বাংলাদেশের সরকারী বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান দিনে দিনে অবক্ষয়ের শিকার হচ্ছে। সরকারী কর্মকমিশনের প্রশ্নপত্র ফাঁস করে দিয়ে পছন্দমাফিক প্রার্থীকে বাড়তি সুবিধা দেয়া হচ্ছে বলে পত্রিকায় খবর বেরুচ্ছে নিয়মিত। পুলিশ-প্রতিষ্ঠানও এর বাইরে নয়। বরং এখানে নিয়োগে দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতি ও অনিয়মের পরিমাণ আরো বেশি। যেহেুতু এখানে চাকুরি পেলে, সমাজে প্রতিপত্তি বাড়ে, বাড়তি টাকা পাওয়া যায় সেজন্য এ বাহিনীতে কাজে যোগ দিতে ইচ্ছুক লোকের কোনো অভাব নেই। তারা বিপুল অর্থের বিনিময়ে এই
দেশ স্বাধীন হয়েছে অনেক বছর। কিন্তু প্রভুদের সাজানো প্রতিষ্ঠানগুলো আমরা আজো সাজিয়ে নিতে পারিনি স্বাধীন দেশের প্রয়োজনমত। নিজেদের এই ব্যর্থতা আমরা চাপিয়ে দেই 'ঔপনিবেশিকতা'র কাঁধে। তবে একথায় কোনো মিথ্যে নেই যে বাংলাদেশের পুলিশ তার হৃদয়টি পেয়েছে ঔপনিবেশিক শাসন থেকে। শুধু হৃদয় নয়, তার হাতের লাঠি, তার হাতের বন্দুক এসবই ঔপনিবেশিকতার ধারাবাহিকতা।
কি পার্থক্য এই দুই ধারার মধ্যে? স্বাধীন দেশে জনগণই দেশের মালিক। পুলিশ হচ্ছে তাদেরই ট্যাক্সের টাকায় বেতন পা
দেশ স্বাধীন হয়েছে অনেক বছর। কিন্তু প্রভুদের সাজানো প্রতিষ্ঠানগুলো আমরা আজো সাজিয়ে নিতে পারিনি স্বাধীন দেশের প্রয়োজনমত। নিজেদের এই ব্যর্থতা আমরা চাপিয়ে দেই 'ঔপনিবেশিকতা'র কাঁধে। তবে একথায় কোনো মিথ্যে নেই যে বাংলাদেশের পুলিশ তার হৃদয়টি পেয়েছে ঔপনিবেশিক শাসন থেকে। শুধু হৃদয় নয়, তার হাতের লাঠি, তার হাতের বন্দুক এসবই ঔপনিবেশিকতার ধারাবাহিকতা।
কি পার্থক্য এই দুই ধারার মধ্যে? স্বাধীন দেশে জনগণই দেশের মালিক। পুলিশ হচ্ছে তাদেরই ট্যাক্সের টাকায় বেতন পা
পুলিশে যারা কাজ করেন তারা যথার্থই আঙুল তোলেন রাজনীতিবিদদের দিকে। তাদের বক্তব্য পুলিশকে রাজনৈতিক স্বার্থে ক্ষমতাসীনরা ব্যবহার করেন। পুলিশকে নামানো বিরোধীদলের হরতাল, প্রতিবাদ ইত্যাদি ঠেকানোর জন্য। আইন, শৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে বিক্ষুব্ধ জনতাকে প্রায়ই ছত্রভঙ্গ করতে হয় পুলিশকে। সেজন্য গুলিবর্ষণ, কাঁদানে গ্যাস নিক্ষেপ, লাঠিচার্জ এমন কাজগুলো করতে হয়। ক্ষমতাসীনদের ব্যক্তিগত স্বার্থ যেমন জমি বা বাড়ি দখলেও তাদের ব্যবহার করা হয়। মিথ্যা মামলা,
পুলিশে যারা কাজ করেন তারা যথার্থই আঙুল তোলেন রাজনীতিবিদদের দিকে। তাদের বক্তব্য পুলিশকে রাজনৈতিক স্বার্থে ক্ষমতাসীনরা ব্যবহার করেন। পুলিশকে নামানো বিরোধীদলের হরতাল, প্রতিবাদ ইত্যাদি ঠেকানোর জন্য। আইন, শৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে বিক্ষুব্ধ জনতাকে প্রায়ই ছত্রভঙ্গ করতে হয় পুলিশকে। সেজন্য গুলিবর্ষণ, কাঁদানে গ্যাস নিক্ষেপ, লাঠিচার্জ এমন কাজগুলো করতে হয়। ক্ষমতাসীনদের ব্যক্তিগত স্বার্থ যেমন জমি বা বাড়ি দখলেও তাদের ব্যবহার করা হয়। মিথ্যা মামলা,
পুলিশের প্রতি আমাদের আস্থা কম হওয়ার একটি বড় কারণ হচ্ছে দুর্নীতি। টিআইবি'র হিসাবে বাংলাদেশ এখন দুর্নীতি চ্যাম্পিয়ান দেশ। আর সরকারী সংস্থাগুলোর মধ্যে পুলিশ দুর্নীতি দখল করে রেখেছে প্রথম বা দ্্বিতীয় স্থান। পুলিশি দুর্নীতি বাংলাদেশে এত সহজে দেখা যায় যে এজন্য কোনো পরিসংখ্যানের প্রয়োজন হয় না। শহরের রাস্তায় ট্রাফিক পুলিশের ঘুষ খাওয়া বা ট্রাফিক সার্জেন্টরা যেভাবে টোকেন দিয়ে ট্রাক ও মালামাল পরিবহনকারীদের কাছ থেকে টাকা তোলেন তা সবার জানা।
দুর্নীতি হয়তো
পুলিশের প্রতি আমাদের আস্থা কম হওয়ার একটি বড় কারণ হচ্ছে দুর্নীতি। টিআইবি'র হিসাবে বাংলাদেশ এখন দুর্নীতি চ্যাম্পিয়ান দেশ। আর সরকারী সংস্থাগুলোর মধ্যে পুলিশ দুর্নীতি দখল করে রেখেছে প্রথম বা দ্্বিতীয় স্থান। পুলিশি দুর্নীতি বাংলাদেশে এত সহজে দেখা যায় যে এজন্য কোনো পরিসংখ্যানের প্রয়োজন হয় না। শহরের রাস্তায় ট্রাফিক পুলিশের ঘুষ খাওয়া বা ট্রাফিক সার্জেন্টরা যেভাবে টোকেন দিয়ে ট্রাক ও মালামাল পরিবহনকারীদের কাছ থেকে টাকা তোলেন তা সবার জানা।
দুর্নীতি হয়তো
বাংলাদেশ পুলিশের সাম্প্রতিক কয়েকটি কর্মকান্ড ক্ষুব্ধ করেছে এই সাইটের ব্লগারদের। তারা প্রতিবাদ হিসেবে তাদের ঘৃণা ছুঁড়ে দিচ্ছেন পুলিশের প্রতি। পালন করছেন ঠোল ধিক্কার দিবস। কানসাট ও চট্টগ্রামের ঘটনার স্মৃতি এখনও জ্বলজ্বলে মানুষের মনে। একথা অনস্বীকার্য যে, একটি স্বাধীন দেশের পুলিশের কাছ থেকে যেরকম আচরণ দেশের মানুষ আশা করে সেরকম আচরণ তারা করেনা। যেহেতু তারা আমাদের দেশের পুলিশ। দেশের শান্তি-শৃংখলা রক্ষার দায়িত্বে নিয়োজিত একটি বাহিনী সেহেতু আমাদেরই খুঁ
বাংলাদেশ পুলিশের সাম্প্রতিক কয়েকটি কর্মকান্ড ক্ষুব্ধ করেছে এই সাইটের ব্লগারদের। তারা প্রতিবাদ হিসেবে তাদের ঘৃণা ছুঁড়ে দিচ্ছেন পুলিশের প্রতি। পালন করছেন ঠোল ধিক্কার দিবস। কানসাট ও চট্টগ্রামের ঘটনার স্মৃতি এখনও জ্বলজ্বলে মানুষের মনে। একথা অনস্বীকার্য যে, একটি স্বাধীন দেশের পুলিশের কাছ থেকে যেরকম আচরণ দেশের মানুষ আশা করে সেরকম আচরণ তারা করেনা। যেহেতু তারা আমাদের দেশের পুলিশ। দেশের শান্তি-শৃংখলা রক্ষার দায়িত্বে নিয়োজিত একটি বাহিনী সেহেতু আমাদেরই খুঁ
এই সাইটে ধর্ম নিয়ে বেশ তর্ক-বিতর্ক হয়। ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক দলগুলোর বিরুদ্ধে যেমন এখানে অনেক পোস্ট লেখা হয় এগুলোর সপক্ষেও অনেকে দেন-দরবার করেন। অন্যদিকে সাধারণ ধর্মপ্রাণ ও ধার্মিক ব্যক্তিরাও অনেক সময় এসব বিতর্কে অংশ নিয়ে ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক দলগুলোর পাল্লা ভারী করেন। কিন্তু আমাদের দেশে ইসলামের যে প্রধান ধারা আবহমান কাল থেকে চালু আছে সেই আহলে সুন্নাত আল জামায়াতে অনুসারী অর্থাৎ সুনি্নদের সাথে এসব ক্ষমতালোভী ধর্মব্যবসায়ীদের অনেক পার্থক্য রয়েছে তা অ