবো। পরিকল্পনামত সকালেই হাজির হলাম ব্রিকলেন। সাথে এখানকার সাইট থেকে প্রাপ্তির ছবিসহ কিছু পোস্ট।
ব্রিকলেনে সকাল থেকেই সাজ সাজ রব। যদিও আকাশ মেঘে ঢাকা, লোকে লোকারণ্য হয়ে উঠলো সমগ্র এলাকা। প্
মানুষের ত্রাতা এবং উদ্্বাতা যীশুর তিনটি অলৌকিক কাহিনী লিপিবদ্্ব করা হয়নি: প্রথম-তিনি তোমার আমার মতনই মানুষ ছিলেন, দ্বিতীয়-তিনি রসিক ছিলেন, ততীয়-তিনি জানতেন যে,এক বিশাল সামাজ্র্য জয় করেছেন, যদি ও নিজে ও তো বিজিত হয়েছিলেন---
আদমের বয়েস যখন 130 বছর তখন তার একটা সন্তান হয় তার নাম সেথ, এটার ইসলামি করন হয়েছে বোধ হয় শীস নামে। শীস বা সেথ এর বয়েস যখন 105 বছর তখন এনাশ নামের এক ছেলে হয় তার,
এনাশের বয়েস যখন 90 বছর তখন জন্ম হয় কেনান এর।
কেনান এর বয়েস যখন 70 তখন মাহলালেল এর জন্ম হয়, মাহলালেলএর বয়েস যখন 65 তখন জন্ম হয় যারেদের জন্ম হয়,
যারেদের বয়েস যখন 162 তখন জন্ম হয় এনুশের। এনুশ65 বছর বয়েসে সেই সন্তানের জনক হয় তার নাম মেথুসেলাহ,
মেথুসেলাহর 187 বছর বয়েসে যেই সন্তান জন্ম হয় তার নাম লামেশ, লামেশের বয়েস যখন 182 তখন নোয়ার জন্ম হয়।
সংখ্যাগুলো যোগ দেওয়া যাক
130, 105, 90, 70,65, 65, 162, 187, 182
এটা হয় 1057, আদমের বয়েস ছিলো মৃতু্যকালে 930 বছর, সেথ এর বয়েস ছিলো
লুবিয়ানাতে অনেক ছবি তুলেছি। ফটোগ্রাফার আমি ছিলাম না কখনও। তাই ভালো কিছু হয়নি জানি। কিন্তু নিজের জিনিস ফেলি কি করে। ডিজিটাল ছবি ফটোশপ বা এরকম সফটওয়্যারে ঘষামাজা করে অনেকে আবার শিল্প বানিয়ে তোলে। আমার সেরকম দক্ষতাও নেই। অবশ্য ফটোশপ আমার কম্পিউটারেও নেই। আমি পারি শুধু 'ক্রপ' করতে। ছবির চারপাশ কেটে মূল বিষয়টিকে আরেকটু জোরালো করে তুলতে। সেরকম দুটি ছবি দিচ্ছি এখানে। হাঁস দুটির ছবি আমি আমার ডেস্কটপের ছবি করেছি। আপনারাও করতে পারেন। যদি ভালো লাগে। তবে লে
লুবিয়ানাতে অনেক ছবি তুলেছি। ফটোগ্রাফার আমি ছিলাম না কখনও। তাই ভালো কিছু হয়নি জানি। কিন্তু নিজের জিনিস ফেলি কি করে। ডিজিটাল ছবি ফটোশপ বা এরকম সফটওয়্যারে ঘষামাজা করে অনেকে আবার শিল্প বানিয়ে তোলে। আমার সেরকম দক্ষতাও নেই। অবশ্য ফটোশপ আমার কম্পিউটারেও নেই। আমি পারি শুধু 'ক্রপ' করতে। ছবির চারপাশ কেটে মূল বিষয়টিকে আরেকটু জোরালো করে তুলতে। সেরকম দুটি ছবি দিচ্ছি এখানে। হাঁস দুটির ছবি আমি আমার ডেস্কটপের ছবি করেছি। আপনারাও করতে পারেন। যদি ভালো লাগে। তবে লে