আমাদের প্রথম দিকের মেরুদণ্ডী পূর্বপুরুষেরা ডিমের মাধ্যমে বংশধারা বজায় রাখতো, তবে লক্ষ-লক্ষ বছরের বিবর্তনে কিছু প্রজাতি জীবিত বাচ্চা জন্ম দিতে শুরু করে।
পাঁচ
বাংলাদেশের করোনা রোগী
যেন শ্রোডিঙ্গারের বিড়াল;
অজানা রোগে লোক মরে বেশুমার।
ছয়
ছয় ফুট সামাজিক দূরত্ব
রাখি মানবদেহে; মনে মনে
ব্যবধান যোজন যোজন।
সাত
পৃথিবী বদলে দেয়া বড়ই সোজা!
কে ভেবেছিলো একদিন,
বাদুড়ের স্যুপ, বনরুই খেলে হবে এত মজা?
আট
পাপ বাপকেও ছাড়েনা
প্রকৃতিও নেয় প্রতিশোধ,
ধেয়ে আসে করোনা।
নয়
২০২০;
আকাশে বাতাসে বিষ।
১৭ সালের নভেম্বরের মাঝামাঝি কোন এক সময় ছিল তখন। একদিন এলেন ফোন দিয়ে বলল, ‘ঘুরতে যাবে?’ আমি সাথে সাথে রাজি আর কিছু জিজ্ঞেস না করেই বললাম চল যাই। তাই পরদিন সকাল সকাল বাসে করে চললাম Cavite নামের এক জায়গায়। ওখানে এলেনের সাথে দেখা করেই রওনা দিয়ে দিলাম গন্তব্যে । যাওয়ার পথে ও বলছিল যেখানে যাচ্ছি সেটা একধরনের Cove.
জনাব সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর অত্যন্ত বদলোক। কেন, জানতে এখানে ক্লিক করুন!
ভবানন্দ কহিল, তাহা দেখিয়াছি, তাহারে দেখিয়াছি, তিমির কুন্তলিনী নিশীথিনীর ন্যায় ঘোরতর কৃষ্ণবর্ণ।
জীবানন্দ লম্ফ দিয়া দক্ষিণ হস্ত মুষ্টিবিদ্ধ করতঃ, কৃশকায় চৌপায়ায় সশব্দে চাপড় মারিয়া কহিল, অবিশ্বাস করতঃ, এক্ষণে হত্যা দিব, আমি দিবালোকে স্পষ্টতর দর্শন করিয়াছ, উহা উজ্জ্বল নীলাভ শ্যাম বর্ণ।
হর্সশো ব্যাট বা অশ্বক্ষুর বাদুড়টাকে আপনার হাতের তালুতে নিলে দেখবেন, এটা এতই ছোট যে তালুর কিছুটা জায়গা বেঁচে গেছে!
রহিম বাদশা এখনো পোলাপান। দ্বাদশ শ্রেণী শেষ করে উচ্চমাধ্যমিকের অপেক্ষায়। মোটামুটি গুছিয়ে এনেছে সবকিছু। তার মধ্যে এই লক ডাউন। সঠিকবেঠিক সবসময় সবাই বাড়িতে।
টেস্ট পেপারগুলি টেবিলের উপরেই ভৌগলিক অবস্থান বদলাতে থাকে। কাল থেকে পরীক্ষা শুরু হলেই ফাটিয়ে ফেলবে মেজাজ বাড়িময় ভন্ ভন্ করে। ঘরের মধ্যে ষোলগুটির কোর্ট বানিয়ে হাঁটে। হাঁটতে থাকে রহিম বাদশা।
কখনও এমন সময় আসে
কোথাও ফেরা যায় না।
এমনকি স্মৃতির মধ্যেও।
যাওয়ারও কোথাও থাকে না।
ভবিষ্যতগুলো বর্তমানে এসে
বোকার মতো বসে থাকে।
তখন আমরা যেখানে দাঁড়িয়ে থাকি
সেখানেই দাঁড়িয়ে থাকি।
যখন হাঁটি, পা ফেলি
তখনও কোথাও যাই না…
সেই কত হাজার বছর আগে
সেই রকম একটা সময়ে
আমি ছিলাম পাহাড়ি গ্রামে।
বান্দরবনের মুরংপাড়ায় বসে বসে তাকিয়ে দেখতাম
পাহাড়।
কখনও কুয়াশায় মোড়া।
বিমলদা কে খুব মিস করছি বিগত দুই সপ্তাহ ধরে। মানুষটা কি এখনও বেঁচে আছে বাংলার কোন জনপদে? মহল্লার মোড়ের আলো ঝলমলে দোকানটা তো উঠে গেছে সেই কবে। দেয়ালে ছাঁটা পার্শ্বচিত্রের সেই সব সুকেশী রুপালি পর্দার নায়কদের অনেকেই আজ বয়সের ভারে কেশহীন।