আপনারা যদি প্রমাণ করতে পারেন যে আমি ভুল বলছি তবে সবচে বেশি খুশি হবো আমি। আমার ধারণা বাঙালির উদ্ভাবনী শক্তি খুবই কম। বড় বড় জিনিস আবিষ্কার করার কথা বাদ দিলাম। ছোটো খাটো আবিষ্কারেও আমাদের খ্যাতি নেই। ধরা যাক টম্যাটোর কথা। অনেকে যাকে বলেন বিলাতি বেগুন।
সম্প্রতি মার্কস এ্যান্ড স্পেনসার তাদের দোকানে এনেছে নতুন প্রজাতির টম্যাটো। ডোরা কাটা এই টম্যাটোর নাম রাখা হয়েছে 'টাইগার টম' বা টাইগার টম্যাটো। চেরি ফলের আকারের এই টম্যাটোগুলো নাকি সাধারণ টম্যাটোর ত
আপনারা যদি প্রমাণ করতে পারেন যে আমি ভুল বলছি তবে সবচে বেশি খুশি হবো আমি। আমার ধারণা বাঙালির উদ্ভাবনী শক্তি খুবই কম। বড় বড় জিনিস আবিষ্কার করার কথা বাদ দিলাম। ছোটো খাটো আবিষ্কারেও আমাদের খ্যাতি নেই। ধরা যাক টম্যাটোর কথা। অনেকে যাকে বলেন বিলাতি বেগুন।
সম্প্রতি মার্কস এ্যান্ড স্পেনসার তাদের দোকানে এনেছে নতুন প্রজাতির টম্যাটো। ডোরা কাটা এই টম্যাটোর নাম রাখা হয়েছে 'টাইগার টম' বা টাইগার টম্যাটো। চেরি ফলের আকারের এই টম্যাটোগুলো নাকি সাধারণ টম্যাটোর ত
পান্না-সবুজ পানি, ছোট্ট দ্বীপে ভিউকার্ড-ছবির চার্চ, পাথুরে পাহাড়ের শীর্ষে ঝুলে থাকা মধ্যযুগীয় দুর্গ এবং জুলিয়ান আল্পস পবর্তমালার কিছু সর্বোচ্চ শৃঙ্গ-এসব মিলিয়ে ব্লেড হচ্ছে স্লোভেনিয়ার সবচে জনপ্রিয় পর্যটন স্থান। ব্লেডের নাম শুনেছিলাম আগেই, আর স্লোভেনিয়ান এ্যাম্বেসিতে লেক ব্লেডের ছবিওলা গাইডবুক দেখেই সিদ্ধান্ত নিয়ে নিয়েছিলাম যে রাজধানী লুবিয়ানার বাইরে যদি একটি জায়গায়ও যাই সেটি হবে ব্লেড। আরেকটি বড় কারণ ছিল এর। এরকমই আরেকটি জায়গায় গিয়েছিলাম আমি। সে
পান্না-সবুজ পানি, ছোট্ট দ্বীপে ভিউকার্ড-ছবির চার্চ, পাথুরে পাহাড়ের শীর্ষে ঝুলে থাকা মধ্যযুগীয় দুর্গ এবং জুলিয়ান আল্পস পবর্তমালার কিছু সর্বোচ্চ শৃঙ্গ-এসব মিলিয়ে ব্লেড হচ্ছে স্লোভেনিয়ার সবচে জনপ্রিয় পর্যটন স্থান। ব্লেডের নাম শুনেছিলাম আগেই, আর স্লোভেনিয়ান এ্যাম্বেসিতে লেক ব্লেডের ছবিওলা গাইডবুক দেখেই সিদ্ধান্ত নিয়ে নিয়েছিলাম যে রাজধানী লুবিয়ানার বাইরে যদি একটি জায়গায়ও যাই সেটি হবে ব্লেড। আরেকটি বড় কারণ ছিল এর। এরকমই আরেকটি জায়গায় গিয়েছিলাম আমি। সে
ড্রাগন সেতঃু
লুবিয়ানা ক্যাসেল ছাড়া লুবিয়ানা শহরের আরেকটি ল্যান্ডমার্ক হচ্ছে ড্রাগন ব্রিজ। সেতুটির চার কোণায় চারটি ড্রাগন যেন শহরটিকে পাহারা দিচ্ছে। আর্ট নভো স্টাইলের এই সেতুটি নির্মাণ করা হয় 1901 সালে। ঠিক এইখানে আগে ছিল কাঠের একটি সেতু। যার নাম ছিল 'কসাইদের সেতু'। এখন আর সেতুতে মাংস কেনা-বেচা হয় না। টাউন হলের খুব কাছেই এই সেতুটি।
নতুন করে বানানোর পর সেতুটির নাম রাখা হয়েছিল সম্রাট ফ্র্যাঞ্জ জোসেফের নামে, কারণ টাকা এসেছিল ভিয়েনা থেকে। কিন্তু
ড্রাগন সেতঃু
লুবিয়ানা ক্যাসেল ছাড়া লুবিয়ানা শহরের আরেকটি ল্যান্ডমার্ক হচ্ছে ড্রাগন ব্রিজ। সেতুটির চার কোণায় চারটি ড্রাগন যেন শহরটিকে পাহারা দিচ্ছে। আর্ট নভো স্টাইলের এই সেতুটি নির্মাণ করা হয় 1901 সালে। ঠিক এইখানে আগে ছিল কাঠের একটি সেতু। যার নাম ছিল 'কসাইদের সেতু'। এখন আর সেতুতে মাংস কেনা-বেচা হয় না। টাউন হলের খুব কাছেই এই সেতুটি।
নতুন করে বানানোর পর সেতুটির নাম রাখা হয়েছিল সম্রাট ফ্র্যাঞ্জ জোসেফের নামে, কারণ টাকা এসেছিল ভিয়েনা থেকে। কিন্তু
প্রথম আলোতে জেমসের হিন্দি Gangster সিনেমায় গান গাওয়ার খবর পড়েছিলাম অনেকদিন আগে। কলকাতার Krosswindz ব্যান্ডের 'পৃথিবীটা নাকি ছোট হতে হতে' গানটার সুর হুবুহু নকল করা হলেও গানটা বেশ জোশ হয়েছে । কোন একটা website এ অবশ্য দেখলাম যে ওরা নাকি অনুমতি দিয়েছে...জানিনা সত্যি কিনা। যাই হোক, জেমস ভাইজান কঠিন গেয়েছেন। আজকে হঠাৎ করে youtube.com এ গানটার ভিডিও পেয়ে গেলাম। বেশ ভাল। নিচে সেটার ঠিকানা দিয়ে দিলাম।
লুবিয়ানা ক্যাসেলঃ
প্রেসেরেন স্কোয়ার থেকে টু্যরিস্ট ট্রেনে করে ক্যাসেলে আসা যায়। তবু পাহাড় হেঁটে উঠার আনন্দ হারাতে চাইলাম না। অনেক কষ্ট হলো অনভ্যাসের কারণে। কিন্তু অসাধারণ কিছু দৃশ্যও দেখা গেল। একটি বাড়ির সামনে ফুল ফুটে এক অপার্থিব দৃশ্যের সৃষ্টি করে রেখেছে (ছবি: 2)। পায়ে খিল ধরে যাওয়ায় বেশ কয়েকবার থামতে হলো। যখন চূড়ায় পেঁৗছৈ গেলাম তখন দেখি উল্টো দিকের সহজ রাসত্দা দিয়ে উঠে এসেছে গোটা চারেক টু্যরিস্ট বাস আর কয়েক ডজন গাড়ি। কিন্তু পাহাড় বেয়ে উঠার
লুবিয়ানা ক্যাসেলঃ
প্রেসেরেন স্কোয়ার থেকে টু্যরিস্ট ট্রেনে করে ক্যাসেলে আসা যায়। তবু পাহাড় হেঁটে উঠার আনন্দ হারাতে চাইলাম না। অনেক কষ্ট হলো অনভ্যাসের কারণে। কিন্তু অসাধারণ কিছু দৃশ্যও দেখা গেল। একটি বাড়ির সামনে ফুল ফুটে এক অপার্থিব দৃশ্যের সৃষ্টি করে রেখেছে (ছবি: 2)। পায়ে খিল ধরে যাওয়ায় বেশ কয়েকবার থামতে হলো। যখন চূড়ায় পেঁৗছৈ গেলাম তখন দেখি উল্টো দিকের সহজ রাসত্দা দিয়ে উঠে এসেছে গোটা চারেক টু্যরিস্ট বাস আর কয়েক ডজন গাড়ি। কিন্তু পাহাড় বেয়ে উঠার
প্রেসেরেন স্কোয়ার
The vintage, friends, is over,
And here sweet wine makes, once again,
Sad eyes and hearts recover,
Puts fire in every vein,
Drowns dull care
Everywhere
And summons hope out of despair.
To whom with acclamation
And song shall we our first toast give?
God save our land and nation
And all Slovenes where'er they live,
Who own the same
Blood and name,
And who one glorious Mother claim.